নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে টেকনাফে। তবে বৃষ্টি ও বাতাসের আধিক্য না থাকায় আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে অনীহা রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে ঝড়ের প্রভাব শুরু হবে শনিবার রাত ১২টা থেকেই। ইতিমধ্যে টেকনাফে বৃষ্টি ও বাতাস শুরু হয়েছে। তবে বাতাসের গতিবেগ কম ও গুঁড়ি বৃষ্টি হওয়ার কারণে আশ্রয়কেন্দ্রে যায়নি অনেকেই।
শনিবার রাত ১১টায় টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের হাড়িয়াখালী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সাইক্লোন সেন্টার হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে ৷ আশপাশে মুদি ও চায়ের দোকানে ভিড় থাকলেও ফাঁকা আছে আশ্রয় কেন্দ্রটি। তবে আশ্রয় কেন্দ্রের সবগুলো কক্ষ খোলা আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ইসমাইল বলেন, ‘এলাকার সবাই ঘুমিয়ে গেছে। এখনো বাতাস শুরু হয়নি তাই কেউ আশ্রয় কেন্দ্রে যায়নি। বাতাস জোরে শুরু হলে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়া শুরু হবে।’
হাড়িয়াখালীতে আরও একটি আশ্রয় কেন্দ্র থাকলেও সেটিও ফাঁকা অবস্থায় আছে বলে জানান ইসমাইল।
আরেক বাসিন্দা হোসেন আলী বলেন, ‘যদি ঝড় হয় তাহলে সব মানুষের জন্য এই আশ্রয় কেন্দ্র কাজে আসবে না।’
তিনতলা প্রাথমিক বিদ্যালয়টির প্রতি তলায় তিনটি করে কক্ষ আছে। বাসিন্দাদের অভিযোগ, খাবার ও অনন্যা ব্যবস্থা নেই এখানে।
তবে স্থানীয় অনেকেই জানান, এলাকায় ইটের ভবন থাকায় তারা আশ্রয় কেন্দ্রে যাবে না। বেশির ভাগ মানুষ যারা সাগরের কাছাকাছি আছে তারা আসবে।
এর আগে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. কামরুজ্জামান জানিয়েছেন, প্রায় ২৫ হাজার মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে উঠেছে। এর মধ্যে ১৮ হাজার টেকনাফ ও ৭ হাজার সেন্ট মার্টিন।
তবে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির উপজেলা প্রধান কায়সার উদ্দিন জানিয়েছেন, সব মিলিয়ে কয়েক হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে টেকনাফে। তবে বৃষ্টি ও বাতাসের আধিক্য না থাকায় আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে অনীহা রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে ঝড়ের প্রভাব শুরু হবে শনিবার রাত ১২টা থেকেই। ইতিমধ্যে টেকনাফে বৃষ্টি ও বাতাস শুরু হয়েছে। তবে বাতাসের গতিবেগ কম ও গুঁড়ি বৃষ্টি হওয়ার কারণে আশ্রয়কেন্দ্রে যায়নি অনেকেই।
শনিবার রাত ১১টায় টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের হাড়িয়াখালী এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সাইক্লোন সেন্টার হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে ৷ আশপাশে মুদি ও চায়ের দোকানে ভিড় থাকলেও ফাঁকা আছে আশ্রয় কেন্দ্রটি। তবে আশ্রয় কেন্দ্রের সবগুলো কক্ষ খোলা আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ইসমাইল বলেন, ‘এলাকার সবাই ঘুমিয়ে গেছে। এখনো বাতাস শুরু হয়নি তাই কেউ আশ্রয় কেন্দ্রে যায়নি। বাতাস জোরে শুরু হলে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়া শুরু হবে।’
হাড়িয়াখালীতে আরও একটি আশ্রয় কেন্দ্র থাকলেও সেটিও ফাঁকা অবস্থায় আছে বলে জানান ইসমাইল।
আরেক বাসিন্দা হোসেন আলী বলেন, ‘যদি ঝড় হয় তাহলে সব মানুষের জন্য এই আশ্রয় কেন্দ্র কাজে আসবে না।’
তিনতলা প্রাথমিক বিদ্যালয়টির প্রতি তলায় তিনটি করে কক্ষ আছে। বাসিন্দাদের অভিযোগ, খাবার ও অনন্যা ব্যবস্থা নেই এখানে।
তবে স্থানীয় অনেকেই জানান, এলাকায় ইটের ভবন থাকায় তারা আশ্রয় কেন্দ্রে যাবে না। বেশির ভাগ মানুষ যারা সাগরের কাছাকাছি আছে তারা আসবে।
এর আগে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. কামরুজ্জামান জানিয়েছেন, প্রায় ২৫ হাজার মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে উঠেছে। এর মধ্যে ১৮ হাজার টেকনাফ ও ৭ হাজার সেন্ট মার্টিন।
তবে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির উপজেলা প্রধান কায়সার উদ্দিন জানিয়েছেন, সব মিলিয়ে কয়েক হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে