নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সদ্য নিয়োগ পাওয়া সচিব অধ্যাপক ড. ফাতেমা হেরেনকে যোগদান করতে দেননি শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার শিক্ষা বোর্ডে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে অবস্থান নেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা। বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত তাঁরা সেখানে অবস্থান করায় সচিব ড. ফাতেমা হেরেন যোগ দিতে পারেননি।
বিকেলে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকীর সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা ড. ফাতেমাকে আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে চিহ্নিত করে সচিব হিসেবে নিয়োগের আদেশ বাতিলের দাবি জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বোর্ড চেয়ারম্যান বিষয়টি মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছেন।
এর আগে ড. ফাতেমা হেরেন বিএম কলেজের উপাধ্যক্ষ পদে যোগদানের চেষ্টা করলেও ছাত্রদের বাধায় বাতিল হয়ে যায়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিএম কলেজ শাখার সমন্বয়ক দাবি করে আকবর মুবিন বলেন, ড. ফাতেমা হেরেন ইসলামবিদ্বেষী এবং আওয়ামী লীগের দোসর। তিনি বিএম কলেজের উপাধ্যক্ষ হিসেবেও যোগ দেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছেন। তখন আমরা তাঁকে প্রতিহত করেছি। বোর্ডে আবার সচিব হিসেবে তাঁকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমরা বোর্ড চেয়ারম্যানকে বলেছি, ড. হেরেনের আদেশ বাতিল করতে হবে।
তিনি জানান, বোর্ডের চেয়ারম্যান তাঁদের সামনে ফোনকল করে ড. হেরেনকে বলেছেন, তাঁর নির্দেশনা ছাড়া যেন তিনি বোর্ডে না আসেন। শিক্ষার্থীরা বিভাগীয় কমিশনারকেও জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, ছাত্র সমন্বয়কেরা তাঁর কার্যালয়ে এসেছিলেন। তাঁরা সদ্য নিয়োগ পাওয়া সচিব ড. ফাতেমা হেরেনের আদেশ বাতিলের দাবি তুলেছেন। তিনি ছাত্রদের এ দাবি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখায় জানিয়েছেন।
বোর্ড চেয়ারম্যান আরও বলেন, ড. ফাতেমা এখন পর্যন্ত যোগদান করতে আসেননি। তবে তাঁকে ফোনকল করেছিলেন।
বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সদ্য নিয়োগ পাওয়া সচিব অধ্যাপক ড. ফাতেমা হেরেনকে যোগদান করতে দেননি শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার শিক্ষা বোর্ডে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে অবস্থান নেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা। বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত তাঁরা সেখানে অবস্থান করায় সচিব ড. ফাতেমা হেরেন যোগ দিতে পারেননি।
বিকেলে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকীর সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা ড. ফাতেমাকে আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে চিহ্নিত করে সচিব হিসেবে নিয়োগের আদেশ বাতিলের দাবি জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বোর্ড চেয়ারম্যান বিষয়টি মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছেন।
এর আগে ড. ফাতেমা হেরেন বিএম কলেজের উপাধ্যক্ষ পদে যোগদানের চেষ্টা করলেও ছাত্রদের বাধায় বাতিল হয়ে যায়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিএম কলেজ শাখার সমন্বয়ক দাবি করে আকবর মুবিন বলেন, ড. ফাতেমা হেরেন ইসলামবিদ্বেষী এবং আওয়ামী লীগের দোসর। তিনি বিএম কলেজের উপাধ্যক্ষ হিসেবেও যোগ দেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছেন। তখন আমরা তাঁকে প্রতিহত করেছি। বোর্ডে আবার সচিব হিসেবে তাঁকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমরা বোর্ড চেয়ারম্যানকে বলেছি, ড. হেরেনের আদেশ বাতিল করতে হবে।
তিনি জানান, বোর্ডের চেয়ারম্যান তাঁদের সামনে ফোনকল করে ড. হেরেনকে বলেছেন, তাঁর নির্দেশনা ছাড়া যেন তিনি বোর্ডে না আসেন। শিক্ষার্থীরা বিভাগীয় কমিশনারকেও জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, ছাত্র সমন্বয়কেরা তাঁর কার্যালয়ে এসেছিলেন। তাঁরা সদ্য নিয়োগ পাওয়া সচিব ড. ফাতেমা হেরেনের আদেশ বাতিলের দাবি তুলেছেন। তিনি ছাত্রদের এ দাবি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখায় জানিয়েছেন।
বোর্ড চেয়ারম্যান আরও বলেন, ড. ফাতেমা এখন পর্যন্ত যোগদান করতে আসেননি। তবে তাঁকে ফোনকল করেছিলেন।
রাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
২ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে র্যাব-১০ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার ও তেঘরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান।
১২ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এই নিয়ে ১২০ বারের মতো তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই তারিখ ধার্য করেন।
১৫ মিনিট আগেমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন গণপিটুনির শিকার রূপলাল দাস ও প্রদীপ লাল। দুই হাতজোড় করে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি চোর না, ডাকাত না।’ তবুও শেষরক্ষা হয়নি রূপলাল দাস ও প্রদীপ লালের। তাঁদের সেই মর্মস্পর্শী আকুতির ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, যা দেখে অনেকেই..
১৬ মিনিট আগে