নিজস্ব প্রতিবেদক
পুলিশের এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের(র্যাব) লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং এর পরিচালকের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। নৌ বাহিনীর এ কর্মকর্তা কমান্ডার খন্দকার আল মঈন, লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ'র স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন।
আশিক বিল্লাহ তার নিজ বাহিনীতে (বাংলাদেশ সেনাবাহিনী) ফিরে যাচ্ছেন। গতকাল র্যাবে তার শেষ কার্যদিবস ছিল। র্যাবে বিদায়ী মুখপাত্র লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ বলেন, কমান্ডার আল মঈন র্যাবের কমিউনিকেশন উইংয়ের পাশাপাশি মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করবেন।
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন সাংবাদিকদের বলেন, আমি মূলত একজন কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট। আমি এর আগে ২০০৭ থেকে ২০১১ সালে গোয়েন্দা শাখায় দায়িত্ব পালন করেছি। এক বছর ২ মাস যাবত আমি র্যাবের কমিউনিকেশন শাখার পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছি। আমি পূর্বেও গণমাধ্যমের সহযোগীতা পেয়েছি। তেমনভাবে আমার দায়িত্বপালনের ক্ষেত্রেও একই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করছি।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ইতিপূর্বে ২০০৭ হতে ২০১০ সাল পর্যন্ত র্যাব ফোর্সেস সদর দফতরের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক হিসেবে অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। র্যাব ফোর্সের গোয়েন্দা শাখায় দায়িত্ব পালনকালে তিনি জঙ্গি, চরমপন্থী এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কাজ করে প্রশংসনীয় অবদান রেখেছেন। ২১শে আগস্ট ২০০৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর উপর মেনে হামলা মামলার আসামীকে গ্রেনেডসহ গ্রেফতারে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম) এ ভূষিত হয়েছেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড এচ সাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) হতে পিএসসি সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া তিনি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় হতে এমবিএ সম্পন্ন করেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর বিভিন্ন পরিসরের প্রশিক্ষক, কমান্ড ও স্টাফ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন চৌকস অফিসার। তিনি কর্মক্ষেত্রে অত্যন্ত সততা, পেশাদারিত্ব, পারদর্শিতা, উৎকর্ষতা ও বিচক্ষণতার সাথে দায়িত্ব পালন করে সুনাম অর্জন করে আসছেন।
পুলিশের এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের(র্যাব) লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং এর পরিচালকের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। নৌ বাহিনীর এ কর্মকর্তা কমান্ডার খন্দকার আল মঈন, লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ'র স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন।
আশিক বিল্লাহ তার নিজ বাহিনীতে (বাংলাদেশ সেনাবাহিনী) ফিরে যাচ্ছেন। গতকাল র্যাবে তার শেষ কার্যদিবস ছিল। র্যাবে বিদায়ী মুখপাত্র লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ বলেন, কমান্ডার আল মঈন র্যাবের কমিউনিকেশন উইংয়ের পাশাপাশি মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করবেন।
র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন সাংবাদিকদের বলেন, আমি মূলত একজন কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট। আমি এর আগে ২০০৭ থেকে ২০১১ সালে গোয়েন্দা শাখায় দায়িত্ব পালন করেছি। এক বছর ২ মাস যাবত আমি র্যাবের কমিউনিকেশন শাখার পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছি। আমি পূর্বেও গণমাধ্যমের সহযোগীতা পেয়েছি। তেমনভাবে আমার দায়িত্বপালনের ক্ষেত্রেও একই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করছি।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ইতিপূর্বে ২০০৭ হতে ২০১০ সাল পর্যন্ত র্যাব ফোর্সেস সদর দফতরের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক হিসেবে অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। র্যাব ফোর্সের গোয়েন্দা শাখায় দায়িত্ব পালনকালে তিনি জঙ্গি, চরমপন্থী এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কাজ করে প্রশংসনীয় অবদান রেখেছেন। ২১শে আগস্ট ২০০৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর উপর মেনে হামলা মামলার আসামীকে গ্রেনেডসহ গ্রেফতারে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম) এ ভূষিত হয়েছেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড এচ সাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) হতে পিএসসি সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া তিনি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় হতে এমবিএ সম্পন্ন করেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর বিভিন্ন পরিসরের প্রশিক্ষক, কমান্ড ও স্টাফ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন চৌকস অফিসার। তিনি কর্মক্ষেত্রে অত্যন্ত সততা, পেশাদারিত্ব, পারদর্শিতা, উৎকর্ষতা ও বিচক্ষণতার সাথে দায়িত্ব পালন করে সুনাম অর্জন করে আসছেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে