গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার পাতাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সরবরাহকৃত সরকারি বই কালোবাজারে বিক্রি করায় ওই বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী-দপ্তরিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে কলাগাছিয়া তদন্ত কেন্দ্র পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার আসামিদের জেল হাজতে পাঠানো হবে বলে জানায় পুলিশ।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে বিক্রি করা বই জব্দ করা হয় এবং আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে গলাচিপা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর-৯, তারিখ-১৬.১২. ২১।
এ মামলায় আসামিরা হলেন—উপজেলার বকুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের পাতাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পিয়ন একই এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত সুরহ আলী খানের ছেলে মো. শহিদুল ইসলাম খান, বিক্রির সঙ্গে জড়িত দশমিনা উপজেলার বেতাগী এলাকার আর্শেদ আলী চৌকিদারের ছেলে আবদুল মজিদ চৌকিদার ও দোকানদার মিলন মিয়া।
গলাচিপা থানার ডিউটি অফিসার এসআই মোক্তার হোসেন জানান, বুধবার সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কলাগাছিয়া তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে পাতাবুনিয়া এলাকার ধলু ফকিরের বাজারের মিলন মিয়ার দোকান থেকে ৫০০ কেজি সরকারি বই উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জড়িত পাতাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পিয়ন শহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে গলাচিপা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় দোকানের কর্মচারী আবদুল মজিদকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বাদী হয়ে সরকারি বই কালোবাজারে বিক্রির দায়ে মামলা দায়ের করেন।
এ প্রসঙ্গে গলাচিপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম আর শওকত আনোয়ার ইসলাম জানান, সরকারি (সম্পদ) বই বিক্রির অভিযোগে ৩ জনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার পাতাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সরবরাহকৃত সরকারি বই কালোবাজারে বিক্রি করায় ওই বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী-দপ্তরিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে কলাগাছিয়া তদন্ত কেন্দ্র পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার আসামিদের জেল হাজতে পাঠানো হবে বলে জানায় পুলিশ।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে বিক্রি করা বই জব্দ করা হয় এবং আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে গলাচিপা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর-৯, তারিখ-১৬.১২. ২১।
এ মামলায় আসামিরা হলেন—উপজেলার বকুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের পাতাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পিয়ন একই এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত সুরহ আলী খানের ছেলে মো. শহিদুল ইসলাম খান, বিক্রির সঙ্গে জড়িত দশমিনা উপজেলার বেতাগী এলাকার আর্শেদ আলী চৌকিদারের ছেলে আবদুল মজিদ চৌকিদার ও দোকানদার মিলন মিয়া।
গলাচিপা থানার ডিউটি অফিসার এসআই মোক্তার হোসেন জানান, বুধবার সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কলাগাছিয়া তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে পাতাবুনিয়া এলাকার ধলু ফকিরের বাজারের মিলন মিয়ার দোকান থেকে ৫০০ কেজি সরকারি বই উদ্ধার করে। এ ঘটনায় জড়িত পাতাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পিয়ন শহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে গলাচিপা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় দোকানের কর্মচারী আবদুল মজিদকেও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বাদী হয়ে সরকারি বই কালোবাজারে বিক্রির দায়ে মামলা দায়ের করেন।
এ প্রসঙ্গে গলাচিপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম আর শওকত আনোয়ার ইসলাম জানান, সরকারি (সম্পদ) বই বিক্রির অভিযোগে ৩ জনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে