বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলায় এক তরুণকে পাথর দিয়ে হত্যা করে নদীতে লাশ ফেলে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনার ৩৬ ঘণ্টা পর উপজেলার তারাছা খালের বেক্ষ্যংপাড়া এলাকা থেকে নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে রোয়াংছড়ি থানার পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন ৪ নম্বর নোয়াপতং ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড খক্ষ্যংপাড়ার বাসিন্দা শৈচনু মারমার ছেলে উথোয়াইশৈ মারমা (১৮)।
এই ঘটনায় জড়িত অভিযোগে পুলিশ এলাকার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে দুজনকে আটক করেছে। তাঁরা হলেন ৩ নম্বর আলেক্ষ্যং ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের শীলবান্ধাপাড়ার বাসিন্দা ও সাবেক ইউপি সদস্য সিংনুমং মারমার ছেলে উনুসিং মারমা (২৬) এবং একই পাড়ার বাসিন্দা লোওয়াইসামং মারমার ছেলে হ্লাথোয়াইহ্রী মারমা (২৮)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার দুপুরের দিকে স্থানীয় কিছু লোক উথোয়াইশৈ মারমাকে হত্যার বিষয়টি লোকমুখে শুনে ইউপি সদস্য অংসিংনু মারমাকে অবগত করেন। ইউপি সদস্য এ ঘটনা নিহত ব্যক্তির বাবা শৈচনু মারমাকে জানালে তিনি ছেলেকে খুঁজতে ছুটে যান ঘটনাস্থল শীলবান্ধায়। এ সময় তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানতে পারেন, গতকাল গভীর রাতে তাঁর ছেলেকে পাথরের আঘাতে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এরপর তিনি আজ সকালে রোয়াংছড়ি থানায় অভিযোগ করেন।
এদিকে রোয়াংছড়ি থানা–পুলিশ অভিযোগ পেয়ে আজ বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মান্না দের নেতৃত্বে সকাল থেকে ফায়ার সার্ভিস টিমকে নিয়ে উদ্ধার অভিযান চালায়। এ সময় কচ্ছপতলি ক্যাম্পের সেনাসদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। অভিযানে বেলা দেড়টার দিকে তারাছা খালের বেক্ষ্যংপাড়া এলাকা থেকে নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মামলা রুজু করা হয়নি।
এ ব্যাপারে বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মান্না দে বলেন, ‘যেটা দিয়ে উথোয়াইশৈ মারমাকে হত্যা করা হয়েছে, সেই পাথর ও বাঁশের কঞ্চি উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুজনকে আটক করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলায় এক তরুণকে পাথর দিয়ে হত্যা করে নদীতে লাশ ফেলে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনার ৩৬ ঘণ্টা পর উপজেলার তারাছা খালের বেক্ষ্যংপাড়া এলাকা থেকে নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে রোয়াংছড়ি থানার পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন ৪ নম্বর নোয়াপতং ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড খক্ষ্যংপাড়ার বাসিন্দা শৈচনু মারমার ছেলে উথোয়াইশৈ মারমা (১৮)।
এই ঘটনায় জড়িত অভিযোগে পুলিশ এলাকার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে দুজনকে আটক করেছে। তাঁরা হলেন ৩ নম্বর আলেক্ষ্যং ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের শীলবান্ধাপাড়ার বাসিন্দা ও সাবেক ইউপি সদস্য সিংনুমং মারমার ছেলে উনুসিং মারমা (২৬) এবং একই পাড়ার বাসিন্দা লোওয়াইসামং মারমার ছেলে হ্লাথোয়াইহ্রী মারমা (২৮)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার দুপুরের দিকে স্থানীয় কিছু লোক উথোয়াইশৈ মারমাকে হত্যার বিষয়টি লোকমুখে শুনে ইউপি সদস্য অংসিংনু মারমাকে অবগত করেন। ইউপি সদস্য এ ঘটনা নিহত ব্যক্তির বাবা শৈচনু মারমাকে জানালে তিনি ছেলেকে খুঁজতে ছুটে যান ঘটনাস্থল শীলবান্ধায়। এ সময় তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানতে পারেন, গতকাল গভীর রাতে তাঁর ছেলেকে পাথরের আঘাতে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এরপর তিনি আজ সকালে রোয়াংছড়ি থানায় অভিযোগ করেন।
এদিকে রোয়াংছড়ি থানা–পুলিশ অভিযোগ পেয়ে আজ বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মান্না দের নেতৃত্বে সকাল থেকে ফায়ার সার্ভিস টিমকে নিয়ে উদ্ধার অভিযান চালায়। এ সময় কচ্ছপতলি ক্যাম্পের সেনাসদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। অভিযানে বেলা দেড়টার দিকে তারাছা খালের বেক্ষ্যংপাড়া এলাকা থেকে নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মামলা রুজু করা হয়নি।
এ ব্যাপারে বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মান্না দে বলেন, ‘যেটা দিয়ে উথোয়াইশৈ মারমাকে হত্যা করা হয়েছে, সেই পাথর ও বাঁশের কঞ্চি উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুজনকে আটক করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় হাতে টান পড়লেই হিন্দুপাড়ার বাসিন্দাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করতেন স্থানীয় এক তাঁতী দল নেতা। ধরে নিয়ে যেতেন পুকুরের মাছ, হাঁস, গাছের কলার কাঁদি। কেউ বাধা দিতে গেলেই হাঁসুয়া নিয়ে তেড়ে যেতেন। বের করতেন ছোরা। সবশেষ চাঁদা দিতে না চাইলে একজনকে মারধরের পর হিন্দুপাড়ার বাসিন্দারা থানা
৫ মিনিট আগেনোয়াখালীর সোনাইমুড়ী পৌরসভার নাওতলা এলাকায় নোয়াখালী-ঢাকা মহাসড়কে একুশে পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস থেমে থাকা ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দেয়। এতে বাসের চালক বেলায়েত হোসেন (৪৭) নিহত ও তাঁর সহকারী মো. হানিফসহ অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছেন।
২২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার সলঙ্গায় জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে চলাচলের রাস্তা বাঁশের বেড়া দিয়ে বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ওমর ফারুক নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এতে বেল্লাল হোসেনেরসহ মোট ২৩ পরিবার ভোগান্তিতে পড়েছে। ভুক্তভোগী বেল্লাল হোসেন বিষয়টি নিয়ে গত শনিবার বিকেলে সলঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ দেন।
২৩ মিনিট আগেঝিনাইদহের সদর উপজেলায় মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার কোদালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগে