উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ার ৫ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুনে এক শিশুর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আগুনে পুড়েছে কমপক্ষে ৪০০টি ঘর। নিহত শিশু মোহাম্মদ আয়াছ (৩) ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকের মোহাম্মদ করিমের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে ৪টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ৫ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ফায়ার সার্ভিসের নয়টি ইউনিটের প্রায় দেড় ঘণ্টার প্রচেষ্টায় বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্তব্যরত কর্মকর্তা খালেদা ইয়াসমিন।
এ ঘটনায় এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আগুনের কারণ কিংবা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পরবর্তীতে জানানো হবে।’
জানা গেছে, প্রথমে ৫ নং ক্যাম্পস্থ মোচড়া বাজার লাগোয়া ডি-১১ ব্লকের একটি শেডে আগুন লাগে। পরে তা পার্শ্ববর্তী ডি-৯, ডি-৪ ব্লকে ছড়িয়ে পড়ে।
ডি-১১ ব্লকের মাঝি আতার উল্লাহ বলেন, ‘আমার ব্লকের অধিকাংশই ঘর পুড়ে গেছে। আমাদের এখন খোলা আকাশের নিচে থাকতে হবে।’
রোহিঙ্গা নারী সলিমা খাতুন (৩৭) আগুন লাগার সময় ঘরের কাজ করছিলেন। কান্নাজড়িত কণ্ঠে এ নারী বলেন, ‘আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে সন্তানদের নিয়ে বের হয়ে আসি। আমার কিছু নেই, সব পুড়ে গেছে।’
এই অগ্নিকাণ্ড নিয়ে মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের বরাতে শিশুদের নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ‘সেভ দ্যা চিলড্রেন ইন বাংলাদেশ’ জানিয়েছে, বিকেলের আগুনে চার শতাধিক ঘর পুড়ে গেছে। কমপক্ষে এক হাজার রোহিঙ্গা শিশু বাস্তুহারা হয়েছে।
চলতি বছর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এটি পঞ্চম অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। সর্বশেষ গত ২ জানুয়ারি ২০ এক্সটেনশন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থিত একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে আগুন লাগে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় হাসপাতালটির ৭০টি শয্যা।
একই মাসের ৯ জানুয়ারি উখিয়ার শফিউল্লাহ কাটা ১৬ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হন সাড়ে ৩ হাজার রোহিঙ্গা।
এরপর ১৭ জানুয়ারি উখিয়ার কুতুপালং ৫ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মধ্যরাতে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় ৩০টি ঘর। আর গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বালুখালী ৭ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়নের (এপিবিএন) চেকপোস্ট সংলগ্ন রোহিঙ্গা বসতিতে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় ৩৫টি ঘর ও দোকান।
কক্সবাজারের উখিয়ার ৫ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ আগুনে এক শিশুর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আগুনে পুড়েছে কমপক্ষে ৪০০টি ঘর। নিহত শিশু মোহাম্মদ আয়াছ (৩) ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকের মোহাম্মদ করিমের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার বেলা পৌনে ৪টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং ৫ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ফায়ার সার্ভিসের নয়টি ইউনিটের প্রায় দেড় ঘণ্টার প্রচেষ্টায় বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্তব্যরত কর্মকর্তা খালেদা ইয়াসমিন।
এ ঘটনায় এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আগুনের কারণ কিংবা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পরবর্তীতে জানানো হবে।’
জানা গেছে, প্রথমে ৫ নং ক্যাম্পস্থ মোচড়া বাজার লাগোয়া ডি-১১ ব্লকের একটি শেডে আগুন লাগে। পরে তা পার্শ্ববর্তী ডি-৯, ডি-৪ ব্লকে ছড়িয়ে পড়ে।
ডি-১১ ব্লকের মাঝি আতার উল্লাহ বলেন, ‘আমার ব্লকের অধিকাংশই ঘর পুড়ে গেছে। আমাদের এখন খোলা আকাশের নিচে থাকতে হবে।’
রোহিঙ্গা নারী সলিমা খাতুন (৩৭) আগুন লাগার সময় ঘরের কাজ করছিলেন। কান্নাজড়িত কণ্ঠে এ নারী বলেন, ‘আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে সন্তানদের নিয়ে বের হয়ে আসি। আমার কিছু নেই, সব পুড়ে গেছে।’
এই অগ্নিকাণ্ড নিয়ে মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের বরাতে শিশুদের নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ‘সেভ দ্যা চিলড্রেন ইন বাংলাদেশ’ জানিয়েছে, বিকেলের আগুনে চার শতাধিক ঘর পুড়ে গেছে। কমপক্ষে এক হাজার রোহিঙ্গা শিশু বাস্তুহারা হয়েছে।
চলতি বছর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এটি পঞ্চম অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা। সর্বশেষ গত ২ জানুয়ারি ২০ এক্সটেনশন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থিত একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে আগুন লাগে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় হাসপাতালটির ৭০টি শয্যা।
একই মাসের ৯ জানুয়ারি উখিয়ার শফিউল্লাহ কাটা ১৬ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হন সাড়ে ৩ হাজার রোহিঙ্গা।
এরপর ১৭ জানুয়ারি উখিয়ার কুতুপালং ৫ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মধ্যরাতে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় ৩০টি ঘর। আর গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বালুখালী ৭ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়নের (এপিবিএন) চেকপোস্ট সংলগ্ন রোহিঙ্গা বসতিতে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় ৩৫টি ঘর ও দোকান।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১১ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
১৯ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৪ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪৩ মিনিট আগে