পিরোজপুর প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি গভীর নিম্নচাপের ফলে পিরোজপুর জেলার ৭টি উপজেলায় মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশে বিরাজ করছে। আজ সোমবার সকাল থেকে কিছু কিছু উপজেলায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিসহ গুমোট আবহাওয়া বিরাজ করছে। জেলার কঁচা, বলেশ্বর, কালিগঙ্গাসহ বৃহৎ নদ-নদীগুলোতে জোয়ারের পানি বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ঝুঁকিতে রয়েছে নিম্নাঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ।
২২ দিন ইলিশ ধরায় অবরোধ থাকায় গভীর সাগরে পিরোজপুরের কোনো জেলে নেই। এ ছাড়াও পানি বাড়লে উপকূলবর্তী মঠবাড়িয়া উপজেলার মাঝেরচর, বড়মাছুয়া, ছোটমাছুয়া, সাপলেজা খেতাচিড়া, ইন্দুরকানী উপজেলার সাঈদখালীচর, কালাইয়া, সন্নাসী, ভান্ডারিয়া উপজেলার চরখালী, তেলীখালী এলাকার মানুষ আতঙ্কিত।
তবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে উপজেলাগুলোর ২৬০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো খাবার রাখা হয়েছে। রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, সিপিবিসহ কয়েক সংগঠনের শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক জরুরি অবস্থায় সেবা প্রদানে জন্য প্রস্তুত আছে।
ভারী বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও ঝড়ে আবহাওয়া নিয়ে কৃষকেরা চিন্তিত থাকলেও কৃষি বিভাগ বলছে, পানিতে আমনের রোপণের তেমন কোনো ক্ষতি হবে না। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড় হামুন আতঙ্ক রয়েছে পিরোজপুর জেলার মৎস্য চাষিরা। জেলায় তিন শতাধিক ঘের পুকুর রয়েছে যা অধিকাংশই অরক্ষিত। ফলে ঘূর্ণিঝড় হামুনের আঘাতের ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হলে ঘের পুকুর জলাশয়ের মাছ বের হয়ে যাবে বলে শঙ্কায় মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান জানান ভারী বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও ঝড়ে আবহাওয়া দেখা দিলে নদী তীরবর্তী মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হবে। ঘূর্ণিঝড় এর ক্ষতি এড়াতে ২৬০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়াও প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতি এড়াতে সকল দপ্তরকে সচেতন থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি গভীর নিম্নচাপের ফলে পিরোজপুর জেলার ৭টি উপজেলায় মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশে বিরাজ করছে। আজ সোমবার সকাল থেকে কিছু কিছু উপজেলায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিসহ গুমোট আবহাওয়া বিরাজ করছে। জেলার কঁচা, বলেশ্বর, কালিগঙ্গাসহ বৃহৎ নদ-নদীগুলোতে জোয়ারের পানি বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ঝুঁকিতে রয়েছে নিম্নাঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ।
২২ দিন ইলিশ ধরায় অবরোধ থাকায় গভীর সাগরে পিরোজপুরের কোনো জেলে নেই। এ ছাড়াও পানি বাড়লে উপকূলবর্তী মঠবাড়িয়া উপজেলার মাঝেরচর, বড়মাছুয়া, ছোটমাছুয়া, সাপলেজা খেতাচিড়া, ইন্দুরকানী উপজেলার সাঈদখালীচর, কালাইয়া, সন্নাসী, ভান্ডারিয়া উপজেলার চরখালী, তেলীখালী এলাকার মানুষ আতঙ্কিত।
তবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে উপজেলাগুলোর ২৬০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো খাবার রাখা হয়েছে। রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, সিপিবিসহ কয়েক সংগঠনের শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক জরুরি অবস্থায় সেবা প্রদানে জন্য প্রস্তুত আছে।
ভারী বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও ঝড়ে আবহাওয়া নিয়ে কৃষকেরা চিন্তিত থাকলেও কৃষি বিভাগ বলছে, পানিতে আমনের রোপণের তেমন কোনো ক্ষতি হবে না। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড় হামুন আতঙ্ক রয়েছে পিরোজপুর জেলার মৎস্য চাষিরা। জেলায় তিন শতাধিক ঘের পুকুর রয়েছে যা অধিকাংশই অরক্ষিত। ফলে ঘূর্ণিঝড় হামুনের আঘাতের ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হলে ঘের পুকুর জলাশয়ের মাছ বের হয়ে যাবে বলে শঙ্কায় মৎস্য ব্যবসায়ীরা।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান জানান ভারী বৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস ও ঝড়ে আবহাওয়া দেখা দিলে নদী তীরবর্তী মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হবে। ঘূর্ণিঝড় এর ক্ষতি এড়াতে ২৬০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়াও প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতি এড়াতে সকল দপ্তরকে সচেতন থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে