প্রতিনিধি, বরিশাল
বরিশালের চারটি সরকারি কলেজের বিরুদ্ধে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ফরম পূরণে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। কলেজ চারটি হচ্ছে ব্রজমোহন (বিএম) কলেজ, সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বরিশাল কলেজ এবং মহিলা কলেজ। করোনাকালে এভাবে অতিরিক্ত ফি নির্ধারণের প্রতিবাদে আন্দোলন করেছে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা। ৩ ঘণ্টাব্যাপী আন্দোলনে কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত ফি ৬০০ টাকা কমালেও আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ২ শিক্ষার্থীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে।
জানা যায়, বিএম কলেজের ২য় বর্ষের ইংরেজি বিভাগে কেবল ফরম পূরণ বাবদ ৪,৭৯০ টাকা, বিএসএস, বিবিএ বিভাগে ৫,০৪০ টাকা, গণিতে ৫,৬১০ টাকা, উদ্ভিদ বিদ্যা-প্রাণীবিদ্যা-মৃত্তিকায় ৫,৫৬০, পরিসংখ্যান বিভাগের জন্য ৫,৮৬০ টাকা ধার্য করা হয়। বিভাগ ভিত্তিক সেমিনার ফিসহ নানা খাত মিলে যোগ হয় আরও ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা।
করোনাকালে এ ফি-কে অতিরিক্ত উল্লেখ করে আন্দোলনে নামে শিক্ষার্থীরা। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় বিএম কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করেন কয়েকশ ছাত্র-ছাত্রী। তারা 'ফরম পূরণের নামে ধার্য করা গলাকাটা ফি' প্রত্যাহারের দাবি জানান। এ সময় শিক্ষা নিয়ে বাণিজ্য বন্ধে দুর্বার আন্দোলনের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলন চলাকালে সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে দফায় দফায় অধ্যক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠক চলে। ৩ ঘণ্টা আন্দোলন চলার পরে কর্তৃপক্ষ ফরম পূরণের ফি ৬০০ টাকা কমিয়ে দেন।
কলেজের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শয়িতুল্লাহ আদিব বলেন, করোনায় সব শিক্ষার্থীর পরিবার সংকটে রয়েছে। কলেজ বন্ধ থাকা সত্ত্বেও তার বিভাগেও ফরম পূরণের জন্য অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে গত কয়েক দিনে সমালোচনা হলে বুধবার শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নামেন।
কলেজের ইসলামির ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী মিরাজুল ইসলাম, মো. সুজন বলেন, কলেজ কর্তৃপক্ষ করোনার মাঝেও দয়া দেখায়নি। এটা অমানবিক। ৬০০ টাকা কমালেও তারা সন্তুষ্ট নন।
বরিশাল বিএম কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড: গোলাম কিবরিয়া বলেন, শিক্ষার্থীরা করোনাকালে ফি কমানোর দাবি তুলেছে। মোট টাকা থেকে তাদের ৬০০ টাকা কমানো হয়েছে। তিনি দাবি করেন ওই ৬০০ টাকাও নির্ধারিত ফি এর মধ্যেই। পরবর্তী সময়ে হয়তো এটা সমন্বয় করতে হবে। তিনি বলেন, এর বাইরে সেমিনার ফিও ছাত্র-ছাত্রীদের দিতে হবে। তার কলেজে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের নিয়মিত প্রায় ৪ হাজার শিক্ষার্থী ফরম পূরণ করবেন বলে জানান অধ্যক্ষ।
সরকারি বরিশাল কলেজেও অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ফরম পূরণে ৫১০০ থেকে ৫৫০০ টাকা করে ধার্য করা হয়েছে। বুধবার কলেজের মার্কেটিং বিভাগের ছাত্র সুব্রত বিশ্বাস বলেন, তাদের কাছ থেকে ৫১০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে কিছু বলার সুযোগ নেই। তবে বরিশাল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্বাস উদ্দিন বলেন, ‘আমরা পরিপত্র অনুযায়ী ফরম পূরণ ফি এবং সেশন চার্জ ছাড়া সেমিনার ফি নিয়েছি। এর বাইরে বাড়তি ফি আদায় করা হচ্ছে না।’
বরিশাল সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজে বুধবার বেলা ১২টায় গিয়ে দেখা যায় সেখানে দ্বিতীয় বর্ষের ফরম পূরণ চলছে। কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মো. আল জুবায়ের জিম বলেন, ফরম পূরণ বাবদ ৫,০০০ এবং অন্য খাতে ৩০০ সহ মোট ৫৫০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এই করোনায় এটা অনেক বেশি হলেও কাউকে বলার সুযোগ নেই।
এ প্রসঙ্গে হাতেম আলী কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল বলেন, কোন কোন কলেজে সেশন ফি ও পরীক্ষার ফি আলাদা নেয়। আমরা একত্রে নেই। করোনাকালে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। বিএম কলেজের মতোই ফি ধার্য করা হয়েছে। তবে এখন আর কমানোর সুযোগ নেই। তবে মন্ত্রণালয় চাইলে কিছু কিছু খাত বাদ দিতে পারত। যেমন ছাত্র সংসদ নেই, তারপরও এ খাতে ফি ধরা হচ্ছে। তিনি বলেন, তার কলেজে দেড় হাজারের মতো শিক্ষার্থী আগামী ১৮ আগস্ট পর্যন্ত ফরম পূরণ করতে পারে।
হামলার শিকার আন্দোলনকারীরা:
বিএম কলেজে গতকাল মঙ্গলবার আন্দোলন শেষে যাওয়ার পথে কলেজের মসজিদ গেটের সামনে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া বাংলা বিভাগের মো. আসাদ এবং হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের বিজন শিকদার হামলার শিকার হন। পরে তারা ফেসবুক লাইভে এসে জানান, প্রস্তাব পেয়েছিলেন নিজেদের টাকা হ্রাস করা যাবে। কিন্তু সবার স্বার্থে আন্দোলন করেছেন। এখন হামলার পর বিচার চাই না। তাঁরা বলেন, নৈতিক দাবিতে আন্দোলন করলেও আমাদের একা পেয়ে মেরেছে। কলেজ প্রশাসন থেকে কতটা সহযোগিতা পাব তা বোঝা গেছে। একাধিক শিক্ষার্থী জানিয়েছে, ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা ওই ২ ছাত্রের ওপর অতর্কিত হামলা করেছে।
এ ব্যাপারে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি নুরুল ইসলাম জানান, তিনি হামলার বিষয়টি জানেন না। কেউ আসেননি। তবে কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সমঝোতা হওয়ায় তারা দাবি মেনে দুপুরে সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন।
বরিশালের চারটি সরকারি কলেজের বিরুদ্ধে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ফরম পূরণে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। কলেজ চারটি হচ্ছে ব্রজমোহন (বিএম) কলেজ, সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বরিশাল কলেজ এবং মহিলা কলেজ। করোনাকালে এভাবে অতিরিক্ত ফি নির্ধারণের প্রতিবাদে আন্দোলন করেছে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা। ৩ ঘণ্টাব্যাপী আন্দোলনে কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত ফি ৬০০ টাকা কমালেও আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ২ শিক্ষার্থীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে।
জানা যায়, বিএম কলেজের ২য় বর্ষের ইংরেজি বিভাগে কেবল ফরম পূরণ বাবদ ৪,৭৯০ টাকা, বিএসএস, বিবিএ বিভাগে ৫,০৪০ টাকা, গণিতে ৫,৬১০ টাকা, উদ্ভিদ বিদ্যা-প্রাণীবিদ্যা-মৃত্তিকায় ৫,৫৬০, পরিসংখ্যান বিভাগের জন্য ৫,৮৬০ টাকা ধার্য করা হয়। বিভাগ ভিত্তিক সেমিনার ফিসহ নানা খাত মিলে যোগ হয় আরও ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা।
করোনাকালে এ ফি-কে অতিরিক্ত উল্লেখ করে আন্দোলনে নামে শিক্ষার্থীরা। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় বিএম কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করেন কয়েকশ ছাত্র-ছাত্রী। তারা 'ফরম পূরণের নামে ধার্য করা গলাকাটা ফি' প্রত্যাহারের দাবি জানান। এ সময় শিক্ষা নিয়ে বাণিজ্য বন্ধে দুর্বার আন্দোলনের ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলন চলাকালে সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে দফায় দফায় অধ্যক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠক চলে। ৩ ঘণ্টা আন্দোলন চলার পরে কর্তৃপক্ষ ফরম পূরণের ফি ৬০০ টাকা কমিয়ে দেন।
কলেজের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শয়িতুল্লাহ আদিব বলেন, করোনায় সব শিক্ষার্থীর পরিবার সংকটে রয়েছে। কলেজ বন্ধ থাকা সত্ত্বেও তার বিভাগেও ফরম পূরণের জন্য অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে গত কয়েক দিনে সমালোচনা হলে বুধবার শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নামেন।
কলেজের ইসলামির ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী মিরাজুল ইসলাম, মো. সুজন বলেন, কলেজ কর্তৃপক্ষ করোনার মাঝেও দয়া দেখায়নি। এটা অমানবিক। ৬০০ টাকা কমালেও তারা সন্তুষ্ট নন।
বরিশাল বিএম কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড: গোলাম কিবরিয়া বলেন, শিক্ষার্থীরা করোনাকালে ফি কমানোর দাবি তুলেছে। মোট টাকা থেকে তাদের ৬০০ টাকা কমানো হয়েছে। তিনি দাবি করেন ওই ৬০০ টাকাও নির্ধারিত ফি এর মধ্যেই। পরবর্তী সময়ে হয়তো এটা সমন্বয় করতে হবে। তিনি বলেন, এর বাইরে সেমিনার ফিও ছাত্র-ছাত্রীদের দিতে হবে। তার কলেজে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের নিয়মিত প্রায় ৪ হাজার শিক্ষার্থী ফরম পূরণ করবেন বলে জানান অধ্যক্ষ।
সরকারি বরিশাল কলেজেও অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ফরম পূরণে ৫১০০ থেকে ৫৫০০ টাকা করে ধার্য করা হয়েছে। বুধবার কলেজের মার্কেটিং বিভাগের ছাত্র সুব্রত বিশ্বাস বলেন, তাদের কাছ থেকে ৫১০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে কিছু বলার সুযোগ নেই। তবে বরিশাল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্বাস উদ্দিন বলেন, ‘আমরা পরিপত্র অনুযায়ী ফরম পূরণ ফি এবং সেশন চার্জ ছাড়া সেমিনার ফি নিয়েছি। এর বাইরে বাড়তি ফি আদায় করা হচ্ছে না।’
বরিশাল সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজে বুধবার বেলা ১২টায় গিয়ে দেখা যায় সেখানে দ্বিতীয় বর্ষের ফরম পূরণ চলছে। কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মো. আল জুবায়ের জিম বলেন, ফরম পূরণ বাবদ ৫,০০০ এবং অন্য খাতে ৩০০ সহ মোট ৫৫০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এই করোনায় এটা অনেক বেশি হলেও কাউকে বলার সুযোগ নেই।
এ প্রসঙ্গে হাতেম আলী কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল বলেন, কোন কোন কলেজে সেশন ফি ও পরীক্ষার ফি আলাদা নেয়। আমরা একত্রে নেই। করোনাকালে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। বিএম কলেজের মতোই ফি ধার্য করা হয়েছে। তবে এখন আর কমানোর সুযোগ নেই। তবে মন্ত্রণালয় চাইলে কিছু কিছু খাত বাদ দিতে পারত। যেমন ছাত্র সংসদ নেই, তারপরও এ খাতে ফি ধরা হচ্ছে। তিনি বলেন, তার কলেজে দেড় হাজারের মতো শিক্ষার্থী আগামী ১৮ আগস্ট পর্যন্ত ফরম পূরণ করতে পারে।
হামলার শিকার আন্দোলনকারীরা:
বিএম কলেজে গতকাল মঙ্গলবার আন্দোলন শেষে যাওয়ার পথে কলেজের মসজিদ গেটের সামনে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া বাংলা বিভাগের মো. আসাদ এবং হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের বিজন শিকদার হামলার শিকার হন। পরে তারা ফেসবুক লাইভে এসে জানান, প্রস্তাব পেয়েছিলেন নিজেদের টাকা হ্রাস করা যাবে। কিন্তু সবার স্বার্থে আন্দোলন করেছেন। এখন হামলার পর বিচার চাই না। তাঁরা বলেন, নৈতিক দাবিতে আন্দোলন করলেও আমাদের একা পেয়ে মেরেছে। কলেজ প্রশাসন থেকে কতটা সহযোগিতা পাব তা বোঝা গেছে। একাধিক শিক্ষার্থী জানিয়েছে, ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা ওই ২ ছাত্রের ওপর অতর্কিত হামলা করেছে।
এ ব্যাপারে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি নুরুল ইসলাম জানান, তিনি হামলার বিষয়টি জানেন না। কেউ আসেননি। তবে কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সমঝোতা হওয়ায় তারা দাবি মেনে দুপুরে সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন।
ছয় দফা দাবিতে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা সড়ক অবরোধ করেছেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা সাতরাস্তা মোড় অবরোধ করেন। এতে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল।
৬ মিনিট আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈরে কলেজছাত্র আবুল কালাম আজাদকে খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে কিশোর গ্যাং লিডার ’পিচ্চি আকাশ’-কে তার এক সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। র্যাব-১ এবং র্যাব-১৪ এর যৌথ অভিযানে তাকে টাঙ্গাইলের বাসাইল থেকে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়। পিচ্চি আকাশের বিরুদ্ধে হত্যাসহ মোট ১২টি মামলা
১৫ মিনিট আগেকমিটির সদস্য সচিব এবং জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের জেলা সেক্রেটারি শেখ মোহাম্মদ ইউনুস বলেন, ‘আমরা হরতাল বাতিল করেছি যাতে দুর্গাপূজা ও ব্যবসায়ীদের ক্ষতি না হয়। উচ্চ আদালত ১০ দিনের রুল জারি করেছেন, আমরা ন্যায়বিচার পাব বলে আশাবাদী। চারটি আসন ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
১ ঘণ্টা আগেদলীয় নেতাকর্মীরা জানান, অসুস্থতার কারণে বিদেশে দীর্ঘ চিকিৎসার পর আবু হোসেন বাবু সম্প্রতি রাজনীতিতে আবারও সক্রিয় হন। হামলার সময় তিনি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাড়িতেই ছিলেন। তারা আরও জানান, আটটি মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা বাড়ির কাছে একটি চায়ের দোকানে অবস্থান নেয়। রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাদের মধ্য
১ ঘণ্টা আগে