কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে একটি দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র পেতে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শফিকগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাও: নুরনবী প্রবেশ পত্রের জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ৬০০ টাকা করে আদায় করেছেন। মাদ্রাসার সুপার ৩০০ টাকা করে নেওয়ার কথা স্বীকার করে সাক্ষাতে বিস্তারিত বলবেন বলে মোবাইলের সংযোগ কেটে দেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ফেরদাউস আরা আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগ শুনেছি, পরে খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দাখিল পরীক্ষার্থী মো. ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টাকা ছাড়া প্রবেশপত্র মেলেনি। সবাই টাকা দিয়ে প্রবেশপত্র নিয়েছে। আমার আর্থিক সমস্যার কারণে পরীক্ষার আগে প্রবেশপত্র নিতে পারিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফেসবুকে স্ট্যাটাসের মাধ্যমে প্রবেশপত্রের নামে টাকা না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। সে জন্য টাকা আর লাগবে না মনে করে পরীক্ষার দিন সকাল ৮টায় প্রবেশপত্রের জন্য মাদ্রাসায় উপস্থিত হই। মাদ্রাসা সুপার ৬০০ টাকা দাবি করেন। প্রবেশপত্রের জন্য সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত আমাকে মাদ্রাসায় অপেক্ষা করতে হয়েছে। পরে ৩০০ টাকার বিনিময়ে এবং ৩০০ টাকা পরবর্তীতে দিতে হবে এই শর্তে প্রবেশ পত্র দেন। যে কারণে আমি যথাসময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হতে পারিনি। আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।’
পরীক্ষার দিন প্রবেশপত্র আটকিয়ে টাকা আদায়ের বিষয়ে জানতে চাইলে শফিকগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাও: নুরনবী মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি এমন নয়, তবে ৩০০ টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করে সাক্ষাতে বিস্তারিত বলবেন বলে মোবাইলের সংযোগ কেটে দেন।’
লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে একটি দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র পেতে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শফিকগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাও: নুরনবী প্রবেশ পত্রের জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ৬০০ টাকা করে আদায় করেছেন। মাদ্রাসার সুপার ৩০০ টাকা করে নেওয়ার কথা স্বীকার করে সাক্ষাতে বিস্তারিত বলবেন বলে মোবাইলের সংযোগ কেটে দেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ফেরদাউস আরা আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগ শুনেছি, পরে খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দাখিল পরীক্ষার্থী মো. ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টাকা ছাড়া প্রবেশপত্র মেলেনি। সবাই টাকা দিয়ে প্রবেশপত্র নিয়েছে। আমার আর্থিক সমস্যার কারণে পরীক্ষার আগে প্রবেশপত্র নিতে পারিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফেসবুকে স্ট্যাটাসের মাধ্যমে প্রবেশপত্রের নামে টাকা না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। সে জন্য টাকা আর লাগবে না মনে করে পরীক্ষার দিন সকাল ৮টায় প্রবেশপত্রের জন্য মাদ্রাসায় উপস্থিত হই। মাদ্রাসা সুপার ৬০০ টাকা দাবি করেন। প্রবেশপত্রের জন্য সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত আমাকে মাদ্রাসায় অপেক্ষা করতে হয়েছে। পরে ৩০০ টাকার বিনিময়ে এবং ৩০০ টাকা পরবর্তীতে দিতে হবে এই শর্তে প্রবেশ পত্র দেন। যে কারণে আমি যথাসময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হতে পারিনি। আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।’
পরীক্ষার দিন প্রবেশপত্র আটকিয়ে টাকা আদায়ের বিষয়ে জানতে চাইলে শফিকগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাও: নুরনবী মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি এমন নয়, তবে ৩০০ টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করে সাক্ষাতে বিস্তারিত বলবেন বলে মোবাইলের সংযোগ কেটে দেন।’
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের নিজ নামে থাকা পূর্বাচল ও উত্তরার দুটি প্লট ক্রোক, তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ২৯টি ব্যাংক হিসাবে থাকা ১২ কোটি ৮৭ লাখ ৭৪ হাজার ৫২০ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক...
৩ মিনিট আগেগতকাল শনিবার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যশোর বোর্ডে বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা স্থগিতের বিজ্ঞপ্তি ছড়িয়ে পড়ে।
৯ মিনিট আগেবন্ধুর সার্টিফিকেটের (সনদ) কপি দিয়ে ১০ বছর ধরে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে আসছেন রাজিব আলম (৩৩)। চাকরির বায়োডাটায় নিজের নাম, বাবার নাম, ঠিকানা, সার্টিফিকেট সবই ব্যবহার করেছেন বন্ধুর। এটি দিয়েই তিনি শিল্প গ্রুপ পলমলের কেন্দ্রীয় গুদামের এজিএম (কাগজ-কলমে টিপু সুলতান) পদে কর্মরত ছিলেন।
১২ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় কোস্ট গার্ডের নাম ব্যবহার করে একটি অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। তাই স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতন করতে আজ রোববার (২২ জুন) বিকেলে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করা হয়।
১৮ মিনিট আগে