ভোলা প্রতিনিধি
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, ভোটে অংশগ্রহণকারীদের জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদেরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। এবার এমন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যা ভোলাবাসী ইতিহাস হিসেবে মনে রাখবে।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে ভোলা জেলা পরিষদ হলরুমে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয়সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
নির্বাচনের পরিবেশ ঘোলাটে করার কোনো সুযোগ নেই উল্লেখ করে ইসি আহসান হাবিব বলেন, কোনো প্রার্থী যদি ঝামেলা করার চেষ্টা করেন, তাহলে কঠোরভাবে আইন প্রয়োগ করা হবে। কোনো প্রার্থীর এজেন্ট, কর্মী বা সমর্থকেরা ভোটের মাঠে ঝামেলা সৃষ্টি করলে ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হতে পারে। কোনো রকম ছাড় দেওয়া হবে না। অন্যায়কারীরা কখনো সবল হতে পারে না।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে।
প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়া প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘সারা দেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলব না। বৃহৎ একটি রাজনৈতিক দলসহ আর কিছু দল নির্বাচন করছে না। এ কারণে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে।’
এ আগে বেলা ৩টায় প্রার্থী ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করেন ইসি আহসান হাবিব। এ সময় ভোলা জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহিদুজ্জামান বিপিএম, ভোলা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, ভোটে অংশগ্রহণকারীদের জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদেরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। এবার এমন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যা ভোলাবাসী ইতিহাস হিসেবে মনে রাখবে।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে ভোলা জেলা পরিষদ হলরুমে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয়সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
নির্বাচনের পরিবেশ ঘোলাটে করার কোনো সুযোগ নেই উল্লেখ করে ইসি আহসান হাবিব বলেন, কোনো প্রার্থী যদি ঝামেলা করার চেষ্টা করেন, তাহলে কঠোরভাবে আইন প্রয়োগ করা হবে। কোনো প্রার্থীর এজেন্ট, কর্মী বা সমর্থকেরা ভোটের মাঠে ঝামেলা সৃষ্টি করলে ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হতে পারে। কোনো রকম ছাড় দেওয়া হবে না। অন্যায়কারীরা কখনো সবল হতে পারে না।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে।
প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়া প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘সারা দেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলব না। বৃহৎ একটি রাজনৈতিক দলসহ আর কিছু দল নির্বাচন করছে না। এ কারণে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে।’
এ আগে বেলা ৩টায় প্রার্থী ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সঙ্গে বৈঠক করেন ইসি আহসান হাবিব। এ সময় ভোলা জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহিদুজ্জামান বিপিএম, ভোলা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৩ মিনিট আগে