ফেনী প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘ফেনীর বন্যার জন্য যে টাকা তোলা হয়েছিল, তা একটি বিশ্বস্ত ফার্মের মাধ্যমে অডিট করে রিপোর্টসহ সরকারের ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের ফান্ডে জমা দেওয়া হয়েছে। এই টাকা কোথায় ব্যবহার করা হয়েছে, কতটুকু হয়েছে, তা ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে জানতে চাইবেন, আমাদের কাছে নয়।’
গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টার দিকে খাগড়াছড়ি থেকে পদযাত্রা শেষে ঢাকায় ফেরার পথে ফেনীতে ঢাকায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের জন্য দোয়া অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সার্জিস এ কথা বলেন। এ সময় এনসিপির দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সারজিস আলম বলেন, ‘২০২৪ সালে ত্রাণ সহায়তার জন্য উত্তোলিত অর্থ আমরা অডিট করে ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ফান্ডে জমা দিয়েছি। কারণ, আমাদের সেই অর্থ ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয় লজিস্টিক বা জনবল ছিল না। আবার আমাদের তখন জেলা পর্যায়ে কাজ করার অভিজ্ঞতাও ছিল না। যাতে টাকার অপব্যবহার না হয়, সে জন্যই রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনাকে অগ্রাধিকার দিয়েছি।’
সার্জিস বলেন, ‘এটা আওয়ামী লীগের ত্রাণ মন্ত্রণালয় নয়, অভ্যুত্থান-পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের অধীন ড. ইউনূসের ত্রাণ মন্ত্রণালয়। আমরা যদি অন্তর্বর্তী সরকারের একটি মন্ত্রণালয়ের ওপর আস্থা না রাখি, তাহলে কার ওপর রাখব?’
সারজিস আরও বলেন, ‘আমাদের কেন্দ্রীয় কমিটিতে ফেনীর যাঁরা আছেন, তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, যাতে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয় থেকে বিস্তারিত হিসাব সংগ্রহ করেন। কোথায়, কত টাকা ব্যয় হয়েছে, সেই হিসাব নেওয়ার জন্য এবং বাড়তি খরচ হলেও যেন বিস্তারিত তথ্য ফেনীর মানুষের কাছে উপস্থাপন করা হয়।’
আরও খবর পড়ুন:
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘ফেনীর বন্যার জন্য যে টাকা তোলা হয়েছিল, তা একটি বিশ্বস্ত ফার্মের মাধ্যমে অডিট করে রিপোর্টসহ সরকারের ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের ফান্ডে জমা দেওয়া হয়েছে। এই টাকা কোথায় ব্যবহার করা হয়েছে, কতটুকু হয়েছে, তা ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে জানতে চাইবেন, আমাদের কাছে নয়।’
গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টার দিকে খাগড়াছড়ি থেকে পদযাত্রা শেষে ঢাকায় ফেরার পথে ফেনীতে ঢাকায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের জন্য দোয়া অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সার্জিস এ কথা বলেন। এ সময় এনসিপির দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সারজিস আলম বলেন, ‘২০২৪ সালে ত্রাণ সহায়তার জন্য উত্তোলিত অর্থ আমরা অডিট করে ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ফান্ডে জমা দিয়েছি। কারণ, আমাদের সেই অর্থ ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয় লজিস্টিক বা জনবল ছিল না। আবার আমাদের তখন জেলা পর্যায়ে কাজ করার অভিজ্ঞতাও ছিল না। যাতে টাকার অপব্যবহার না হয়, সে জন্যই রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনাকে অগ্রাধিকার দিয়েছি।’
সার্জিস বলেন, ‘এটা আওয়ামী লীগের ত্রাণ মন্ত্রণালয় নয়, অভ্যুত্থান-পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের অধীন ড. ইউনূসের ত্রাণ মন্ত্রণালয়। আমরা যদি অন্তর্বর্তী সরকারের একটি মন্ত্রণালয়ের ওপর আস্থা না রাখি, তাহলে কার ওপর রাখব?’
সারজিস আরও বলেন, ‘আমাদের কেন্দ্রীয় কমিটিতে ফেনীর যাঁরা আছেন, তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, যাতে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয় থেকে বিস্তারিত হিসাব সংগ্রহ করেন। কোথায়, কত টাকা ব্যয় হয়েছে, সেই হিসাব নেওয়ার জন্য এবং বাড়তি খরচ হলেও যেন বিস্তারিত তথ্য ফেনীর মানুষের কাছে উপস্থাপন করা হয়।’
আরও খবর পড়ুন:
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
১ ঘণ্টা আগে