চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা ও সাংবাদিকসহ অধিকাংশের কল ধরেন না তিনি। সরকারি ফোন নম্বরে কেউ কল দিলে সহজেই কল রিসিভ করেন না। বিষয়টি উপজেলার প্রায় সকলেরই জানা হয়ে গেছে। এ অভিযোগ উঠেছে কক্সবাজার চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গণির বিরুদ্ধে।
কেউ একাধিকবার কল দিলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। ফোন না ধরার কারণে চরম ব্যাহত হচ্ছে থানার কার্যক্রম। এ ছাড়া সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়ছেন থানায় আসা সেবা প্রত্যাশীরা।
তবে, তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়ছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন জেলা ও উপজেলার একাধিক সংবাদকর্মী।
ওসি ফোনকল রিসিভ না করার বিষয়ে চকরিয়া সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. তফিকুল আলম বলেন, ‘ওসি ফোন রিসিভ না করার বিষয়ে আমি অবগত নই। কেউ অভিযোগ দেয়নি। তবে আমি এ বিষয়ে তাঁর কাছে আজই জানতে চাইব।’
চকরিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মিজবাউল হক বলেন, ‘ওসির পদটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও দায়িত্বশীল। প্রত্যেক থানার ওসির পদের অনুকূলে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে একটি সরকারি ফোন নম্বর বরাদ্দ দেওয়া হয়। ওই নম্বরে অতি জরুরি যোগাযোগ ও তথ্য আদান-প্রদান করে থাকে।’
ফোনকল না ধরার কারণে তথ্য পেতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘ওসি সাহেবকে একাধিকবার ফোনে কল দিলেও সাড়া দেন না। একাধিকবার কল দিলে লাইন কেটে দেন। এতে সাংবাদিকেরা তথ্য বিভ্রাটে পড়ছেন। বিষয়টি দুঃখজনক।’
এ বিষয়ে সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) চকরিয়া উপজেলা কমিটির সদস্য জিয়া উদ্দিন বলেন, ‘ওসির পদটি গুরুত্বপূর্ণ পদ। কোনো নাগরিক বিপদে পড়লে থানার আশ্রয় নেন। কিন্তু খোদ ওসিই যদি ফোন রিসিভ না করেন এর দায় কে নেবে!’
ফোন কল না ধরার বিষয়ে আজ বুধবার বেলা ১টা ৪৯ মিনিটে চকরিয়া থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গণিকে ফোন করা হয়। তিনি একইভাবে ফোনের লাইন কেটে দেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশের সরকারি ফোন নম্বরে মূলত সেবা প্রত্যাশীরা ফোন করে থাকেন। যদি তিনি ব্যস্ত থাকার কারণে ফোন ধরতে না পারেন, তাহলে পরে কল ব্যাক করতে পারেন। এ বিষয়ে তাঁকে আরও দায়িত্বশীল হতে বলা হবে।’
জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা ও সাংবাদিকসহ অধিকাংশের কল ধরেন না তিনি। সরকারি ফোন নম্বরে কেউ কল দিলে সহজেই কল রিসিভ করেন না। বিষয়টি উপজেলার প্রায় সকলেরই জানা হয়ে গেছে। এ অভিযোগ উঠেছে কক্সবাজার চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গণির বিরুদ্ধে।
কেউ একাধিকবার কল দিলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। ফোন না ধরার কারণে চরম ব্যাহত হচ্ছে থানার কার্যক্রম। এ ছাড়া সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়ছেন থানায় আসা সেবা প্রত্যাশীরা।
তবে, তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়ছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন জেলা ও উপজেলার একাধিক সংবাদকর্মী।
ওসি ফোনকল রিসিভ না করার বিষয়ে চকরিয়া সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. তফিকুল আলম বলেন, ‘ওসি ফোন রিসিভ না করার বিষয়ে আমি অবগত নই। কেউ অভিযোগ দেয়নি। তবে আমি এ বিষয়ে তাঁর কাছে আজই জানতে চাইব।’
চকরিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মিজবাউল হক বলেন, ‘ওসির পদটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও দায়িত্বশীল। প্রত্যেক থানার ওসির পদের অনুকূলে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে একটি সরকারি ফোন নম্বর বরাদ্দ দেওয়া হয়। ওই নম্বরে অতি জরুরি যোগাযোগ ও তথ্য আদান-প্রদান করে থাকে।’
ফোনকল না ধরার কারণে তথ্য পেতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘ওসি সাহেবকে একাধিকবার ফোনে কল দিলেও সাড়া দেন না। একাধিকবার কল দিলে লাইন কেটে দেন। এতে সাংবাদিকেরা তথ্য বিভ্রাটে পড়ছেন। বিষয়টি দুঃখজনক।’
এ বিষয়ে সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) চকরিয়া উপজেলা কমিটির সদস্য জিয়া উদ্দিন বলেন, ‘ওসির পদটি গুরুত্বপূর্ণ পদ। কোনো নাগরিক বিপদে পড়লে থানার আশ্রয় নেন। কিন্তু খোদ ওসিই যদি ফোন রিসিভ না করেন এর দায় কে নেবে!’
ফোন কল না ধরার বিষয়ে আজ বুধবার বেলা ১টা ৪৯ মিনিটে চকরিয়া থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গণিকে ফোন করা হয়। তিনি একইভাবে ফোনের লাইন কেটে দেন।
এ বিষয়ে কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশের সরকারি ফোন নম্বরে মূলত সেবা প্রত্যাশীরা ফোন করে থাকেন। যদি তিনি ব্যস্ত থাকার কারণে ফোন ধরতে না পারেন, তাহলে পরে কল ব্যাক করতে পারেন। এ বিষয়ে তাঁকে আরও দায়িত্বশীল হতে বলা হবে।’
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
২ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগে