হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে গিয়ে বিকল হয় ইঞ্জিন। এরপর ৫ দিন ধরে সাগরে ভাসতে থাকে এমভি হাওলাদার নামে ফিশিং ট্রলারটি। একপর্যায়ে জোয়ারে ভাসতে ভাসতে আসে মোবাইল নেটওয়ার্কের মধ্যে। পরে সংবাদ পেয়ে প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১৩ জেলেসহ ট্রলারটি উদ্ধার করে নোয়াখালী হাতিয়ার ভাসানচরের কোস্টগার্ড।
রোববার গভীর রাতে হাতিয়ার পূর্বপাশে গাংঘুরিয়ার চরের দক্ষিণ পাশে বঙ্গোপসাগর থেকে উদ্ধার করা হয় ট্রলারটি। রাতে উদ্ধার হওয়া ফিশিং ট্রলারটি টেনে ভাসানচর নিয়ে আসে কোস্টগার্ডের একটি টিম। উদ্ধার হওয়া এমভি হাওলাদার নামের ওই ফিশিং ট্রলারটি বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার।
হাতিয়া কোস্টগার্ড জানায়, মোবাইলে সংবাদ আসে একটি ফিশিং ট্রলার ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসছে। প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেখা যায় এটি হাতিয়ার পূর্বপাশে গাংঘুরিয়ার চরের নিকটে সাগরের মধ্যে রয়েছে। সাথে সাথে উদ্ধারের জন্য বলা হয় ভাসানচর কোস্টগার্ডকে। তাঁরা চার ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে গভীর সাগর থেকে ট্রলারটি উদ্ধার করে ভাসানচর নিয়ে যায়।
উদ্ধার হওয়া ট্রলারের মাঝি এমাজল হক (৫০) জানান, গত ২৮ নভেম্বর তাঁরা পাথরঘাটা থেকে মাছ শিকারের জন্য সাগরে যায়। দুদিন পর অর্থাৎ ৩০ নভেম্বর তাদের ট্রলারের ইঞ্জিনটি বিকল হয়ে যায়। এরপর থেকে তাঁরা সাগরের ভাসতে থাকে। সাগরের ভাসতে ভাসতে ৫ দিন পর রোববার বিকেলে মোবাইলে নেটওয়ার্ক পেয়ে পাথরঘাটার ট্রলারের মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। মালিকের দেওয়া তথ্য মোতাবেক ভাসানচর কোস্টগার্ড রোববার রাতে তাদের উদ্ধার করে ভাসানচরে নিয়ে আসে।
এমাজল মাঝি জানায়, ট্রলারে তিনিসহ ১৩ জন জেলে ছিলেন। তাদের সবার বাড়ি পাথরঘাটা পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে। ট্রলারটির মালিক পাথরঘাটা উপজেলার মো. সোহাগ হাওলাদার। ভাসানচরে অবস্থান করে ইঞ্জিন মেরামত করে বাড়ি ফেরার চিন্তা ভাবন আছে তাদের। ট্রলারে থাকা ১৩ মাঝি মাল্লার সবাই সুস্থ আছে বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, উদ্ধার হওয়া জেলেদের ভাসানচর কোস্টগার্ড ক্যাম্পে রাখা হয়েছে। জেলেদের অনেকে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছে। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ভাসানচর কোস্টগার্ডের তত্ত্বাবধানে খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে গিয়ে বিকল হয় ইঞ্জিন। এরপর ৫ দিন ধরে সাগরে ভাসতে থাকে এমভি হাওলাদার নামে ফিশিং ট্রলারটি। একপর্যায়ে জোয়ারে ভাসতে ভাসতে আসে মোবাইল নেটওয়ার্কের মধ্যে। পরে সংবাদ পেয়ে প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১৩ জেলেসহ ট্রলারটি উদ্ধার করে নোয়াখালী হাতিয়ার ভাসানচরের কোস্টগার্ড।
রোববার গভীর রাতে হাতিয়ার পূর্বপাশে গাংঘুরিয়ার চরের দক্ষিণ পাশে বঙ্গোপসাগর থেকে উদ্ধার করা হয় ট্রলারটি। রাতে উদ্ধার হওয়া ফিশিং ট্রলারটি টেনে ভাসানচর নিয়ে আসে কোস্টগার্ডের একটি টিম। উদ্ধার হওয়া এমভি হাওলাদার নামের ওই ফিশিং ট্রলারটি বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার।
হাতিয়া কোস্টগার্ড জানায়, মোবাইলে সংবাদ আসে একটি ফিশিং ট্রলার ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসছে। প্রযুক্তি ব্যবহার করে দেখা যায় এটি হাতিয়ার পূর্বপাশে গাংঘুরিয়ার চরের নিকটে সাগরের মধ্যে রয়েছে। সাথে সাথে উদ্ধারের জন্য বলা হয় ভাসানচর কোস্টগার্ডকে। তাঁরা চার ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে গভীর সাগর থেকে ট্রলারটি উদ্ধার করে ভাসানচর নিয়ে যায়।
উদ্ধার হওয়া ট্রলারের মাঝি এমাজল হক (৫০) জানান, গত ২৮ নভেম্বর তাঁরা পাথরঘাটা থেকে মাছ শিকারের জন্য সাগরে যায়। দুদিন পর অর্থাৎ ৩০ নভেম্বর তাদের ট্রলারের ইঞ্জিনটি বিকল হয়ে যায়। এরপর থেকে তাঁরা সাগরের ভাসতে থাকে। সাগরের ভাসতে ভাসতে ৫ দিন পর রোববার বিকেলে মোবাইলে নেটওয়ার্ক পেয়ে পাথরঘাটার ট্রলারের মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে। মালিকের দেওয়া তথ্য মোতাবেক ভাসানচর কোস্টগার্ড রোববার রাতে তাদের উদ্ধার করে ভাসানচরে নিয়ে আসে।
এমাজল মাঝি জানায়, ট্রলারে তিনিসহ ১৩ জন জেলে ছিলেন। তাদের সবার বাড়ি পাথরঘাটা পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে। ট্রলারটির মালিক পাথরঘাটা উপজেলার মো. সোহাগ হাওলাদার। ভাসানচরে অবস্থান করে ইঞ্জিন মেরামত করে বাড়ি ফেরার চিন্তা ভাবন আছে তাদের। ট্রলারে থাকা ১৩ মাঝি মাল্লার সবাই সুস্থ আছে বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, উদ্ধার হওয়া জেলেদের ভাসানচর কোস্টগার্ড ক্যাম্পে রাখা হয়েছে। জেলেদের অনেকে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছে। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ভাসানচর কোস্টগার্ডের তত্ত্বাবধানে খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২৩ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২৭ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
২ ঘণ্টা আগে