নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বিদ্যালয়ে বিয়ের অনুষ্ঠানের অনুমতি না দেওয়ায় চট্টগ্রামের এক প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করেছেন মিয়া মো. হারুন খান নামে এক যুবদল নেতা। স্কুলে তাণ্ডব চালানোর পাশাপাশি এ সময় প্রধান শিক্ষককে প্রাণনাশেরও হুমকি দেন তিনি। ঘটনার পরপরই পুলিশ এই যুবদল নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে।
মো. নিজাম উদ্দিন ডবলমুরিং থানার মনসুরাবাদ এলাকার খান সাহেব আব্দুল হাকিম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। একই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য মো. একরাম মিয়া স্কুলে তার মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য অনুমতি চান। কিন্তু করোনার জন্য বন্ধ স্কুলে বিয়ের অনুমতি দেননি তিনি। তবুও অনুমতি ছাড়াই গত ২৫ জুন স্কুলে বিয়ের আয়োজন করেন তিনি। কিন্তু গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সে বিয়ে বন্ধ করে দেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
এরপর স্কুলে মেয়ের বিয়ে হতে না দেওয়ায় শিক্ষকদের স্কুলে আসতে মানা করে দেন আসামিরা! এ ব্যাপারে শিক্ষা বোর্ডে অভিযোগ করলে গত ৩০ জুন পাঁচলাইশ ও ডবলমুরিং থানা শিক্ষা অফিসার মো. শফিউল আলমের নেতৃত্বে একটি তদন্ত দল আসে স্কুলে। এ সময় প্রধান শিক্ষকসহ আরও কয়েকজন শিক্ষকও আসেন।
ডবলমুরিং থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন জানান, তাদের আসতে দেখেই জোরপূর্বক স্কুলে ঢোকেন একরাম মিয়ার ভাই চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহসভাপতি মিয়া মো. হারুন খান, আরেক ভাই জানে আলমসহ মো. মাসুদ, মো. প্রিন্স এবং মো. আল নাহিয়ান। তারা প্রধান শিক্ষকের রুমে ঢুকেই অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। একপর্যায়ে টেবিলে থাপ্পড় মেরে 'তাকে দেখে নেওয়ার' হুমকি দেয়।
এ সময় তাকে স্কুলের সভাপতি কর্নেল 'বাঁচাতে পারবে না' উল্লেখ করে হত্যারও হুমকি দেন। এ ঘটনায় গতকাল মামলা দায়ের করলে রাতেই প্রধান আসামি যুবদল নেতা মিয়া মো. হারুন খানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় বাকি আসামিরা আত্মগোপনে চলে যায়।
বিদ্যালয়ে বিয়ের অনুষ্ঠানের অনুমতি না দেওয়ায় চট্টগ্রামের এক প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করেছেন মিয়া মো. হারুন খান নামে এক যুবদল নেতা। স্কুলে তাণ্ডব চালানোর পাশাপাশি এ সময় প্রধান শিক্ষককে প্রাণনাশেরও হুমকি দেন তিনি। ঘটনার পরপরই পুলিশ এই যুবদল নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে।
মো. নিজাম উদ্দিন ডবলমুরিং থানার মনসুরাবাদ এলাকার খান সাহেব আব্দুল হাকিম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। একই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য মো. একরাম মিয়া স্কুলে তার মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য অনুমতি চান। কিন্তু করোনার জন্য বন্ধ স্কুলে বিয়ের অনুমতি দেননি তিনি। তবুও অনুমতি ছাড়াই গত ২৫ জুন স্কুলে বিয়ের আয়োজন করেন তিনি। কিন্তু গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সে বিয়ে বন্ধ করে দেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
এরপর স্কুলে মেয়ের বিয়ে হতে না দেওয়ায় শিক্ষকদের স্কুলে আসতে মানা করে দেন আসামিরা! এ ব্যাপারে শিক্ষা বোর্ডে অভিযোগ করলে গত ৩০ জুন পাঁচলাইশ ও ডবলমুরিং থানা শিক্ষা অফিসার মো. শফিউল আলমের নেতৃত্বে একটি তদন্ত দল আসে স্কুলে। এ সময় প্রধান শিক্ষকসহ আরও কয়েকজন শিক্ষকও আসেন।
ডবলমুরিং থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন জানান, তাদের আসতে দেখেই জোরপূর্বক স্কুলে ঢোকেন একরাম মিয়ার ভাই চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহসভাপতি মিয়া মো. হারুন খান, আরেক ভাই জানে আলমসহ মো. মাসুদ, মো. প্রিন্স এবং মো. আল নাহিয়ান। তারা প্রধান শিক্ষকের রুমে ঢুকেই অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন। একপর্যায়ে টেবিলে থাপ্পড় মেরে 'তাকে দেখে নেওয়ার' হুমকি দেয়।
এ সময় তাকে স্কুলের সভাপতি কর্নেল 'বাঁচাতে পারবে না' উল্লেখ করে হত্যারও হুমকি দেন। এ ঘটনায় গতকাল মামলা দায়ের করলে রাতেই প্রধান আসামি যুবদল নেতা মিয়া মো. হারুন খানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় বাকি আসামিরা আত্মগোপনে চলে যায়।
চুয়াডাঙ্গায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মো. ইস্রাফিল (৩৯) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
৫ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে জাতীয় নাগরিক কমিটিতে (এনসিপি) আওয়ামী লীগের দোসরদের পুনর্বাসনের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ ...
৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে (২৬) পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে শাশুড়ি সাজেদা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
২৬ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে একটি কমিউনিটি ক্লিনিকে চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার গভীর রাত থেকে ভোররাতের কোনো একসময় উপজেলার মাওনা দক্ষিণপাড়া কমিউনিটি ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে