বরিশাল প্রতিনিধি
পুলিশে নিয়োগ পেতে আশার আলো দেখছেন বরিশালের হিজলা উপজেলার আসপিয়া ইসলাম। চাকরি পেতে সব ধাপ পেরিয়েও কনস্টেবল হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন এই তরুণী। আসপিয়ার ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যমে আলোচনা হওয়ায় গত বুধবার টনক নড়ে প্রশাসনের। বুধবার আসপিয়া জানান, তাঁকে প্রশাসন থেকে আশ্বস্ত করেছে।
অন্যদিকে স্থানীয় প্রশাসন ওই তরুণীকে জমি ও ঘর দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে মুখ না খুললেও রেঞ্জ ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতিবাচক ইঙ্গিত দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, কনস্টেবল পদের ফলাফলে মেধা তালিকায় পঞ্চম হয়েও বরিশালে স্থায়ী ঠিকানা না থাকায় আটকে গেছে আসপিয়ার স্বপ্ন।
পুলিশে নিয়োগের জটিলতায় পড়া হিজলার তরুণী আসপিয়া ইসলাম শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বুধবার রাতেই ফোনে তাঁকে প্রশাসন থেকে আশ্বস্ত করেছে যে তাঁর বিষয়টি দেখবে।
কোন মাধ্যম থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে—এ প্রসঙ্গে আসপিয়া বলেন, ‘এ বিষয়ে বলার নির্দেশ নেই।’ তবে আসপিয়ার স্বজনদের মাধ্যমে জানা গেছে, এ ঘটনায় আর মুখ খুলতে তাঁকে নিষেধ করাও হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার হিজলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন, আসপিয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে জেলা প্রশাসক তাঁকে নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি সকালে ওই তরুণীকে কার্যালয়ে ডেকে বিস্তারিত জেনেছেন। এ সময় মুজিববর্ষ উপলক্ষে চলমান আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-এর আওতায় তাঁর পরিবারকে ঘর ও জমি দ্রুত সময়ের মধ্যে দেওয়া হবে বলে আশ্বস্ত করা হয়েছে।
ইউএনও বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন, নিয়োগের সময়সীমা কত দিন তা জানা নেই। তবে সময়সীমার মধ্যে জমি ও ঘর হস্তান্তর করার চেষ্টা করবেন বলে তাঁরা ওই তরুণীকে আশ্বস্ত করেছেন।
এসব প্রসঙ্গে বরিশাল জেলা পুলিশ ও রেঞ্জ ডিআইজির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও আসপিয়ার কনস্টেবল হওয়ার জটিলতা নিরসন নিয়ে কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। তবে শুক্রবার সকাল সোয়া ১০টায় রেঞ্জ ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। মমতাময়ী সাহসী মায়েরা বেঁচে থাকুক হাজার বছর।’ বরিশালের বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ তাঁর ওই মন্তব্যকে আসপিয়ার জন্য ইতিবাচক ধরে নিয়ে রেঞ্জ ডিআইজিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, হিজলার তরুণী আসপিয়া ইসলাম বরিশালে পুলিশ কনস্টেবল পদে অনলাইনে আবেদন করলে শারীরিক যোগ্যতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ১৭ নভেম্বর লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন। একে একে নানা ধাপ পেরিয়ে ২৯ নভেম্বর ভাইভায় উত্তীর্ণ হয়ে ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইন সেন্ট্রাল হাসপাতালে চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়। সেখানেও উত্তীর্ণ হন এই তরুণী।
তবে চূড়ান্ত নিয়োগের আগে পুলিশ ভেরিফিকেশনে আসপিয়া ও তাঁর পরিবারকে ভূমিহীন উল্লেখ করা হয়। বুধবার জেলা পুলিশ সুপার বরাবর প্রতিবেদন জমা দেন হিজলা থানার উপপরিদর্শক মো. আব্বাস। স্থায়ী ঠিকানা না থাকায় আসপিয়ার চাকরি হবে না বলে জানিয়েও দেওয়া হয়।
যদিও আসপিয়া ইসলামের বাবা শফিকুল ইসলাম প্রায় তিন দশক আগে কাজের সন্ধানে বরিশালের হিজলা উপজেলায় আসেন। জন্মসূত্রে তাঁর ভোটার আইডি, জন্মনিবন্ধনও হিজলার বড়জালিয়া ইউপিতেই।
পুলিশে নিয়োগ পেতে আশার আলো দেখছেন বরিশালের হিজলা উপজেলার আসপিয়া ইসলাম। চাকরি পেতে সব ধাপ পেরিয়েও কনস্টেবল হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন এই তরুণী। আসপিয়ার ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যমে আলোচনা হওয়ায় গত বুধবার টনক নড়ে প্রশাসনের। বুধবার আসপিয়া জানান, তাঁকে প্রশাসন থেকে আশ্বস্ত করেছে।
অন্যদিকে স্থানীয় প্রশাসন ওই তরুণীকে জমি ও ঘর দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে মুখ না খুললেও রেঞ্জ ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতিবাচক ইঙ্গিত দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, কনস্টেবল পদের ফলাফলে মেধা তালিকায় পঞ্চম হয়েও বরিশালে স্থায়ী ঠিকানা না থাকায় আটকে গেছে আসপিয়ার স্বপ্ন।
পুলিশে নিয়োগের জটিলতায় পড়া হিজলার তরুণী আসপিয়া ইসলাম শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বুধবার রাতেই ফোনে তাঁকে প্রশাসন থেকে আশ্বস্ত করেছে যে তাঁর বিষয়টি দেখবে।
কোন মাধ্যম থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে—এ প্রসঙ্গে আসপিয়া বলেন, ‘এ বিষয়ে বলার নির্দেশ নেই।’ তবে আসপিয়ার স্বজনদের মাধ্যমে জানা গেছে, এ ঘটনায় আর মুখ খুলতে তাঁকে নিষেধ করাও হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার হিজলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন, আসপিয়ার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে জেলা প্রশাসক তাঁকে নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি সকালে ওই তরুণীকে কার্যালয়ে ডেকে বিস্তারিত জেনেছেন। এ সময় মুজিববর্ষ উপলক্ষে চলমান আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-এর আওতায় তাঁর পরিবারকে ঘর ও জমি দ্রুত সময়ের মধ্যে দেওয়া হবে বলে আশ্বস্ত করা হয়েছে।
ইউএনও বকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন, নিয়োগের সময়সীমা কত দিন তা জানা নেই। তবে সময়সীমার মধ্যে জমি ও ঘর হস্তান্তর করার চেষ্টা করবেন বলে তাঁরা ওই তরুণীকে আশ্বস্ত করেছেন।
এসব প্রসঙ্গে বরিশাল জেলা পুলিশ ও রেঞ্জ ডিআইজির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও আসপিয়ার কনস্টেবল হওয়ার জটিলতা নিরসন নিয়ে কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। তবে শুক্রবার সকাল সোয়া ১০টায় রেঞ্জ ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। মমতাময়ী সাহসী মায়েরা বেঁচে থাকুক হাজার বছর।’ বরিশালের বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ তাঁর ওই মন্তব্যকে আসপিয়ার জন্য ইতিবাচক ধরে নিয়ে রেঞ্জ ডিআইজিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, হিজলার তরুণী আসপিয়া ইসলাম বরিশালে পুলিশ কনস্টেবল পদে অনলাইনে আবেদন করলে শারীরিক যোগ্যতা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ১৭ নভেম্বর লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন। একে একে নানা ধাপ পেরিয়ে ২৯ নভেম্বর ভাইভায় উত্তীর্ণ হয়ে ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ লাইন সেন্ট্রাল হাসপাতালে চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়। সেখানেও উত্তীর্ণ হন এই তরুণী।
তবে চূড়ান্ত নিয়োগের আগে পুলিশ ভেরিফিকেশনে আসপিয়া ও তাঁর পরিবারকে ভূমিহীন উল্লেখ করা হয়। বুধবার জেলা পুলিশ সুপার বরাবর প্রতিবেদন জমা দেন হিজলা থানার উপপরিদর্শক মো. আব্বাস। স্থায়ী ঠিকানা না থাকায় আসপিয়ার চাকরি হবে না বলে জানিয়েও দেওয়া হয়।
যদিও আসপিয়া ইসলামের বাবা শফিকুল ইসলাম প্রায় তিন দশক আগে কাজের সন্ধানে বরিশালের হিজলা উপজেলায় আসেন। জন্মসূত্রে তাঁর ভোটার আইডি, জন্মনিবন্ধনও হিজলার বড়জালিয়া ইউপিতেই।
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, কর্মজীবী হিসেবে আমি চাকরি জীবনে যাদের মুক্তিযোদ্ধা সহকর্মী হিসেবে পাই, তাদের ধরে নিতে পারেন ৮০ থেকে ৯০ ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
৫ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে সেলিম রেজা (২৭) নামের এক যুবককে ২১ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
৬ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
৮ মিনিট আগেউপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম পুরোধা পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী আর নেই। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী মহানগরীর রানীবাজার এলাকার নিজ বাসভবন ‘মোহিনী গার্ডেন’-এ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। অমরেশ রায় চৌধুরী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ছিলেন
৯ মিনিট আগে