বরগুনা প্রতিনিধি
কয়েক ঘণ্টা আগেও এখানে বসতি ছিল, আসবাবপত্রে সাজানো ছিল সংসার। কিন্তু এখন সবই পুড়ে কয়লা। নতুন ঘর তোলার জন্য আলমারিতে রাখা ৮ লাখ টাকাও পুড়ে গেছে সর্বনাশা আগুনে। পুড়ে যাওয়া টাকার বাকি অংশগুলো রাখা একটি গামলা সামনে নিয়ে কয়েকজন বসে আছেন। চেহারাই বলে দিচ্ছে, পুড়ে যাওয়া এই বাড়ির মালিক তাঁরা।
গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের নলী বাজারসংলগ্ন কর্মকারপাড়ায় আগুনে পুড়েছে পাঁচটি ঘর। এই ঘরগুলো বাজারেরই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শ্যামল, সমীর, স্বপন ও কমল কর্মকারের। এর মধ্যে শ্যামল পেশায় কামার, সমীর স্বর্ণকার, স্বপন দরজি ও কমল কামারের কাজ করেন।
সমীর কর্মকার বলেন, তাঁর বাসার বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। এ সময় ঘরের লোকজন পাশে উজ্জ্বলের বাসায় গিয়েছিল। আগুন দেখে তড়িঘড়ি করে ছুটে আসে। তবে ঘরের কোনো কিছুই আগুনের হাত থেকে বাঁচানোর সুযোগ ছিল না। একপর্যায়ে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে পানি দিয়ে আগুন নেভাতে চেষ্টা করেন।
ঘণ্টাখানেক পর বরগুনা থেকে দমকল বাহিনীর সদস্যরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। কিন্তু ততক্ষণে পাঁচটি ঘর একেবারে পুড়ে গেছে। স্বপন কর্মকার বলেন, ‘আমার ও পরিবারের অন্যদের পরনের কাপড় ছাড়া কিছুই নেই।’
সমীর বাজারের স্বর্ণ কারিগর। তিনি বলেন, ‘ঘরে প্রায় আট ভরি সোনা ও ৬০ হাজারের মতো টাকা ছিল। সব পুড়ে গেছে। এ ছাড়া কমলের ঘরের দরজি কাপড়, সেলাই মেশিনও পুড়েছে।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য সুমন মল্লিক বলেন, পরিবারগুলোর নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও আসবাবপত্র মিলিয়ে পাঁচটি ঘরের প্রায় এক কোটি টাকার সম্পদ আগুনে পুড়েছে। তাঁদের দ্রুত মানবিক সহায়তা প্রয়োজন।
ফায়ার সার্ভিস বরগুনার উপসহকারী পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা দ্রুত সেখানে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু রাস্তা খারাপ থাকায় পৌঁছাতে সময় লেগেছে। আমরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছি। প্রাথমিকভাবে ধারণা, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত।’
বরগুনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শুভ্রা দাস বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বিবেচনায় সরকারি সহায়তা দেওয়া হবে।
কয়েক ঘণ্টা আগেও এখানে বসতি ছিল, আসবাবপত্রে সাজানো ছিল সংসার। কিন্তু এখন সবই পুড়ে কয়লা। নতুন ঘর তোলার জন্য আলমারিতে রাখা ৮ লাখ টাকাও পুড়ে গেছে সর্বনাশা আগুনে। পুড়ে যাওয়া টাকার বাকি অংশগুলো রাখা একটি গামলা সামনে নিয়ে কয়েকজন বসে আছেন। চেহারাই বলে দিচ্ছে, পুড়ে যাওয়া এই বাড়ির মালিক তাঁরা।
গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের নলী বাজারসংলগ্ন কর্মকারপাড়ায় আগুনে পুড়েছে পাঁচটি ঘর। এই ঘরগুলো বাজারেরই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শ্যামল, সমীর, স্বপন ও কমল কর্মকারের। এর মধ্যে শ্যামল পেশায় কামার, সমীর স্বর্ণকার, স্বপন দরজি ও কমল কামারের কাজ করেন।
সমীর কর্মকার বলেন, তাঁর বাসার বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। এ সময় ঘরের লোকজন পাশে উজ্জ্বলের বাসায় গিয়েছিল। আগুন দেখে তড়িঘড়ি করে ছুটে আসে। তবে ঘরের কোনো কিছুই আগুনের হাত থেকে বাঁচানোর সুযোগ ছিল না। একপর্যায়ে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে পানি দিয়ে আগুন নেভাতে চেষ্টা করেন।
ঘণ্টাখানেক পর বরগুনা থেকে দমকল বাহিনীর সদস্যরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। কিন্তু ততক্ষণে পাঁচটি ঘর একেবারে পুড়ে গেছে। স্বপন কর্মকার বলেন, ‘আমার ও পরিবারের অন্যদের পরনের কাপড় ছাড়া কিছুই নেই।’
সমীর বাজারের স্বর্ণ কারিগর। তিনি বলেন, ‘ঘরে প্রায় আট ভরি সোনা ও ৬০ হাজারের মতো টাকা ছিল। সব পুড়ে গেছে। এ ছাড়া কমলের ঘরের দরজি কাপড়, সেলাই মেশিনও পুড়েছে।’
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য সুমন মল্লিক বলেন, পরিবারগুলোর নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও আসবাবপত্র মিলিয়ে পাঁচটি ঘরের প্রায় এক কোটি টাকার সম্পদ আগুনে পুড়েছে। তাঁদের দ্রুত মানবিক সহায়তা প্রয়োজন।
ফায়ার সার্ভিস বরগুনার উপসহকারী পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা দ্রুত সেখানে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু রাস্তা খারাপ থাকায় পৌঁছাতে সময় লেগেছে। আমরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছি। প্রাথমিকভাবে ধারণা, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত।’
বরগুনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শুভ্রা দাস বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বিবেচনায় সরকারি সহায়তা দেওয়া হবে।
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারে রেললাইনে হাঁটার সময় ট্রেনের ধাক্কায় ফেহা হোসেন (২১) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে সান্তাহার রেলওয়ে হাসপাতালসংলগ্ন এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
৯ মিনিট আগেহাতিয়ায় গ্রাম চৌকিদারকে পিটিয়ে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শ্রমিক দলের এক নেতার বিরুদ্ধে। আহত চৌকিদারকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ শনিবার উপজেলার ১ নম্বর হরনী ইউনিয়নের দিদার বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেঝালকাঠি জেলা শহরে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন কর্তৃক নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টার প্রতিবাদে জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৮ জুন) রাত ৮টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল সরকারি মহিলা কলেজের সামনে থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে সদর চৌমাথায় গিয়ে
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করাসহ সব ধরনের ‘দেশবিরোধী’ কর্মকাণ্ড থেকে সরকার পিছু হটবে, এমন প্রত্যাশা নিয়ে শেষ হয়েছে বন্দর অভিমুখে দুই দিনের রোডমার্চ। আজ শনিবার বিকেলে বন্দর ভবনের বিপরীতে ‘সাম্রাজ্যবাদবিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’-এর আয়োজনে হওয়া এই রোডমার্চের সমাপনী সমাবেশে
২০ মিনিট আগে