নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে ইসলামী আন্দোলন সমর্থিত হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী দলের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করিমকে মেয়র ঘোষণা চেয়ে আদালতে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল সদর সিনিয়র সহকারী জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করেন সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করিম নিজেই। তিনি চরমোনাই পীরের ছোট ভাই। মামলায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহসহ প্রতিদ্বন্দ্বী ছয়জনকে বিবাদী করা হয়েছে।
মামলার আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৩ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে হামলা-মামলার মধ্য দিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করা হয়। একপর্যায়ে হাতপাখার প্রার্থীর ওপরে হামলা করে তাঁকে রক্তাক্ত করা হয়। সব বুথ থেকে হাতপাখার এজেন্টদের মারধর করে বের করে দেওয়া হয়। সারা দিন আতঙ্ক সৃষ্টি করে জালিয়াতি করে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহকে ৮৭ হাজার ৮০৮ ভোট দেখিয়ে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীকে ৩৩ হাজার ৮২৮ ভোট দেখিয়ে দ্বিতীয় দেখানো হয়। প্রকৃতপক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে জনতা ভোট দিতে পারলে হাতপাখার প্রার্থী বিপুল ভোটে বিজয়ী হতো। জনতার সঙ্গে ঘটে যাওয়া এ জালিয়াতির প্রতিকার চেয়ে সিটি করপোরেশন নির্বাচন বিধিমালা ২০২১-এর-৯১ বিধির অধীনে আবুল খায়েরের ফল বাতিল করে প্রকৃত বিজয়ীকে জয়ী ঘোষণার আরজি জানানো হয় মামলায়।
এ প্রসঙ্গে বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট শেখ আবদুল্লাহ নাসির বলেন, ‘আমরা আদালতকে জানিয়েছি, নির্বাচনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করিম জয়ী হলেও তাঁকে পরাজিত ঘোষণা করে স্বৈরাচার সরকার। তাঁকে প্রতিটি কেন্দ্রে প্রতিহত করেছে স্বৈরাচারের লোকজন। তাঁর ওপর হামলাও হয়েছে। এসব বিষয়ে প্রতিকার চাইলেও তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছিলেন, তিনি তো (ফয়জুল করিম) ইন্তেকাল করেন নাই। এই ‘‘ইন্তেকাল কমিশন’’ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগের হয়ে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থীকে পরিকল্পিতভাবে পরাজিত ঘোষণা করেছে। ৫ আগস্টের পরে পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় আদালতের দ্বারস্থ হয়েছি।’
এই আইনজীবী বলেন, ‘বর্তমানে বরিশাল সিটি করপোরেশন প্রশাসক দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। এতে নগরবাসী কোনো নাগরিক সেবা পাচ্ছেন না। আমরা চাই ২০২৩ সালের বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ফলাফল বাতিল ঘোষণা করে আদালত জনগণের প্রতিনিধি মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিমকে বিজয়ী ঘোষণা করবেন।’
মামলার বিবাদীরা হলেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত, গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান বাচ্চু, হরিণ প্রতীকের আলী হোসেন হাওলাদার, হাতি প্রতীকের আসাদুজ্জামান, লাঙ্গল প্রতীকের ইকবাল হোসেন তাপস ও টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন।
আইনজীবী শেখ আবদুল্লাহ নাসির বলেন, ‘আদালত আমাদের বক্তব্য শুনেছেন। শুনানিতে আদালতের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরবেন।’
২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে ইসলামী আন্দোলন সমর্থিত হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী দলের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করিমকে মেয়র ঘোষণা চেয়ে আদালতে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বরিশাল সদর সিনিয়র সহকারী জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করেন সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করিম নিজেই। তিনি চরমোনাই পীরের ছোট ভাই। মামলায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহসহ প্রতিদ্বন্দ্বী ছয়জনকে বিবাদী করা হয়েছে।
মামলার আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৩ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে হামলা-মামলার মধ্য দিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করা হয়। একপর্যায়ে হাতপাখার প্রার্থীর ওপরে হামলা করে তাঁকে রক্তাক্ত করা হয়। সব বুথ থেকে হাতপাখার এজেন্টদের মারধর করে বের করে দেওয়া হয়। সারা দিন আতঙ্ক সৃষ্টি করে জালিয়াতি করে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহকে ৮৭ হাজার ৮০৮ ভোট দেখিয়ে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীকে ৩৩ হাজার ৮২৮ ভোট দেখিয়ে দ্বিতীয় দেখানো হয়। প্রকৃতপক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে জনতা ভোট দিতে পারলে হাতপাখার প্রার্থী বিপুল ভোটে বিজয়ী হতো। জনতার সঙ্গে ঘটে যাওয়া এ জালিয়াতির প্রতিকার চেয়ে সিটি করপোরেশন নির্বাচন বিধিমালা ২০২১-এর-৯১ বিধির অধীনে আবুল খায়েরের ফল বাতিল করে প্রকৃত বিজয়ীকে জয়ী ঘোষণার আরজি জানানো হয় মামলায়।
এ প্রসঙ্গে বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট শেখ আবদুল্লাহ নাসির বলেন, ‘আমরা আদালতকে জানিয়েছি, নির্বাচনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করিম জয়ী হলেও তাঁকে পরাজিত ঘোষণা করে স্বৈরাচার সরকার। তাঁকে প্রতিটি কেন্দ্রে প্রতিহত করেছে স্বৈরাচারের লোকজন। তাঁর ওপর হামলাও হয়েছে। এসব বিষয়ে প্রতিকার চাইলেও তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছিলেন, তিনি তো (ফয়জুল করিম) ইন্তেকাল করেন নাই। এই ‘‘ইন্তেকাল কমিশন’’ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগের হয়ে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থীকে পরিকল্পিতভাবে পরাজিত ঘোষণা করেছে। ৫ আগস্টের পরে পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় আদালতের দ্বারস্থ হয়েছি।’
এই আইনজীবী বলেন, ‘বর্তমানে বরিশাল সিটি করপোরেশন প্রশাসক দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। এতে নগরবাসী কোনো নাগরিক সেবা পাচ্ছেন না। আমরা চাই ২০২৩ সালের বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ফলাফল বাতিল ঘোষণা করে আদালত জনগণের প্রতিনিধি মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিমকে বিজয়ী ঘোষণা করবেন।’
মামলার বিবাদীরা হলেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত, গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান বাচ্চু, হরিণ প্রতীকের আলী হোসেন হাওলাদার, হাতি প্রতীকের আসাদুজ্জামান, লাঙ্গল প্রতীকের ইকবাল হোসেন তাপস ও টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন।
আইনজীবী শেখ আবদুল্লাহ নাসির বলেন, ‘আদালত আমাদের বক্তব্য শুনেছেন। শুনানিতে আদালতের পর্যবেক্ষণ তুলে ধরবেন।’
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
৩৬ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৪০ মিনিট আগে