নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কোটাবিরোধী আন্দোলনের কারণে চট্টগ্রামের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। অন্তত ১০টি ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কোনো ট্রেন চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ছেড়ে যেতে পারেনি।
এই সব ট্রেন চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা, চাঁদপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও কক্সবাজার রুটে চলাচল করে। কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে এসব
ট্রেন আটকা পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।
চট্টগ্রাম রেলস্টেশন থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকাগামী মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ট্রেনটি চট্টগ্রাম স্টেশনে আটকে ছিল। এটি ছাড়াও ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কক্সবাজারগামী পর্যটন এক্সপ্রেস ট্রেনটি পাহাড়তলী স্টেশনে আটকা পড়ে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম থেকে বেলা ৩টার মহানগর এক্সপ্রেস, বিকেল ৫টার সোনার বাংলা এক্সপ্রেসসহ ১০টি ট্রেন আটকা পড়েছে।
কথা হয় আব্দুর রহমান নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তার বেলা ৩টায় মহানগর এক্সপ্রেসে করে ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সন্ধ্যা ৬ টায়ও ট্রেনটি ছেড়ে যায়নি। ট্রেন না ছাড়ায় বিপাকে পড়েছেন তিনি। তার মতো আরও কয়েক শ যাত্রীকে প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।
ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাচ্ছিলেন আবদুল হালিম। সকাল ১১টা থেকে বসে আছেন পাহাড়তলী রেলস্টেশনে। এখনো পৌঁছাতে পারেননি চট্টগ্রাম স্টেশনে।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক মো. সাইফুল ইসলাম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের কারণে অন্তত ১০ ট্রেন আটকা পড়েছে। ঢাকাগামী মহানগর এক্সপ্রেস ও কক্সবাজারগামী পর্যটন এক্সপ্রেসের শিডিউল বিপর্যয় ঘটেছে। মহানগর গোধূলি এক্সপ্রেসের শিডিউলও পিছিয়ে গেছে এ কারণে। তবে সন্ধ্যা ৭টার দিকে শিক্ষার্থীরা রেল পথ থেকে সরে গেছে। এখন সব ট্রেন গন্তব্যে যাবে।’
কোটাবিরোধী আন্দোলনের কারণে চট্টগ্রামের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল। অন্তত ১০টি ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কোনো ট্রেন চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ছেড়ে যেতে পারেনি।
এই সব ট্রেন চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা, চাঁদপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও কক্সবাজার রুটে চলাচল করে। কোটাবিরোধী শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে এসব
ট্রেন আটকা পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।
চট্টগ্রাম রেলস্টেশন থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকাগামী মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ট্রেনটি চট্টগ্রাম স্টেশনে আটকে ছিল। এটি ছাড়াও ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কক্সবাজারগামী পর্যটন এক্সপ্রেস ট্রেনটি পাহাড়তলী স্টেশনে আটকা পড়ে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম থেকে বেলা ৩টার মহানগর এক্সপ্রেস, বিকেল ৫টার সোনার বাংলা এক্সপ্রেসসহ ১০টি ট্রেন আটকা পড়েছে।
কথা হয় আব্দুর রহমান নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তার বেলা ৩টায় মহানগর এক্সপ্রেসে করে ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সন্ধ্যা ৬ টায়ও ট্রেনটি ছেড়ে যায়নি। ট্রেন না ছাড়ায় বিপাকে পড়েছেন তিনি। তার মতো আরও কয়েক শ যাত্রীকে প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।
ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাচ্ছিলেন আবদুল হালিম। সকাল ১১টা থেকে বসে আছেন পাহাড়তলী রেলস্টেশনে। এখনো পৌঁছাতে পারেননি চট্টগ্রাম স্টেশনে।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক মো. সাইফুল ইসলাম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের কারণে অন্তত ১০ ট্রেন আটকা পড়েছে। ঢাকাগামী মহানগর এক্সপ্রেস ও কক্সবাজারগামী পর্যটন এক্সপ্রেসের শিডিউল বিপর্যয় ঘটেছে। মহানগর গোধূলি এক্সপ্রেসের শিডিউলও পিছিয়ে গেছে এ কারণে। তবে সন্ধ্যা ৭টার দিকে শিক্ষার্থীরা রেল পথ থেকে সরে গেছে। এখন সব ট্রেন গন্তব্যে যাবে।’
ঘটনার পর ওই ব্যবসায়ী পুলিশকে জানিয়েছেন, ১৫ দিন আগে একটি বিদেশি ফোন নম্বর থেকে কল করে তাঁর কাছে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাব করা হয়। তিনি চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানান। এই কারণে সন্ত্রাসীরা এসে গুলি করেছেন বলে তাঁর অভিযোগ।
৬ মিনিট আগেনাগরিক সমাজের অভিযোগ, হাসপাতাল, বিদ্যালয় ও শিশুপার্কসংলগ্ন ব্যস্ত এলাকায় বাণিজ্য মেলা আয়োজন সরাসরি জনস্বার্থবিরোধী। এতে রোগীদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হবে (হাসপাতালে যাওয়া–আসায় অসুবিধা, শব্দদূষণ), শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে
৯ মিনিট আগেএক দিনের ব্যবধানে পটুয়াখালী কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে আবারও ভেসে এসেছে একটি মৃত ইরাবতী প্রজাতির ডলফিন। এটির দৈর্ঘ্য তিন ফুট এবং এর শরীরের বেশির ভাগ অংশে চামড়া উঠে গেছে।
১৪ মিনিট আগেবঙ্গোপসাগরে পাঁচ দিন ভেসে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন মোরশেদ (২০) নামের এক জেলে। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় কুয়াকাটার জেলেরা তাঁকে উদ্ধার করেন। আজ বুধবার (২০ আগস্ট) দুপুরে বঙ্গোপসাগরের পায়রা বন্দর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে এফবি সাজেদা ট্রলারের মাঝি সোবহান তাঁকে এফবি বায়েজিদ ট্রলারে হস্তান্তর করেন।
১ ঘণ্টা আগে