প্রতিনিধি
পটুয়াখালী: ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে পটুয়াখালী জেলার কয়েকটি উপজেলায় বেড়িবাঁধ দিয়ে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উঁচু হয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ করেছে। এতে কমপক্ষে ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়। এসব এলাকার বাসিন্দাদের রাত থেকে মুজিব কিল্লা ও সাইক্লোন শেল্টারে নিয়ে এসেছে উপজেলা প্রশাসন।
দুর্গতদের পাশে জরুরি সাড়াদানে এগিয়ে আসছে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা। সাগর পারের মানুষের জান ও মাল নিরাপদ রাখতেও তাঁরা একযোগে কাজ করছেন। মুজিব কিল্লা ও সাইক্লোন শেল্টারে ২০ হাজার মানুষ ছাড়াও পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ, কলাপাড়া, দশমিনা, বাউফল, রাঙ্গাবালী উপজেলার ১০ হাজার গবাদিপশু আশ্রয় নিয়েছে। জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুম সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
পটুয়াখালী আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ মো মাসুদ রানা জানান, ‘পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ ভোররাত ৩টা নাগাদ পটুয়াখালীর পায়রা বন্দর থেকে ৩৫০ কিলোমিটার থেকে দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছিল। দেশের সমুদ্র বন্দর সমূহকে তিন নম্বর স্থানীয় সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।’
তিনি আরও জানান, ‘অতি প্রবল এ ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্রের ৮৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার । তা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া আকারে ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বুধবার (২৬ মে) দুপুরে এটি ভারতের দক্ষিণ উত্তর ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গ অতিক্রম করতে পারে।’
পটুয়াখালীর পায়রা বন্দরসহ জেলার কোথাও এখন পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়েনি। সাগরে টানা ৬৫ দিনের জন্য মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি থাকায় গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরা নৌকা এবং ট্রলারগুলোকে আগেই নিরাপদে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল হয়ে উঠছে। বাতাসের বেগ আগের তুলনায় বুদ্ধি পেয়েছে। সংকেত সম্পর্কে ধারণা না থাকায় উপকূলীয় এলাকায় অনেকেই সাইক্লোন শেল্টারে যেতে অনিচ্ছুক। তবে বাসিন্দাদের সাইক্লোন শেল্টারে নিতে এবং সেখানে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তায় কাজ করছেন পুলিশ।
এ ছাড়াও ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জেলা প্রশাসন। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলায় মুজিব কিল্লা, সাইক্লোন শেল্টার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ ৮০৩টি আশ্রয় কেন্দ্র ও ৯৩টি মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। একই সাথে এ সব কেন্দ্রে খাদ্য, ডাক্তার, ও স্কাউট এবং যুব রেডক্রিসেন্ট ভলান্টিয়ার রাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া জেলায় জরুরি খাদ্য সহায়তা, শিশু ও গো খাদ্যের জন্য দুই কোটি চুয়ান্ন লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। জেলায় ১৩শ পুলিশ সদস্য, সেনা বাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড, সিপিপি, স্কাউট, যুব রেডক্রিসেন্ট, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এবং ফায়ার সার্ভিসের কমিউনিটি ভলান্টিয়ার টিমসহ মোট নয় হাজার স্বেচ্ছাসেবী সদস্যরা কাজ করছে।
পটুয়াখালী: ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে পটুয়াখালী জেলার কয়েকটি উপজেলায় বেড়িবাঁধ দিয়ে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট উঁচু হয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ করেছে। এতে কমপক্ষে ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়। এসব এলাকার বাসিন্দাদের রাত থেকে মুজিব কিল্লা ও সাইক্লোন শেল্টারে নিয়ে এসেছে উপজেলা প্রশাসন।
দুর্গতদের পাশে জরুরি সাড়াদানে এগিয়ে আসছে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা। সাগর পারের মানুষের জান ও মাল নিরাপদ রাখতেও তাঁরা একযোগে কাজ করছেন। মুজিব কিল্লা ও সাইক্লোন শেল্টারে ২০ হাজার মানুষ ছাড়াও পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ, কলাপাড়া, দশমিনা, বাউফল, রাঙ্গাবালী উপজেলার ১০ হাজার গবাদিপশু আশ্রয় নিয়েছে। জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুম সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
পটুয়াখালী আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ মো মাসুদ রানা জানান, ‘পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ ভোররাত ৩টা নাগাদ পটুয়াখালীর পায়রা বন্দর থেকে ৩৫০ কিলোমিটার থেকে দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছিল। দেশের সমুদ্র বন্দর সমূহকে তিন নম্বর স্থানীয় সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।’
তিনি আরও জানান, ‘অতি প্রবল এ ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্রের ৮৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার । তা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া আকারে ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বুধবার (২৬ মে) দুপুরে এটি ভারতের দক্ষিণ উত্তর ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গ অতিক্রম করতে পারে।’
পটুয়াখালীর পায়রা বন্দরসহ জেলার কোথাও এখন পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়েনি। সাগরে টানা ৬৫ দিনের জন্য মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি থাকায় গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরা নৌকা এবং ট্রলারগুলোকে আগেই নিরাপদে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল হয়ে উঠছে। বাতাসের বেগ আগের তুলনায় বুদ্ধি পেয়েছে। সংকেত সম্পর্কে ধারণা না থাকায় উপকূলীয় এলাকায় অনেকেই সাইক্লোন শেল্টারে যেতে অনিচ্ছুক। তবে বাসিন্দাদের সাইক্লোন শেল্টারে নিতে এবং সেখানে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তায় কাজ করছেন পুলিশ।
এ ছাড়াও ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জেলা প্রশাসন। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলায় মুজিব কিল্লা, সাইক্লোন শেল্টার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ ৮০৩টি আশ্রয় কেন্দ্র ও ৯৩টি মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। একই সাথে এ সব কেন্দ্রে খাদ্য, ডাক্তার, ও স্কাউট এবং যুব রেডক্রিসেন্ট ভলান্টিয়ার রাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া জেলায় জরুরি খাদ্য সহায়তা, শিশু ও গো খাদ্যের জন্য দুই কোটি চুয়ান্ন লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। জেলায় ১৩শ পুলিশ সদস্য, সেনা বাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড, সিপিপি, স্কাউট, যুব রেডক্রিসেন্ট, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এবং ফায়ার সার্ভিসের কমিউনিটি ভলান্টিয়ার টিমসহ মোট নয় হাজার স্বেচ্ছাসেবী সদস্যরা কাজ করছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে