পিরোজপুর প্রতিনিধি
পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ায় মা শিউলি বেগমের মরদেহ বাড়িতে রেখে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন মেয়ে শারমিন আক্তার। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ২টা ২০ মিনিটে মারা যান শিউলি বেগম। আর আজ রোববার শারমিন আক্তারের এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছে।
পরীক্ষার্থী শারমিন আক্তার উপজেলার ৭ নম্বর গৌরীপুর ইউনিয়নের উত্তর পৈকখালী গ্রামের ফারুক ফকিরের মেয়ে। তিনি ভাণ্ডারিয়া সরকারি কলেজের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী।
শারমিনের চাচা আব্দুল মালেক ফকির জানান, শারমিনের মা দীর্ঘদিন যাবৎ লিভার ও কিডনি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। গতকাল দিবাগত রাত ২টা ২০ মিনিটে ঢাকা প্রাইম হাসপাতালে মারা যান তিনি। আজ সকাল ১০টার দিকে মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন তাঁর ভাতিজি শারমিন।
শারমিনের ভাই মো. শামিম হোসেন বলেন, ‘গতকাল দিবাগত রাতে আমাদের মা মারা গেছেন। তবু বাধ্য হয়েই আজ সকালে বোনকে এইচএসসি পরীক্ষা দিতে পাঠিয়েছি। পরীক্ষাকেন্দ্রে গিয়ে শারমিন অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। তার পরও পরীক্ষা দিয়েছে। আমার বোন খুবই মেধাবী ছাত্রী। তাই আমরা তাঁকে পরীক্ষা দিতে নিষেধ করিনি। আমার বোন মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখেই পরীক্ষা দিয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, মাজিদা বেগম মহিলা কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছেন শারমিন। মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা দিচ্ছেন তিনি। আসলেই ঘটনাটি দুঃখজনক। পরীক্ষা ঠিকভাবে দিতে সহপাঠী ও পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিবেরা তাঁকে সহযোগিতা করেছেন।
জানা গেছে, এবার পিরোজপুর জেলায় এইচএসসি, বিএম, আলিম, ভকেশনালে মোট ১০ হাজার ১১৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন। তাঁদের মধ্যে এইচএসসিতে ৭ হাজার ২২৪ জন, বিএমে ১ হাজার ৬৭৫ জন, আলিমে ১ হাজার ১১৭ জন ও ভকেশনালে ১০১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন।
পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ায় মা শিউলি বেগমের মরদেহ বাড়িতে রেখে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন মেয়ে শারমিন আক্তার। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ২টা ২০ মিনিটে মারা যান শিউলি বেগম। আর আজ রোববার শারমিন আক্তারের এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছে।
পরীক্ষার্থী শারমিন আক্তার উপজেলার ৭ নম্বর গৌরীপুর ইউনিয়নের উত্তর পৈকখালী গ্রামের ফারুক ফকিরের মেয়ে। তিনি ভাণ্ডারিয়া সরকারি কলেজের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী।
শারমিনের চাচা আব্দুল মালেক ফকির জানান, শারমিনের মা দীর্ঘদিন যাবৎ লিভার ও কিডনি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। গতকাল দিবাগত রাত ২টা ২০ মিনিটে ঢাকা প্রাইম হাসপাতালে মারা যান তিনি। আজ সকাল ১০টার দিকে মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে। মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন তাঁর ভাতিজি শারমিন।
শারমিনের ভাই মো. শামিম হোসেন বলেন, ‘গতকাল দিবাগত রাতে আমাদের মা মারা গেছেন। তবু বাধ্য হয়েই আজ সকালে বোনকে এইচএসসি পরীক্ষা দিতে পাঠিয়েছি। পরীক্ষাকেন্দ্রে গিয়ে শারমিন অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। তার পরও পরীক্ষা দিয়েছে। আমার বোন খুবই মেধাবী ছাত্রী। তাই আমরা তাঁকে পরীক্ষা দিতে নিষেধ করিনি। আমার বোন মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখেই পরীক্ষা দিয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, মাজিদা বেগম মহিলা কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছেন শারমিন। মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা দিচ্ছেন তিনি। আসলেই ঘটনাটি দুঃখজনক। পরীক্ষা ঠিকভাবে দিতে সহপাঠী ও পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিবেরা তাঁকে সহযোগিতা করেছেন।
জানা গেছে, এবার পিরোজপুর জেলায় এইচএসসি, বিএম, আলিম, ভকেশনালে মোট ১০ হাজার ১১৭ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন। তাঁদের মধ্যে এইচএসসিতে ৭ হাজার ২২৪ জন, বিএমে ১ হাজার ৬৭৫ জন, আলিমে ১ হাজার ১১৭ জন ও ভকেশনালে ১০১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে