নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে বিস্ফোরক ও সন্ত্রাস আইনে করা মামলায় নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবি চট্টগ্রামের সাবেক কমান্ডার এরশাদ হোসাইন ওরফে মামুনকে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ সময় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত এই মামলায় তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দেন।
আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞা নগরের আকবর শাহ থানায় আট বছর আগে করা মামলাটির বিচার শেষে এই রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নোমান চৌধুরী বলেন, আসামি এরশাদ হোসাইনকে ২০ বছর কারাদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে তাঁকে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, চার আসামির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনের ৪ ও ৬ ধারায় অভিযোগ ছিল। বিস্ফোরক দ্রব্য যার থেকে উদ্ধার করা হবে তাঁর সাজা অবশ্যই হবে। যেহেতু তিনজনের কাছ থেকে কোনো কিছুই পাওয়া যায়নি তাই তাঁদের বিজ্ঞ আদালত বেকসুর খালাস দিয়েছেন।
এই মামলায় খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—বুলবুল আহম্মদ সরকার (৩৪), মো. সুজন (৩২) ও মাহাবুবুর রহমান প্রকাশ খোকন (৪৩)।
এর আগে গত ১১ এপ্রিল আলোচিত এই মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। তখন আসামিরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন। পরে আদালত মঙ্গলবার (৯ মে) রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
এদিন নির্ধারিত তারিখে রায় প্রচারের আগে সকাল সাড়ে ১১টায় চার আসামিকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পুলিশের কড়া নিরাপত্তার মধ্যে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়।
মামলার নথিসূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালে ২৩ মার্চ চট্টগ্রাম নগরের আকবরশাহ থানা এলাকায় মীর আউলিয়া মাজার সংলগ্ন একটি ভাড়া বাসায় গোপন বৈঠকে অভিযান চালায় পুলিশ। পরে বিস্ফোরক দ্রব্য, বোমা তৈরির সরঞ্জাম, জিহাদি বইসহ এরশাদ হোসাইন ওরফে মামুনকে গ্রেপ্তার করে। ওই ঘটনায় আকবর শাহ থানায় এরশাদের নাম উল্লেখ করে ও দুই-তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে সন্ত্রাসবিরোধী ও বিস্ফোরক আইনে মামলা করেন। মামলার সময় এরশাদ তখন ২০ বছরের তরুণ ছিলেন।
২০১৫ সালের শেষ দিকে নগরের কর্ণফুলী থানায় দায়ের হওয়া পৃথক তিন মামলায় বুলবুল আহমেদ সরকার, মো. সুজন ও মাহাবুবুর রহমান ওরফে খোকনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাঁদের আকবরশাহ থানায় দায়ের হওয়া মামলাটিতে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০১৬ সালের ৮ এপ্রিল চারজনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে পৃথক অভিযোগ এনে আদালতে সম্পূরক চার্জশিট জমা দেয় আকবরশাহ থানা-পুলিশ।
২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
চট্টগ্রামে বিস্ফোরক ও সন্ত্রাস আইনে করা মামলায় নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবি চট্টগ্রামের সাবেক কমান্ডার এরশাদ হোসাইন ওরফে মামুনকে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ সময় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত এই মামলায় তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দেন।
আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞা নগরের আকবর শাহ থানায় আট বছর আগে করা মামলাটির বিচার শেষে এই রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নোমান চৌধুরী বলেন, আসামি এরশাদ হোসাইনকে ২০ বছর কারাদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে তাঁকে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, চার আসামির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনের ৪ ও ৬ ধারায় অভিযোগ ছিল। বিস্ফোরক দ্রব্য যার থেকে উদ্ধার করা হবে তাঁর সাজা অবশ্যই হবে। যেহেতু তিনজনের কাছ থেকে কোনো কিছুই পাওয়া যায়নি তাই তাঁদের বিজ্ঞ আদালত বেকসুর খালাস দিয়েছেন।
এই মামলায় খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—বুলবুল আহম্মদ সরকার (৩৪), মো. সুজন (৩২) ও মাহাবুবুর রহমান প্রকাশ খোকন (৪৩)।
এর আগে গত ১১ এপ্রিল আলোচিত এই মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। তখন আসামিরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন। পরে আদালত মঙ্গলবার (৯ মে) রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
এদিন নির্ধারিত তারিখে রায় প্রচারের আগে সকাল সাড়ে ১১টায় চার আসামিকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পুলিশের কড়া নিরাপত্তার মধ্যে চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়।
মামলার নথিসূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালে ২৩ মার্চ চট্টগ্রাম নগরের আকবরশাহ থানা এলাকায় মীর আউলিয়া মাজার সংলগ্ন একটি ভাড়া বাসায় গোপন বৈঠকে অভিযান চালায় পুলিশ। পরে বিস্ফোরক দ্রব্য, বোমা তৈরির সরঞ্জাম, জিহাদি বইসহ এরশাদ হোসাইন ওরফে মামুনকে গ্রেপ্তার করে। ওই ঘটনায় আকবর শাহ থানায় এরশাদের নাম উল্লেখ করে ও দুই-তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে সন্ত্রাসবিরোধী ও বিস্ফোরক আইনে মামলা করেন। মামলার সময় এরশাদ তখন ২০ বছরের তরুণ ছিলেন।
২০১৫ সালের শেষ দিকে নগরের কর্ণফুলী থানায় দায়ের হওয়া পৃথক তিন মামলায় বুলবুল আহমেদ সরকার, মো. সুজন ও মাহাবুবুর রহমান ওরফে খোকনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাঁদের আকবরশাহ থানায় দায়ের হওয়া মামলাটিতে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০১৬ সালের ৮ এপ্রিল চারজনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে পৃথক অভিযোগ এনে আদালতে সম্পূরক চার্জশিট জমা দেয় আকবরশাহ থানা-পুলিশ।
২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
১১ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩২ মিনিট আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে