প্রতিনিধি, বরিশাল
বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা নিয়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন বরিশাল উজিরপুরে হতদরিদ্র গ্রাহকেরা। নিজেদের ফোন নম্বরে টাকা ঢোকার কথা থাকলেও তা চলে যাচ্ছে অন্য কোনো নম্বরে। নম্বর ঠিকঠাক দেওয়ার পরও অন্য নম্বরে টাকা চলে যাওয়া এবং এ নিয়ে কোনো সমাধান না পাওয়া ক্ষুব্ধ উজিরপুরের ভাতা গ্রাহকেরা। পরে বাধ্য হয়ে উজিরপুরে সমাজসেবা অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা।
আজ রোববার বিভিন্ন ইউনিয়নের সুবিধা বঞ্চিত হতদরিদ্র সদস্যরা উপজেলা চত্বরে এসে সমাজসেবা অফিসে অবস্থান নেন। সমাজসেবা কর্মকর্তা কর্মস্থলে না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েন তাঁরা। পরে পুরো ভবন ঘেরাও করে রাখেন তাঁরা। পরবর্তীতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আ. মজিদ সিকদার বাচ্চু তাঁদের আশ্বাস দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
ভাতাভোগী সদস্যদের সঙ্গে কথা বরে জানা যায়, বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ বিভিন্ন ভাতার সদস্যরা এম আই এস ফরম পূরণ করে নগদ অ্যাকাউন্টের মোবাইল নম্বর দেওয়ার পরেও অন্য নম্বরে টাকা প্রবেশের কারণে তাঁরা ভাতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। দীর্ঘদিন অফিসে ধরনা দিয়েও তাঁরা এর কোন সমাধান পাননি।
পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিধবা ভাতার গ্রাহক খুকু রানী দাস জানান, তাঁর ভাতার প্রথম কিস্তি তিন হাজার টাকা আসার কথা থাকলেও অফিসে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তাঁর ফোন নম্বর ছাড়া ০১৭৯১৬২৬০২৮ এই নম্বরে টাকা চলে গেছে। ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাসিনা বেগম এর বই নম্বর ১৭৭২, হেনা বেগমের বই নম্বর ২৬১৫। অথচ তাঁরা কোন টাকা পাননি।
এ ছাড়া জল্লা ইউনিয়নের বিধবা প্রমিলা পান্ডে জানান, তাঁর মোবাইল নম্বর ছাড়া ০১৭২৮৮৬৩৬৬২ এই নম্বরে টাকা চলে গেছে। বয়স্ক ভাতাভোগী অমল বাড়ৈর টাকা চলে গেছে ০১৩১৭০১১৮০৯ নম্বরে। ফুলমালার টাকা ঢুকেছে ০১৮৭৫৬৫২৩৭৭ নম্বরে। এ ছাড়া প্রতিবন্ধী মিরা রানী সরকার, বয়স্ক ভাতার ফটিক পান্ডে তাঁরা কোন টাকা পাননি বলে জানান।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, গ্রাহকদের নিজেদের কারণেও কিছু ভুল ভ্রান্তি হয়েছে। বিষয়টি দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা করা হবে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আ. মজিদ সিকদার বাচ্চু সুবিধাভোগীরা ভাতা যাতে সুষ্ঠু ভাবে পেতে পারে সে বিষয়ে সমাজসেবা অফিসের সঙ্গে কথা বলেছেন। অসহায় সুবিধা বঞ্চিত গ্রাহকদের সমস্যা নিরুপন করে দ্রুত সমাধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা নিয়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন বরিশাল উজিরপুরে হতদরিদ্র গ্রাহকেরা। নিজেদের ফোন নম্বরে টাকা ঢোকার কথা থাকলেও তা চলে যাচ্ছে অন্য কোনো নম্বরে। নম্বর ঠিকঠাক দেওয়ার পরও অন্য নম্বরে টাকা চলে যাওয়া এবং এ নিয়ে কোনো সমাধান না পাওয়া ক্ষুব্ধ উজিরপুরের ভাতা গ্রাহকেরা। পরে বাধ্য হয়ে উজিরপুরে সমাজসেবা অফিস ঘেরাও করেন ক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা।
আজ রোববার বিভিন্ন ইউনিয়নের সুবিধা বঞ্চিত হতদরিদ্র সদস্যরা উপজেলা চত্বরে এসে সমাজসেবা অফিসে অবস্থান নেন। সমাজসেবা কর্মকর্তা কর্মস্থলে না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েন তাঁরা। পরে পুরো ভবন ঘেরাও করে রাখেন তাঁরা। পরবর্তীতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আ. মজিদ সিকদার বাচ্চু তাঁদের আশ্বাস দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
ভাতাভোগী সদস্যদের সঙ্গে কথা বরে জানা যায়, বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ বিভিন্ন ভাতার সদস্যরা এম আই এস ফরম পূরণ করে নগদ অ্যাকাউন্টের মোবাইল নম্বর দেওয়ার পরেও অন্য নম্বরে টাকা প্রবেশের কারণে তাঁরা ভাতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। দীর্ঘদিন অফিসে ধরনা দিয়েও তাঁরা এর কোন সমাধান পাননি।
পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিধবা ভাতার গ্রাহক খুকু রানী দাস জানান, তাঁর ভাতার প্রথম কিস্তি তিন হাজার টাকা আসার কথা থাকলেও অফিসে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তাঁর ফোন নম্বর ছাড়া ০১৭৯১৬২৬০২৮ এই নম্বরে টাকা চলে গেছে। ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাসিনা বেগম এর বই নম্বর ১৭৭২, হেনা বেগমের বই নম্বর ২৬১৫। অথচ তাঁরা কোন টাকা পাননি।
এ ছাড়া জল্লা ইউনিয়নের বিধবা প্রমিলা পান্ডে জানান, তাঁর মোবাইল নম্বর ছাড়া ০১৭২৮৮৬৩৬৬২ এই নম্বরে টাকা চলে গেছে। বয়স্ক ভাতাভোগী অমল বাড়ৈর টাকা চলে গেছে ০১৩১৭০১১৮০৯ নম্বরে। ফুলমালার টাকা ঢুকেছে ০১৮৭৫৬৫২৩৭৭ নম্বরে। এ ছাড়া প্রতিবন্ধী মিরা রানী সরকার, বয়স্ক ভাতার ফটিক পান্ডে তাঁরা কোন টাকা পাননি বলে জানান।
উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, গ্রাহকদের নিজেদের কারণেও কিছু ভুল ভ্রান্তি হয়েছে। বিষয়টি দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা করা হবে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আ. মজিদ সিকদার বাচ্চু সুবিধাভোগীরা ভাতা যাতে সুষ্ঠু ভাবে পেতে পারে সে বিষয়ে সমাজসেবা অফিসের সঙ্গে কথা বলেছেন। অসহায় সুবিধা বঞ্চিত গ্রাহকদের সমস্যা নিরুপন করে দ্রুত সমাধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৮ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৮ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে