খায়রুল ইসলাম, গৌরনদী (বরিশাল)
ভোজনবিলাসীদের কাছে ভোজন শেষে একটু মিষ্টান্ন হলে তো কোনো কথাই নেই। আর তা যদি হয় গৌরনদীর দধি কিংবা মিষ্টি, তাহলে কথা বলার সময় কোথায়? পেটপুরে দধি খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলে তবেই না কিছু বলা যায়।
ঐতিহ্যগতভাবেই গৌরনদীর দধি ও মিষ্টি এক লোভনীয় খাবার। এ খাবার দেখলেই জিভে জল আসে না এমন ভোজনরসিক খুঁজে পাওয়াই ভার। এর সুনাম এখন শুধু দেশে নয়, পৌঁছে গেছে বিদেশেও। সুদূর আমেরিকায়ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘গৌরনদী মিষ্টান্ন ভান্ডার’। প্রবাসী বাঙালিরা তো বটেই, খোদ আমেরিকানরাও এখন এই মিষ্টির প্রেমে পড়েছে।
প্রায় আড়াই শ বছরের পুরোনো দেশের একমাত্র ঐতিহ্যবাহী গৌরনদীর দধির চাহিদা রয়েছে সারা দেশেই। বিয়ে, বউভাত, জন্মদিন, মৃত্যুবার্ষিকীসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য এবং ভোজনবিলাসীরা রসনা মেটাতে দূর-দূরান্ত থেকে দধির জন্য গৌরনদীতে পা রাখেন। প্রতিদিন শত শত মণ দধি এখান থেকে ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা, দিনাজপুর, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়। স্বাভাবিক আবহাওয়ায় ১০ থেকে ১৫ দিনেও এটি নষ্ট হয় না। যেকোনো যানবাহনে সহজে বহন করা যায়।
চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অধিক মুনাফার কথা না ভেবে গুণগত মান ও সুনামকে ধরে রাখতে এই দধি ও মিষ্টি তৈরি করে আসছে স্বর্গীয় শচীন ঘোষ প্রতিষ্ঠিত গৌরনদী বন্দরের গৌর নিতাই মিষ্টান্ন ভান্ডার। সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে ইতিমধ্যে একাধিকবার জেলার সেরা করদাতা নির্বাচিত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
শচীন ঘোষের উত্তরাধিকারী ও তাঁর পুত্র গৌর ঘোষ বলেন, ‘৫০ বছর ধরে আমি এ পেশার সঙ্গে জড়িত আছি। বাবার মৃত্যুর পর আমিই তাঁর পেশাকে ধরে রেখেছি। বংশপরম্পরায় বছরের পর বছর সুনামের সঙ্গে এ ব্যবসা করে আসছি।’
জানা গেছে, প্রায় আড়াই শ বছর আগে ডাওরি ঘোষ নামে এক ব্যক্তি গৌরনদীতে তৈরি করেন এই লোভনীয় খাবার। পরে বংশপরম্পরায় এর ধারা ধরে রাখেন শচীন ঘোষ, গেদু ঘোষ, সুশীল ঘোষ, দিলীপ দাসসহ অন্যরা। বর্তমানে এই ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছেন শুধু গৌরনদীর ঘোষ পরিবারের সদস্যরা।
ঐতিহ্যবাহী দধি ও মিষ্টি তৈরি করে সারা দেশে সরবরাহের মাধ্যমে ব্যাপক সুনাম অর্জন করছেন তাঁরা। ২০০০ সালে ডিবি লটারি জিতে আমেরিকায় যান গৌর নিতাই মিষ্টান্ন ভান্ডারের কারিগর রানা ঘোষ। তিনি আমেরিকায় প্রতিষ্ঠা করেন গৌরনদী মিষ্টান্ন ভান্ডার নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ওই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বেশ স্বল্প সময়ে আমেরিকায়ও ছড়িয়ে পড়েছে গৌরনদী দধির সুনাম।
ভোজনবিলাসীদের কাছে ভোজন শেষে একটু মিষ্টান্ন হলে তো কোনো কথাই নেই। আর তা যদি হয় গৌরনদীর দধি কিংবা মিষ্টি, তাহলে কথা বলার সময় কোথায়? পেটপুরে দধি খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলে তবেই না কিছু বলা যায়।
ঐতিহ্যগতভাবেই গৌরনদীর দধি ও মিষ্টি এক লোভনীয় খাবার। এ খাবার দেখলেই জিভে জল আসে না এমন ভোজনরসিক খুঁজে পাওয়াই ভার। এর সুনাম এখন শুধু দেশে নয়, পৌঁছে গেছে বিদেশেও। সুদূর আমেরিকায়ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘গৌরনদী মিষ্টান্ন ভান্ডার’। প্রবাসী বাঙালিরা তো বটেই, খোদ আমেরিকানরাও এখন এই মিষ্টির প্রেমে পড়েছে।
