উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
রোহিঙ্গা-সংকট উত্তরণে তুরস্কের জনগণ সব সময় বাংলাদেশের পাশে আছে বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সোলাইমান সয়লু। আজ শনিবার সকালে কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তুরস্ক সরকারের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (আফাদ) পরিচালিত ৫০ শয্যার তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
জানা যায়, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় তুরস্কের জনগণের পক্ষে ধন্যবাদ দেওয়ার পাশাপাশি সুন্দর ক্যাম্প ব্যবস্থাপনার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সোলাইমান সয়লু। পরে তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একই এলাকায় গত বছরের ২২ মার্চের অগ্নিকাণ্ডে আশ্রয়হারা রোহিঙ্গাদের জন্য নির্মাণাধীন অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শনে যান।
এ সময় তিনি রোহিঙ্গা কিশোরদের সঙ্গে কিছু সময় খেলাধুলায় মেতে ওঠেন। দোভাষীর সহায়তায় বিভিন্ন বয়সী মানুষের সঙ্গে কথাও বলেন। এরপর সোলাইমান সয়লু ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তুর্কি রেড ক্রিসেন্টের স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম, দিয়ানাত ফাউন্ডেশন পরিচালিত রোহিঙ্গা দ্বারা সাবান তৈরির কারখানা, খিলজাই নামে একটি সংস্থার লার্নিং সেন্টারের শিক্ষা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণসহ বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শন করেন।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৭ সাল থেকেই রোহিঙ্গা ভাইবোনদের মানবিক সহায়তা দিয়ে আসছে তুরস্ক। সংকটের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ভবিষ্যতেও আমাদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন তুরস্কের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী ইসমাইল ছাতাকলু, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী খালিল বল দামির, তুরস্কের দুজন সাংসদ, বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মোস্তফা ওসমান তুরান, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান, ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত, জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ, পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামানসহ পদস্থ কর্মকর্তারা।
তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।
উল্লেখ্য, আজ সকাল ৮টায় তুরস্কের ২০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলসহ বিশেষ বিমানে করে তুরস্কের ইস্তাম্বুল থেকে সরাসরি কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁকে অভ্যর্থনা জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।
রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে দুপুরে বিশেষ বিমানযোগে ঢাকার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার ত্যাগ করেন সোলাইমান সয়লু। বিকেলে ঢাকায় পৌঁছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হবেন তিনি। পরে রাতেই তাঁর তুরস্কে ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
রোহিঙ্গা-সংকট উত্তরণে তুরস্কের জনগণ সব সময় বাংলাদেশের পাশে আছে বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সোলাইমান সয়লু। আজ শনিবার সকালে কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী ৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তুরস্ক সরকারের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (আফাদ) পরিচালিত ৫০ শয্যার তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
জানা যায়, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় তুরস্কের জনগণের পক্ষে ধন্যবাদ দেওয়ার পাশাপাশি সুন্দর ক্যাম্প ব্যবস্থাপনার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সোলাইমান সয়লু। পরে তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একই এলাকায় গত বছরের ২২ মার্চের অগ্নিকাণ্ডে আশ্রয়হারা রোহিঙ্গাদের জন্য নির্মাণাধীন অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শনে যান।
এ সময় তিনি রোহিঙ্গা কিশোরদের সঙ্গে কিছু সময় খেলাধুলায় মেতে ওঠেন। দোভাষীর সহায়তায় বিভিন্ন বয়সী মানুষের সঙ্গে কথাও বলেন। এরপর সোলাইমান সয়লু ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তুর্কি রেড ক্রিসেন্টের স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম, দিয়ানাত ফাউন্ডেশন পরিচালিত রোহিঙ্গা দ্বারা সাবান তৈরির কারখানা, খিলজাই নামে একটি সংস্থার লার্নিং সেন্টারের শিক্ষা কার্যক্রম পর্যবেক্ষণসহ বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শন করেন।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৭ সাল থেকেই রোহিঙ্গা ভাইবোনদের মানবিক সহায়তা দিয়ে আসছে তুরস্ক। সংকটের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ভবিষ্যতেও আমাদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন তুরস্কের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী ইসমাইল ছাতাকলু, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী খালিল বল দামির, তুরস্কের দুজন সাংসদ, বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মোস্তফা ওসমান তুরান, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান, ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত, জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ, পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামানসহ পদস্থ কর্মকর্তারা।
তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।
উল্লেখ্য, আজ সকাল ৮টায় তুরস্কের ২০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলসহ বিশেষ বিমানে করে তুরস্কের ইস্তাম্বুল থেকে সরাসরি কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁকে অভ্যর্থনা জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।
রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে দুপুরে বিশেষ বিমানযোগে ঢাকার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার ত্যাগ করেন সোলাইমান সয়লু। বিকেলে ঢাকায় পৌঁছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিলিত হবেন তিনি। পরে রাতেই তাঁর তুরস্কে ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৪ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে