বরগুনা প্রতিনিধি
সাপ নামটিই যেন আতঙ্কের প্রতীক। বিষাক্ত হোক বা নির্বিষ, বেশির ভাগ মানুষই সাপ দেখলে ভয় পায়। তবে বরগুনার বেতাগী উপজেলায় ঘটেছে ব্যতিক্রমী এক ঘটনা। বসতঘরে ঢোকা প্রায় সাড়ে ১০ ফুট দীর্ঘ এক দাঁড়াশ সাপ মেরে না ফেলে জীবিত উদ্ধার করেছেন এক উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা। শুধু তা-ই নয়, স্থানীয়দের সচেতন করেছেন সাপটির উপকারিতা সম্পর্কেও।
ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুর ২টার দিকে বরগুনার বেতাগী উপজেলার সরিষামুড়ী ইউনিয়নের দুলাল জমাদ্দারের বাড়িতে। হঠাৎ করেই বাড়ির ভেতরে ঢুকে পড়ে বিশাল আকৃতির একটি দাঁড়াশ সাপ। খবর পেয়ে স্থানীয়রা লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র হাতে সাপটিকে মারার জন্য এগিয়ে যান।
ঠিক তখনই উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা গোলাম রসুল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাপটিকে না মারার অনুরোধ জানান এবং স্থানীয়দের সহায়তায় নিজেই সাপটি ধরে ফেলেন।
সাপটি হাতে নিয়ে তিনি স্থানীয়দের বলেন, ‘এই দাঁড়াশ সাপ বছরে ৭০ থেকে ৮০টি ইঁদুর খেয়ে কৃষকের ফসল রক্ষা করে। এটি বিষহীন এবং একেবারেই নিরীহ। এরা কৃষকের প্রকৃত বন্ধু।’ পরে বন বিভাগের সহায়তায় সাপটি সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়।
গোলাম রসুল জানান, ‘বসতঘরে সাপ ঢোকার খবর শুনেই ঘটনাস্থলে যাই। অনেকেই না জেনে উপকারী এসব সাপগুলো মেরে ফেলে দেয়। তাই সচেতনতা বাড়াতে নিজেই সাপটি ধরে সবাইকে এর উপকারিতা বোঝাই।’
এ বিষয়ে বরগুনা সদর উপজেলা বন বিভাগের বিট কর্মকর্তা জালাল আহমেদ খান বলেন, ‘উদ্ধার করা দাঁড়াশ সাপটি সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়েছে। এটি অত্যন্ত ইতিবাচক উদ্যোগ। ইঁদুর নিয়ন্ত্রণে দাঁড়াশ সাপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।’
সাপ নামটিই যেন আতঙ্কের প্রতীক। বিষাক্ত হোক বা নির্বিষ, বেশির ভাগ মানুষই সাপ দেখলে ভয় পায়। তবে বরগুনার বেতাগী উপজেলায় ঘটেছে ব্যতিক্রমী এক ঘটনা। বসতঘরে ঢোকা প্রায় সাড়ে ১০ ফুট দীর্ঘ এক দাঁড়াশ সাপ মেরে না ফেলে জীবিত উদ্ধার করেছেন এক উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা। শুধু তা-ই নয়, স্থানীয়দের সচেতন করেছেন সাপটির উপকারিতা সম্পর্কেও।
ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুর ২টার দিকে বরগুনার বেতাগী উপজেলার সরিষামুড়ী ইউনিয়নের দুলাল জমাদ্দারের বাড়িতে। হঠাৎ করেই বাড়ির ভেতরে ঢুকে পড়ে বিশাল আকৃতির একটি দাঁড়াশ সাপ। খবর পেয়ে স্থানীয়রা লাঠি ও দেশীয় অস্ত্র হাতে সাপটিকে মারার জন্য এগিয়ে যান।
ঠিক তখনই উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা গোলাম রসুল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাপটিকে না মারার অনুরোধ জানান এবং স্থানীয়দের সহায়তায় নিজেই সাপটি ধরে ফেলেন।
সাপটি হাতে নিয়ে তিনি স্থানীয়দের বলেন, ‘এই দাঁড়াশ সাপ বছরে ৭০ থেকে ৮০টি ইঁদুর খেয়ে কৃষকের ফসল রক্ষা করে। এটি বিষহীন এবং একেবারেই নিরীহ। এরা কৃষকের প্রকৃত বন্ধু।’ পরে বন বিভাগের সহায়তায় সাপটি সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়।
গোলাম রসুল জানান, ‘বসতঘরে সাপ ঢোকার খবর শুনেই ঘটনাস্থলে যাই। অনেকেই না জেনে উপকারী এসব সাপগুলো মেরে ফেলে দেয়। তাই সচেতনতা বাড়াতে নিজেই সাপটি ধরে সবাইকে এর উপকারিতা বোঝাই।’
এ বিষয়ে বরগুনা সদর উপজেলা বন বিভাগের বিট কর্মকর্তা জালাল আহমেদ খান বলেন, ‘উদ্ধার করা দাঁড়াশ সাপটি সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়েছে। এটি অত্যন্ত ইতিবাচক উদ্যোগ। ইঁদুর নিয়ন্ত্রণে দাঁড়াশ সাপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২২ মিনিট আগে