নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) আসনের ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন রিপনের বাড়ি ও প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়নের উলালবাটনা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এতে আটক করা হয়েছে দুজনকে।
হামলার ঘটনার পর রিপনের সমর্থক কয়েক হাজার নারী-পুরুষ এলাকায় বিক্ষোভ করছেন। ঘটনাস্থলে অনেক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান বরিশাল কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান।
সালাউদ্দিন রিপনের অভিযোগ, নৌকা প্রতীকের সমর্থকেরা এই হামলা করেছেন। তাঁরা প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ের (রিপনের বাড়ির সামনে) চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করেন। হামলাকারীরা সংখ্যায় ৪০–৫০ জন ছিলেন। হামলায় নারী ও শিশুসহ ট্রাক প্রতীকের ১০-১৫ জন কর্মী আহত হয়েছেন।
তবে স্থানীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, নগরী থেকে একদল নৌকার কর্মী মোটরসাইকেলে সালাউদ্দিন রিপনের বাড়ির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় সেখানে দাঁড়িয়ে উসকানিমূলক আচরণ করেন। এ সময় রিপনের কর্মীরা ধাওয়া দিলে নৌকার সমর্থকেরা একটি মোটরসাইকেল ফেলে পালিয়ে যান। পরবর্তীতে রিপনের লোকজন তাঁদের কার্যালয়ের চেয়ার নিজেরাই ভাঙচুর করে ঘটনাটি অতিরঞ্জিতভাবে প্রচার করে।
চরবাড়িয়া ইউনিয়ন নৌকার নির্বাচন পরিচালনার সমন্বয়কারী ও জেলা পরিষদের সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম জানান, তাঁরা উলালবাটনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পোস্টার লাগাচ্ছিলেন। তখন খবর পান রিপনের বাড়িতে কারা নাকি হামলা করেছেন। শহিদুলের দাবি, পুরো ঘটনাটি রিপনের সাজানো নাটক।
ওসি মো. আসাদুজ্জামান জানান, তিনিসহ অনেক সংখ্যক পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছেন। স্থানীয় লোকজন হামলাকারী দুজনকে আটক করেছেন। তাঁরা পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ত্রাণ উপকমিটির সদস্য সালাউদ্দিন রিপনকে গত বৃহস্পতিবার প্রকাশ্যে সমর্থন জানিয়েছেন বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ পন্থী আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। এই ঘটনার পর এই হামলার অভিযোগ ওঠে।
বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) আসনের ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন রিপনের বাড়ি ও প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়নের উলালবাটনা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এতে আটক করা হয়েছে দুজনকে।
হামলার ঘটনার পর রিপনের সমর্থক কয়েক হাজার নারী-পুরুষ এলাকায় বিক্ষোভ করছেন। ঘটনাস্থলে অনেক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান বরিশাল কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান।
সালাউদ্দিন রিপনের অভিযোগ, নৌকা প্রতীকের সমর্থকেরা এই হামলা করেছেন। তাঁরা প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ের (রিপনের বাড়ির সামনে) চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করেন। হামলাকারীরা সংখ্যায় ৪০–৫০ জন ছিলেন। হামলায় নারী ও শিশুসহ ট্রাক প্রতীকের ১০-১৫ জন কর্মী আহত হয়েছেন।
তবে স্থানীয় একটি সূত্র জানিয়েছে, নগরী থেকে একদল নৌকার কর্মী মোটরসাইকেলে সালাউদ্দিন রিপনের বাড়ির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় সেখানে দাঁড়িয়ে উসকানিমূলক আচরণ করেন। এ সময় রিপনের কর্মীরা ধাওয়া দিলে নৌকার সমর্থকেরা একটি মোটরসাইকেল ফেলে পালিয়ে যান। পরবর্তীতে রিপনের লোকজন তাঁদের কার্যালয়ের চেয়ার নিজেরাই ভাঙচুর করে ঘটনাটি অতিরঞ্জিতভাবে প্রচার করে।
চরবাড়িয়া ইউনিয়ন নৌকার নির্বাচন পরিচালনার সমন্বয়কারী ও জেলা পরিষদের সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম জানান, তাঁরা উলালবাটনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পোস্টার লাগাচ্ছিলেন। তখন খবর পান রিপনের বাড়িতে কারা নাকি হামলা করেছেন। শহিদুলের দাবি, পুরো ঘটনাটি রিপনের সাজানো নাটক।
ওসি মো. আসাদুজ্জামান জানান, তিনিসহ অনেক সংখ্যক পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছেন। স্থানীয় লোকজন হামলাকারী দুজনকে আটক করেছেন। তাঁরা পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ত্রাণ উপকমিটির সদস্য সালাউদ্দিন রিপনকে গত বৃহস্পতিবার প্রকাশ্যে সমর্থন জানিয়েছেন বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ পন্থী আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। এই ঘটনার পর এই হামলার অভিযোগ ওঠে।
মে দিবসের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে সাবেক এমপি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা শেখ সুজাত মিয়ার ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় পুলিশ জামিল মিয়া নামের এক হামলাকারীকে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক করেছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার তিমিরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেমহান মে দিবসসহ সরকারি তিন দিনের ছুটিতে পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটায় ভিড় করেছেন পর্যটকেরা। বুকিং রয়েছে কুয়াকাটার ৯০ শতাংশ হোটেল–মোটেল। বিক্রি বেড়েছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে।
২৩ মিনিট আগেময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় শাশুড়িকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে জামাইয়ের বিরুদ্ধে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ১ নম্বর দুল্লা ইউনিয়নের হরিরামপুরে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগেআজ মে দিবস। তবে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার অধিকাংশ দিনমজুর জানেন না মে দিবস কী। অধিকাংশ শ্রমিক বলছেন, ‘আমরা দিবস দিয়ে কী করব, না খাটলে যখন মুখে ভাত ওঠে না। তা ছাড়া আমরা দিবস–টিবস অত বুঝি না। দিনমজুর খেটে খেতে হবে এটাই বুঝি। কাজ করলে টাকা পাব, সেই টাকা দিয়ে পরিবারের মুখে ভাত তুলে দেব, আমরা এটাই বুঝি।
৩৭ মিনিট আগে