নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
রংপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের বাসভবনে হামলার প্রতিবাদে বরিশালে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় পাল্টা প্রতিরোধে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এতে গণঅধিকার পরিষদের জেলা ও মহানগর শাখার সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্তত ১০ জন আহত হন। আজ শনিবার (৩১ মে) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে নগরীর প্রাণকেন্দ্র সদর রোডে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ফকিরবাড়ি সড়কের দলীয় কার্যালয় থেকে জাপার মিছিলটি বের হয়ে সদর রোডে ওঠার সময় হামলার শিকার হয়। লাঠিসোঁটা হাতে একদল লোক মিছিলের ওপর হামলা চালালে জাপার কর্মীরা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
হামলাকারীদের কয়েকজন নিকটবর্তী দোকানে আশ্রয় নিলে জাপার কর্মীরা সেখানে ঢুকে তাদের পিটিয়ে আহত করে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
জানা গেছে, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে গণঅধিকার পরিষদের জেলা সভাপতি শামিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক এইচ এম হাসান, মহানগর সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল ফরহাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সোহাগ ফরাজি ও কেন্দ্রীয় মানবাধিকার সম্পাদক মিরাজ হোসেন রয়েছেন। তাঁদের বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জাতীয় পার্টির মহানগর আহ্বায়ক ও জাপা চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মহসিন উল ইসলাম হাবুল অভিযোগ করেন, ‘এনসিপি (জাতীয় নাগরিক পার্টি) পরিকল্পিতভাবে আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা চালিয়েছে। বরিশালে তাদের থাকতে দেওয়া হবে না।’ তিনি দাবি করেন, এ হামলায় তিনিসহ অন্তত ৬ জন জাপা নেতা আহত হয়েছেন।
তবে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে পাল্টা দাবি করা হয়, তাদের নেতা-কর্মীরা কোনো হামলা করেনি, বরং মিছিল থেকে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে।
জেলার ছাত্র অধিকার পরিষদের দপ্তর সম্পাদক তৌফিক আহমেদ সাব্বির বলেন, ‘আমরা বিএম কলেজে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের সহায়তা শেষে সদর রোডের পাশে চা খাচ্ছিলাম। এ সময় জাপার মিছিল থেকে আমাদের লক্ষ্য করে হামলা করা হয়। হামলাকারীদের একজনকে আমরা আটক করে পুলিশে দিয়েছি।’
এ বিষয়ে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, ‘হামলার ঘটনায় কেউ আটক হয়নি। জাপার কর্মীরা মারধরের পর একজনকে আমাদের হাতে তুলে দেয়, আমরা তাকে চিকিৎসার জন্য শেবাচিম হাসপাতালে পাঠিয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
রংপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের বাসভবনে হামলার প্রতিবাদে বরিশালে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় পাল্টা প্রতিরোধে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এতে গণঅধিকার পরিষদের জেলা ও মহানগর শাখার সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্তত ১০ জন আহত হন। আজ শনিবার (৩১ মে) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে নগরীর প্রাণকেন্দ্র সদর রোডে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ফকিরবাড়ি সড়কের দলীয় কার্যালয় থেকে জাপার মিছিলটি বের হয়ে সদর রোডে ওঠার সময় হামলার শিকার হয়। লাঠিসোঁটা হাতে একদল লোক মিছিলের ওপর হামলা চালালে জাপার কর্মীরা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
হামলাকারীদের কয়েকজন নিকটবর্তী দোকানে আশ্রয় নিলে জাপার কর্মীরা সেখানে ঢুকে তাদের পিটিয়ে আহত করে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
জানা গেছে, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে গণঅধিকার পরিষদের জেলা সভাপতি শামিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক এইচ এম হাসান, মহানগর সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল ফরহাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সোহাগ ফরাজি ও কেন্দ্রীয় মানবাধিকার সম্পাদক মিরাজ হোসেন রয়েছেন। তাঁদের বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জাতীয় পার্টির মহানগর আহ্বায়ক ও জাপা চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মহসিন উল ইসলাম হাবুল অভিযোগ করেন, ‘এনসিপি (জাতীয় নাগরিক পার্টি) পরিকল্পিতভাবে আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা চালিয়েছে। বরিশালে তাদের থাকতে দেওয়া হবে না।’ তিনি দাবি করেন, এ হামলায় তিনিসহ অন্তত ৬ জন জাপা নেতা আহত হয়েছেন।
তবে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে পাল্টা দাবি করা হয়, তাদের নেতা-কর্মীরা কোনো হামলা করেনি, বরং মিছিল থেকে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে।
জেলার ছাত্র অধিকার পরিষদের দপ্তর সম্পাদক তৌফিক আহমেদ সাব্বির বলেন, ‘আমরা বিএম কলেজে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের সহায়তা শেষে সদর রোডের পাশে চা খাচ্ছিলাম। এ সময় জাপার মিছিল থেকে আমাদের লক্ষ্য করে হামলা করা হয়। হামলাকারীদের একজনকে আমরা আটক করে পুলিশে দিয়েছি।’
এ বিষয়ে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, ‘হামলার ঘটনায় কেউ আটক হয়নি। জাপার কর্মীরা মারধরের পর একজনকে আমাদের হাতে তুলে দেয়, আমরা তাকে চিকিৎসার জন্য শেবাচিম হাসপাতালে পাঠিয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
স্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার আংশিক নতুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার (২১ জুন) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ৫৩ সদস্যের এই আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকার সাভারে আব্দুল মালেক (৩৬) নামের এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁকে হত্যার পর লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ। আব্দুল মালেক সাভারের কান্দি ভাকুর্তা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি দোকানে রুপার অলংকার তৈরির কাজ করতেন।
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ক্রমেই দৃশ্যমান হচ্ছে। এই আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মো. শাহজাহান ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির দুজনই আগামী নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী।
৪ ঘণ্টা আগে