প্রায় আড়াই শ বছরের পুরোনো দেশের একমাত্র ঐতিহ্যবাহী গৌরনদীর দধির চাহিদা রয়েছে সারা দেশেই। বিয়ে, বউভাত, জন্মদিন, মৃত্যুবার্ষিকীসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য এবং ভোজনবিলাসীরা রসনা মেটাতে দূর-দূরান্ত থেকে দধির জন্য গৌরনদীতে পা রাখেন। প্রতিদিন শত শত মণ দধি এখান থেকে ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা, দিনাজপুর, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়। স্বাভাবিক আবহাওয়ায় ১০ থেকে ১৫ দিনেও এটি নষ্ট হয় না। যেকোনো যানবাহনে সহজে বহন করা যায়।
চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অধিক মুনাফার কথা না ভেবে গুণগত মান ও সুনামকে ধরে রাখতে এই দধি ও মিষ্টি তৈরি করে আসছে স্বর্গীয় শচীন ঘোষ প্রতিষ্ঠিত গৌরনদী বন্দরের গৌর নিতাই মিষ্টান্ন ভান্ডার। সুনামের সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করে ইতিমধ্যে একাধিকবার জেলার সেরা করদাতা নির্বাচিত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
শচীন ঘোষের উত্তরাধিকারী ও তাঁর পুত্র গৌর ঘোষ বলেন, ‘৫০ বছর ধরে আমি এ পেশার সঙ্গে জড়িত আছি। বাবার মৃত্যুর পর আমিই তাঁর পেশাকে ধরে রেখেছি। বংশপরম্পরায় বছরের পর বছর সুনামের সঙ্গে এ ব্যবসা করে আসছি।’
জানা গেছে, প্রায় আড়াই শ বছর আগে ডাওরি ঘোষ নামে এক ব্যক্তি গৌরনদীতে তৈরি করেন এই লোভনীয় খাবার। পরে বংশপরম্পরায় এর ধারা ধরে রাখেন শচীন ঘোষ, গেদু ঘোষ, সুশীল ঘোষ, দিলীপ দাসসহ অন্যরা। বর্তমানে এই ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছেন শুধু গৌরনদীর ঘোষ পরিবারের সদস্যরা।
ঐতিহ্যবাহী দধি ও মিষ্টি তৈরি করে সারা দেশে সরবরাহের মাধ্যমে ব্যাপক সুনাম অর্জন করছেন তাঁরা। ২০০০ সালে ডিবি লটারি জিতে আমেরিকায় যান গৌর নিতাই মিষ্টান্ন ভান্ডারের কারিগর রানা ঘোষ। তিনি আমেরিকায় প্রতিষ্ঠা করেন গৌরনদী মিষ্টান্ন ভান্ডার নামের একটি প্রতিষ্ঠান। ওই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বেশ স্বল্প সময়ে আমেরিকায়ও ছড়িয়ে পড়েছে গৌরনদী দধির সুনাম।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করেছে জাপানের ১১০ সদস্যের একটি বিনিয়োগকারী দল। ব্র্যাক ইপিএলের উদ্যোগে জাপানি প্রতিনিধিদলটি সোনারগাঁয়ের অনন্য স্থাপত্যকীর্তি প্রাচীন পানাম নগরী, বড় সরদার বাড়ি, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর পরিদর্শন করে।
১০ মিনিট আগেবগুড়ার আদমদীঘিতে মিনি ট্রাকের ধাক্কায় আব্দুল মান্নান (৭০) নামের এক ব্যাটারিচালিত টমটমের চালক নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া খন্দকার নিশাত নামের স্কুলশিক্ষক আহত হন। আজ মঙ্গলবার সকালে আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় রাতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবিসংবলিত বিলবোর্ড ও ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তাঁরা জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত শনাক্ত করে
১ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় আহত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর থানার চর শিবপুর এলাকার রুবেল মিয়ার মেয়ে সোহাগী (১৮), কালু মিয়ার স্ত্রী রাবেয়া (৫০) ও একই জেলার নবীনগর থানার আলিয়াবাগ এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে রিয়াদ (১০)।
১ ঘণ্টা আগে