মাঈনুদ্দিন খালেদ, নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) ঘুমধুম থেকে
মিয়ানমারে যুদ্ধের আঁচ বাংলাদেশ সীমান্তে। সেখান থেকে ছোড়া গোলা বাংলাদেশ সীমান্তে যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ছে। অনেকে না বুঝে এসব কুড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে বাড়িতে, যা নিয়ে রয়েছে ভয় আতঙ্ক। কারণ কিছু গোলা এখনো অবিস্ফোরিত। তাই সীমান্তে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বিজিবি।
স্থানীরা জানান, অবিস্ফোরিত একটি রকেট লঞ্চার মরিচখেত থেকে কুড়িয়ে বাড়ি নিয়ে যান তমব্রু পশ্চিম কূলের কিষানি রাজিয়া বেগম। তিনি ভেবেছিলেন মূল্যবান কোনো বস্তু। কিন্তু পরে যখন জানতে পারেন এটা বিস্ফোরক, তখন সেটাকে ফেলে আসেন। শুধু রাজিয়ার পাওয়া একটা নয়, আরও তিনটি রকেট লঞ্চার কুড়িয়েছিলেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় এক কৃষক দাবি করেন, মাঠে গেলেই তাঁরা বিভিন্ন বড়-ছোট গোলা খুঁজে পান।
সূত্র বলছে, তমব্রু থেকে টেকনাফের হ্নীলা পর্যন্ত বিস্তীর্ণ সীমান্ত এলাকার ওপারে সংঘর্ষ ও তুমুল লড়াই অব্যাহত আছে মিয়ানমারের জান্তার সঙ্গে বিদ্রোহী আরাকান আর্মির মধ্যে। তমব্রু-ঘুমধুম অংশে কিছুটা কমলেও লড়াই চলছে টেকনাফের ওপারের অংশে। এ যুদ্ধকালে দুই বাহিনী ব্যবহার করে রকেট লঞ্চার, মর্টার শেলসহ ভারী অস্ত্র। দুই বাহিনীর সংঘর্ষকালে বিভিন্ন গুলি ছুটে আসে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে। গুলির সন্ধান মিলছে বাংলাদেশ সীমানার নানা স্থানে। বিশেষ করে কৃষিখেতে, মৎস্য ঘেরে, তমব্রু খালের তীরে বা বাড়ির আঙিনায়।
উদ্ধার করা তিনটি রকেট লঞ্চারের গুলি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বোমা বিশেষজ্ঞ দল ইতিমধ্যে নিষ্ক্রিয় করেন গত রোববার ও শুক্রবার।
এ ছাড়া নানা মাধ্যমে খবর আসে, আরও অনেক গুলি কৃষক বা গৃহিণীরা পেয়েছেন তাদের খেতের বা বাড়ি আঙিনায়। এ খবরে টনক নড়ে সীমান্তরক্ষীদের।
বিষয়টি আমলে নিয়ে ৩৪ বিজিবি কর্তৃপক্ষ সীমান্তে না যেতে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের বাসিন্দাদের নির্দেশ দেন। এ কারণে রোববার বিকেলে মাইকিং করা হয়। তমব্রু, ভাজাবুনিয়া হেডম্যান পাড়া, তমব্রু পশ্চিম কূল, তেঁতুলতলা, জলপাইতলী, বেতবুনিয়া, মণ্ডলপাড়া, পশ্চিম পাড়া ও নয়া পাড়ায় মাইকিং করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এ কেএম জাহাঙ্গীর আজিজ।
চেয়ারম্যান বলেন, জনস্বার্থে এ মাইকিং করতে বলেন ৩৪ বিজিবি। যেহেতু সীমান্ত পরিস্থিতি ভালো না।
এ সময় মাইকিংয়ে বলা হয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে সীমান্তে তাজা গোলা পাওয়া যাচ্ছে, যা বিপজ্জনক। এ কারণে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে যাওয়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হচ্ছে। বিশেষ করে নোম্যান্সল্যান্ডে মোটেও যাওয়া যাবে না। আগামী ক’দিন পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
মিয়ানমারে যুদ্ধের আঁচ বাংলাদেশ সীমান্তে। সেখান থেকে ছোড়া গোলা বাংলাদেশ সীমান্তে যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ছে। অনেকে না বুঝে এসব কুড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে বাড়িতে, যা নিয়ে রয়েছে ভয় আতঙ্ক। কারণ কিছু গোলা এখনো অবিস্ফোরিত। তাই সীমান্তে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বিজিবি।
স্থানীরা জানান, অবিস্ফোরিত একটি রকেট লঞ্চার মরিচখেত থেকে কুড়িয়ে বাড়ি নিয়ে যান তমব্রু পশ্চিম কূলের কিষানি রাজিয়া বেগম। তিনি ভেবেছিলেন মূল্যবান কোনো বস্তু। কিন্তু পরে যখন জানতে পারেন এটা বিস্ফোরক, তখন সেটাকে ফেলে আসেন। শুধু রাজিয়ার পাওয়া একটা নয়, আরও তিনটি রকেট লঞ্চার কুড়িয়েছিলেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় এক কৃষক দাবি করেন, মাঠে গেলেই তাঁরা বিভিন্ন বড়-ছোট গোলা খুঁজে পান।
সূত্র বলছে, তমব্রু থেকে টেকনাফের হ্নীলা পর্যন্ত বিস্তীর্ণ সীমান্ত এলাকার ওপারে সংঘর্ষ ও তুমুল লড়াই অব্যাহত আছে মিয়ানমারের জান্তার সঙ্গে বিদ্রোহী আরাকান আর্মির মধ্যে। তমব্রু-ঘুমধুম অংশে কিছুটা কমলেও লড়াই চলছে টেকনাফের ওপারের অংশে। এ যুদ্ধকালে দুই বাহিনী ব্যবহার করে রকেট লঞ্চার, মর্টার শেলসহ ভারী অস্ত্র। দুই বাহিনীর সংঘর্ষকালে বিভিন্ন গুলি ছুটে আসে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে। গুলির সন্ধান মিলছে বাংলাদেশ সীমানার নানা স্থানে। বিশেষ করে কৃষিখেতে, মৎস্য ঘেরে, তমব্রু খালের তীরে বা বাড়ির আঙিনায়।
উদ্ধার করা তিনটি রকেট লঞ্চারের গুলি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বোমা বিশেষজ্ঞ দল ইতিমধ্যে নিষ্ক্রিয় করেন গত রোববার ও শুক্রবার।
এ ছাড়া নানা মাধ্যমে খবর আসে, আরও অনেক গুলি কৃষক বা গৃহিণীরা পেয়েছেন তাদের খেতের বা বাড়ি আঙিনায়। এ খবরে টনক নড়ে সীমান্তরক্ষীদের।
বিষয়টি আমলে নিয়ে ৩৪ বিজিবি কর্তৃপক্ষ সীমান্তে না যেতে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের বাসিন্দাদের নির্দেশ দেন। এ কারণে রোববার বিকেলে মাইকিং করা হয়। তমব্রু, ভাজাবুনিয়া হেডম্যান পাড়া, তমব্রু পশ্চিম কূল, তেঁতুলতলা, জলপাইতলী, বেতবুনিয়া, মণ্ডলপাড়া, পশ্চিম পাড়া ও নয়া পাড়ায় মাইকিং করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এ কেএম জাহাঙ্গীর আজিজ।
চেয়ারম্যান বলেন, জনস্বার্থে এ মাইকিং করতে বলেন ৩৪ বিজিবি। যেহেতু সীমান্ত পরিস্থিতি ভালো না।
এ সময় মাইকিংয়ে বলা হয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে সীমান্তে তাজা গোলা পাওয়া যাচ্ছে, যা বিপজ্জনক। এ কারণে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে যাওয়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হচ্ছে। বিশেষ করে নোম্যান্সল্যান্ডে মোটেও যাওয়া যাবে না। আগামী ক’দিন পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
বৃষ্টিতে ধসে যাওয়ায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে ময়মনসিংহের ত্রিশাল-ধানীখোলা সড়কে। ভোগান্তিতে পড়েছেন ওই সড়ক দিয়ে নিয়মিত যাতায়াতকারী হাজারো মানুষ। এ অবস্থায় ছোট কিছু গাড়ি ও মানুষজন রাস্তাটি দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জে একটি সিএনজি রিফুয়েলিং স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে ৯টি সিএনজি অটোরিকশা, একটি বাস ও ২টি মোটরসাইকেল সম্পূর্ণভাবে পুড়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে দেউলমোড়া গ্রাম থেকে পরিত্যক্ত শৌচাগার (টয়লেট) থেকে ছোঁয়া মনি (৭) নামের এক মাদ্রাসাছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে একটি গ্রামীণ সড়ক দীর্ঘ দিন ধরে কোনো প্রকার সংস্কার না করায় ভোগান্তিতে পড়েছেন স্থানীয়রা। তারা বলছেন, একটু বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি বেড়ে যায় কয়েক গুণ। কাদা পানিতে হাঁটতে সমস্যায় পড়তে হয়। তাই দ্রুত সড়কটি সংস্কার করা হোক।
২ ঘণ্টা আগে