বাউফল (পটুয়াখালী) সংবাদদাতা
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সানজিদা ইসলাম জেসমিন অফিসে অনুপস্থিত থাকলে সহকারীর মোবাইল ফোনে থাকা আইরিশ স্ক্যানের মাধ্যমে হাজিরা দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি হাজিরা মেশিনের সামনে মোবাইল ফোন স্ক্যান করার একটি ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে। এ ছাড়া ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে জানিয়েছেন অফিসের একাধিক কর্মী। এই ঘটনায় তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।
লিখিত অভিযোগে কর্মীরা জানান, সানজিদা নিয়মিত অফিসে উপস্থিত না থেকেও সহকারীর মোবাইল ফোনে রাখা আই কন্ট্যাক্ট স্ক্যান প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডিজিটাল হাজিরা দেন। তাঁর বিশ্বস্ত সহকারী মো. ফিরোজ খানের সহায়তায় তিনি এই কাজ করছেন। এতে অফিসে না থেকেও সঠিক সময়ে উপস্থিতি ও প্রস্থানের রেকর্ড দেখান তিনি।
অফিসে অনুপস্থিত থেকেও ওই কর্মকর্তা বিভিন্ন সরকারি কাগজে স্বাক্ষর, ফাইল অনুমোদন এমনকি দাপ্তরিক সিদ্ধান্ত নেন বলে অভিযোগে বলা হয়েছে।
অভিযোগকারীরা আরও উল্লেখ করেন, মাঠপর্যায়ের পরিবার কল্যাণ সহকারী ও পরিদর্শকদের প্রশিক্ষণ, বদলি, ইনসেনটিভ এবং ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে টাকা দিতে বাধ্য করেন ওই কর্মকর্তা। এসব ক্ষেত্রে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়ার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী কর্মীরা। এমনকি সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রেও তাঁকে টাকা দিতে হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সানজিদা ইসলাম জেসমিন বলেন, ‘কে অভিযোগ করেছে, কিসের ভিত্তিতে করেছে, তা আগে জানতে হবে। আমি কিছুই জানি না, তাই মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’
এ বিষয়ে পটুয়াখালী জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক মো. শহীদুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অফিসে অনুপস্থিত থেকে ভিডিও কলে হাজিরা দেওয়ার সুযোগ নেই। এ ধরনের অভিযোগ গুরুতর। লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সানজিদা ইসলাম জেসমিন অফিসে অনুপস্থিত থাকলে সহকারীর মোবাইল ফোনে থাকা আইরিশ স্ক্যানের মাধ্যমে হাজিরা দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি হাজিরা মেশিনের সামনে মোবাইল ফোন স্ক্যান করার একটি ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে। এ ছাড়া ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে জানিয়েছেন অফিসের একাধিক কর্মী। এই ঘটনায় তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।
লিখিত অভিযোগে কর্মীরা জানান, সানজিদা নিয়মিত অফিসে উপস্থিত না থেকেও সহকারীর মোবাইল ফোনে রাখা আই কন্ট্যাক্ট স্ক্যান প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডিজিটাল হাজিরা দেন। তাঁর বিশ্বস্ত সহকারী মো. ফিরোজ খানের সহায়তায় তিনি এই কাজ করছেন। এতে অফিসে না থেকেও সঠিক সময়ে উপস্থিতি ও প্রস্থানের রেকর্ড দেখান তিনি।
অফিসে অনুপস্থিত থেকেও ওই কর্মকর্তা বিভিন্ন সরকারি কাগজে স্বাক্ষর, ফাইল অনুমোদন এমনকি দাপ্তরিক সিদ্ধান্ত নেন বলে অভিযোগে বলা হয়েছে।
অভিযোগকারীরা আরও উল্লেখ করেন, মাঠপর্যায়ের পরিবার কল্যাণ সহকারী ও পরিদর্শকদের প্রশিক্ষণ, বদলি, ইনসেনটিভ এবং ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে টাকা দিতে বাধ্য করেন ওই কর্মকর্তা। এসব ক্ষেত্রে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়ার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী কর্মীরা। এমনকি সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রেও তাঁকে টাকা দিতে হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সানজিদা ইসলাম জেসমিন বলেন, ‘কে অভিযোগ করেছে, কিসের ভিত্তিতে করেছে, তা আগে জানতে হবে। আমি কিছুই জানি না, তাই মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’
এ বিষয়ে পটুয়াখালী জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক মো. শহীদুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অফিসে অনুপস্থিত থেকে ভিডিও কলে হাজিরা দেওয়ার সুযোগ নেই। এ ধরনের অভিযোগ গুরুতর। লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে