নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
মহাসড়ক অবরোধ করায় বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লাঠিপেটায় অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১২ জনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে বরিশাল-ভোলা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ (ব্লকেড) কর্মসূচিতে এই লাঠিপেটা করা হয় বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ তুলেছেন।
হাসপাতালে ভর্তি শিক্ষার্থীরা হলেন শাহবাজ আশরাফি, আয়নান চৌধুরী, সচেতন, অনুপম, বদর, মহিবুল্লাহ, আদিত্য কুণ্ডু, রাকিব মিয়া, মেহেদি হাসান, মাহবুব ও নয়ন।
শিক্ষার্থীরা জানান, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (বিআইটি) আদলে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠানের দাবিতে আজ সকাল ১০টায় বরিশাল-ভোলা মহাসড়ক অবরোধ করা হয়। সদর উপজেলার সাহেবেরহাট এলাকায় বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সামনের মহাসড়কে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এতে ভোগান্তিতে পড়েন এই পথের যাত্রীরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে তাঁদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরে যেতে বলেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা সড়ক না ছাড়লে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁদের লাঠিপেটা করে। এতে অন্তত ২০ শিক্ষার্থী আহত হন। পরে তাঁরা সরে গেলে চার ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়। সেখান থেকে শিক্ষার্থীরা বেলা ২টার দিকে সড়ক ছেড়ে ক্যাম্পাসের মাঠে অবস্থান নেন।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ই এইচ ইরান বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কাঠামো বাতিল করে বিআইটির অদলে স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান গঠনের এক দফা দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছি। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আমরা বরিশাল-ভোলা সড়কে অবস্থান নিই। এ সময় আমাদের ওপর পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী লাঠিপেটা করে। এতে কমপক্ষে ২০ শিক্ষার্থী আহত হন। তাঁদের মধ্যে ১২ জনকে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর।’
বরিশাল মহানগর পুলিশের বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা বরিশাল-ভোলা সড়ক অবরোধ করায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। শিক্ষার্থীদের সড়ক থেকে সরাতে যতটুকু করা দরকার, ততটুকুই করা হয়েছে।
বরিশাল সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আজহারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছি। তাঁদের একটি প্রতিনিধিদল জেলা ও বিভাগীয় শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে দাবি নিয়ে আলোচনা করবে।’
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ লিটন রাব্বানী জানান, শিক্ষার্থীদের এক দফা দাবি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে সংকট সমাধানের চেষ্টা চলছে।
মহাসড়ক অবরোধ করায় বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লাঠিপেটায় অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১২ জনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে বরিশাল-ভোলা আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ (ব্লকেড) কর্মসূচিতে এই লাঠিপেটা করা হয় বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ তুলেছেন।
হাসপাতালে ভর্তি শিক্ষার্থীরা হলেন শাহবাজ আশরাফি, আয়নান চৌধুরী, সচেতন, অনুপম, বদর, মহিবুল্লাহ, আদিত্য কুণ্ডু, রাকিব মিয়া, মেহেদি হাসান, মাহবুব ও নয়ন।
শিক্ষার্থীরা জানান, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (বিআইটি) আদলে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠানের দাবিতে আজ সকাল ১০টায় বরিশাল-ভোলা মহাসড়ক অবরোধ করা হয়। সদর উপজেলার সাহেবেরহাট এলাকায় বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সামনের মহাসড়কে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এতে ভোগান্তিতে পড়েন এই পথের যাত্রীরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে তাঁদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরে যেতে বলেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা সড়ক না ছাড়লে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁদের লাঠিপেটা করে। এতে অন্তত ২০ শিক্ষার্থী আহত হন। পরে তাঁরা সরে গেলে চার ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়। সেখান থেকে শিক্ষার্থীরা বেলা ২টার দিকে সড়ক ছেড়ে ক্যাম্পাসের মাঠে অবস্থান নেন।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ই এইচ ইরান বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কাঠামো বাতিল করে বিআইটির অদলে স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান গঠনের এক দফা দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছি। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আমরা বরিশাল-ভোলা সড়কে অবস্থান নিই। এ সময় আমাদের ওপর পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী লাঠিপেটা করে। এতে কমপক্ষে ২০ শিক্ষার্থী আহত হন। তাঁদের মধ্যে ১২ জনকে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর।’
বরিশাল মহানগর পুলিশের বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীরা বরিশাল-ভোলা সড়ক অবরোধ করায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। শিক্ষার্থীদের সড়ক থেকে সরাতে যতটুকু করা দরকার, ততটুকুই করা হয়েছে।
বরিশাল সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আজহারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছি। তাঁদের একটি প্রতিনিধিদল জেলা ও বিভাগীয় শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে দাবি নিয়ে আলোচনা করবে।’
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ লিটন রাব্বানী জানান, শিক্ষার্থীদের এক দফা দাবি মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে সংকট সমাধানের চেষ্টা চলছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে