অনলাইন ডেস্ক
চীনের সঙ্গে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দীর্ঘদিনের সম্পর্ক একসময় এই প্রতিষ্ঠানের জন্য সম্পদ ছিল, কিন্তু এখন তা রাজনৈতিক ঝুঁকিতে পরিণত হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন অভিযোগ করেছে, হার্ভার্ড ক্যাম্পাসে বেইজিং-সমর্থিত প্রভাব বিস্তার বাড়ছে। গত বৃহস্পতিবার (২২ মে) ট্রাম্প প্রশাসন হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি বাতিলের নির্দেশ দেয়। তারা অভিযোগ করে, হার্ভার্ড কর্তৃপক্ষ ইহুদি-বিদ্বেষ ও চীনা কমিউনিস্ট পার্টির (সিসিপি) সঙ্গে সমন্বয় করে চলছে। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে হার্ভার্ডের বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ ছিল চীনা নাগরিক। শুক্রবার এক মার্কিন বিচারক হার্ভার্ডের মামলার পর ট্রাম্প প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা সাময়িকভাবে স্থগিত করেন। হার্ভার্ড বলছে, এই নির্দেশ তাদের ‘দৃষ্টিভঙ্গির’ জন্য শাস্তি, যা মার্কিন সংবিধানের প্রথম সংশোধনী অনুসারে বাক্স্বাধীনতার লঙ্ঘন। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, ‘হার্ভার্ড দীর্ঘদিন ধরে চীনা কমিউনিস্ট পার্টিকে শোষণ করতে দিয়েছে এবং ক্যাম্পাস তাদের নির্দেশেই চলেছে।’ তবে হার্ভার্ড এই অভিযোগের তাৎক্ষণিক জবাব দেয়নি।
জানা গেছে, চীনের সঙ্গে হার্ভার্ডের সম্পর্কের মধ্যে রয়েছে গবেষণা অংশীদারত্ব ও চীনকেন্দ্রিক একাডেমিক কেন্দ্র। এই সম্পর্ক থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়টি বড় অঙ্কের অনুদান, আন্তর্জাতিক প্রভাব ও বৈশ্বিক মর্যাদা পেয়েছে। ওয়াশিংটনের চীনা দূতাবাস বলেছে, ‘হার্ভার্ডের মাধ্যমে চীন-মার্কিন শিক্ষা, প্রযুক্তিগত বিনিময় ও সহযোগিতা দুই দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটিকে কলঙ্কিত করা উচিত নয়।’ তবে এই সম্পর্কের জটিলতা ও অস্বচ্ছতা সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকেই বলছেন, হার্ভার্ডের চীনা সংযোগ মার্কিন প্রযুক্তি ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
রিপাবলিকান নেতৃত্বাধীন হাউস সিলেক্ট কমিটি অন চায়না উল্লেখ করেছে, ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শিনজিয়াং প্রোডাকশন অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কর্পসের (এক্সপিসিসি) ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও হার্ভার্ড ২০২৪ পর্যন্ত এই সংগঠনের কর্মকর্তাদের জনস্বাস্থ্য প্রশিক্ষণ দিয়েছে। অন্যদিকে, মার্কিন সরকার শিনজিয়াংয়ে উইঘুর ও অন্যান্য মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য এই সংগঠনকেই দায়ী করে আসছে। চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করলেও ট্রাম্প ও বাইডেন প্রশাসন শিনজিয়াংয়ের নীতিকে ‘গণহত্যা’ বলে অভিহিত করেছে।
তবে হার্ভার্ড-চীন সম্পর্ক যে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য রাজনৈতিক ঝুঁকিতে পরিণত হয়েছে, এর কিছু কারণ উল্লেখ করেছে রয়টার্স। যেমন—
২০১৪ সালে রনি চ্যান নামে এক চীনা নাগরিক হার্ভার্ডে ৩৫০ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেন। এর বিনিময়ে হার্ভার্ড তাদের স্কুল অব পাবলিক হেলথের নাম বদলে চ্যানের বাবা টি এইচ চ্যানের নামে নামকরণ করে। মার্কিন ব্যবসায়িক গোয়েন্দা সংস্থা স্ট্র্যাটেজি রিস্কস বলছে, রনি চ্যান চায়না-ইউনাইটেড স্টেটস এক্সচেঞ্জ ফাউন্ডেশনের সদস্য। এই সংগঠন দুই দেশের মধ্যে সংলাপের জন্য কাজ করে।
হার্ভার্ডের প্রাক্তন অধ্যাপক চার্লস লিবার ২০২১ সালে বেইজিংয়ের সঙ্গে আর্থিক সম্পর্ক গোপন করার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। ২০১৮ সালে ট্রাম্পের চায়না ইনিশিয়েটিভ প্রোগ্রামের অধীনে এটির তদন্ত হয়েছিল। এই প্রতিষ্ঠানটি চীনা গুপ্তচরবৃত্তি ও বৌদ্ধিক সম্পত্তি চুরি রোধে কাজ করত। পরে সমালোচকদের অভিযোগের পর বাইডেন প্রশাসনের অধীনে এই উদ্যোগটি বন্ধ করা হয়। অনেকেই অভিযোগ করেন, এটি জাতিগত প্রোফাইলিং এবং ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করেছে, যা চীনের বৈজ্ঞানিক সহযোগিতাকে শীতল করে দিয়েছে।
এ ছাড়া, ২০২৪ সালের এপ্রিলে হার্ভার্ডে চীনা রাষ্ট্রদূত শি ফেংয়ের বক্তব্যে বাধা দেওয়ায় হার্ভার্ড এক শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেছিল। মার্কিন কংগ্রেস সদস্যরা অভিযোগ করেন, হার্ভার্ডে বেইজিং-সংযুক্ত শিক্ষার্থী সংগঠনগুলোর রাজনৈতিক তৎপরতার কারণেই এই ঘটনা ঘটে।
গত এপ্রিলে শিক্ষা বিভাগ হার্ভার্ডকে তাদের বিদেশি তহবিলের রেকর্ড সরবরাহ করতে বলেছিল। এর কারণ হিসেবে তারা বলে, বিদেশি উৎস থেকে প্রাপ্ত উপহার ও চুক্তির প্রয়োজনীয় প্রতিবেদন পর্যালোচনা প্রশাসন অসম্পূর্ণ ও ভুল তথ্য পেয়েছে।
এসব কারণেই হয়তো ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে হার্ভার্ডের ওপর চাপ বেড়েছে। তবে মানবাধিকার গবেষক ইয়াকিউ ওয়াং বলেন, চীনা সরকারের সমালোচকদের চুপ করানোর চেষ্টা ও গুপ্তচরবৃত্তির উদ্বেগ বৈধ, কিন্তু হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী নিষিদ্ধ করা ‘সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত’। তিনি বলেন, এটি সমস্যার সমাধানের পরিবর্তে ক্ষতি করবে। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বলেছে, এই পদক্ষেপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ও খ্যাতি ক্ষুণ্ন করবে।
চীনের সঙ্গে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের দীর্ঘদিনের সম্পর্ক একসময় এই প্রতিষ্ঠানের জন্য সম্পদ ছিল, কিন্তু এখন তা রাজনৈতিক ঝুঁকিতে পরিণত হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন অভিযোগ করেছে, হার্ভার্ড ক্যাম্পাসে বেইজিং-সমর্থিত প্রভাব বিস্তার বাড়ছে। গত বৃহস্পতিবার (২২ মে) ট্রাম্প প্রশাসন হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি বাতিলের নির্দেশ দেয়। তারা অভিযোগ করে, হার্ভার্ড কর্তৃপক্ষ ইহুদি-বিদ্বেষ ও চীনা কমিউনিস্ট পার্টির (সিসিপি) সঙ্গে সমন্বয় করে চলছে। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে হার্ভার্ডের বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ ছিল চীনা নাগরিক। শুক্রবার এক মার্কিন বিচারক হার্ভার্ডের মামলার পর ট্রাম্প প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা সাময়িকভাবে স্থগিত করেন। হার্ভার্ড বলছে, এই নির্দেশ তাদের ‘দৃষ্টিভঙ্গির’ জন্য শাস্তি, যা মার্কিন সংবিধানের প্রথম সংশোধনী অনুসারে বাক্স্বাধীনতার লঙ্ঘন। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, ‘হার্ভার্ড দীর্ঘদিন ধরে চীনা কমিউনিস্ট পার্টিকে শোষণ করতে দিয়েছে এবং ক্যাম্পাস তাদের নির্দেশেই চলেছে।’ তবে হার্ভার্ড এই অভিযোগের তাৎক্ষণিক জবাব দেয়নি।
জানা গেছে, চীনের সঙ্গে হার্ভার্ডের সম্পর্কের মধ্যে রয়েছে গবেষণা অংশীদারত্ব ও চীনকেন্দ্রিক একাডেমিক কেন্দ্র। এই সম্পর্ক থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়টি বড় অঙ্কের অনুদান, আন্তর্জাতিক প্রভাব ও বৈশ্বিক মর্যাদা পেয়েছে। ওয়াশিংটনের চীনা দূতাবাস বলেছে, ‘হার্ভার্ডের মাধ্যমে চীন-মার্কিন শিক্ষা, প্রযুক্তিগত বিনিময় ও সহযোগিতা দুই দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটিকে কলঙ্কিত করা উচিত নয়।’ তবে এই সম্পর্কের জটিলতা ও অস্বচ্ছতা সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকেই বলছেন, হার্ভার্ডের চীনা সংযোগ মার্কিন প্রযুক্তি ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
রিপাবলিকান নেতৃত্বাধীন হাউস সিলেক্ট কমিটি অন চায়না উল্লেখ করেছে, ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শিনজিয়াং প্রোডাকশন অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কর্পসের (এক্সপিসিসি) ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও হার্ভার্ড ২০২৪ পর্যন্ত এই সংগঠনের কর্মকর্তাদের জনস্বাস্থ্য প্রশিক্ষণ দিয়েছে। অন্যদিকে, মার্কিন সরকার শিনজিয়াংয়ে উইঘুর ও অন্যান্য মুসলিম জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য এই সংগঠনকেই দায়ী করে আসছে। চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করলেও ট্রাম্প ও বাইডেন প্রশাসন শিনজিয়াংয়ের নীতিকে ‘গণহত্যা’ বলে অভিহিত করেছে।
তবে হার্ভার্ড-চীন সম্পর্ক যে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য রাজনৈতিক ঝুঁকিতে পরিণত হয়েছে, এর কিছু কারণ উল্লেখ করেছে রয়টার্স। যেমন—
২০১৪ সালে রনি চ্যান নামে এক চীনা নাগরিক হার্ভার্ডে ৩৫০ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেন। এর বিনিময়ে হার্ভার্ড তাদের স্কুল অব পাবলিক হেলথের নাম বদলে চ্যানের বাবা টি এইচ চ্যানের নামে নামকরণ করে। মার্কিন ব্যবসায়িক গোয়েন্দা সংস্থা স্ট্র্যাটেজি রিস্কস বলছে, রনি চ্যান চায়না-ইউনাইটেড স্টেটস এক্সচেঞ্জ ফাউন্ডেশনের সদস্য। এই সংগঠন দুই দেশের মধ্যে সংলাপের জন্য কাজ করে।
হার্ভার্ডের প্রাক্তন অধ্যাপক চার্লস লিবার ২০২১ সালে বেইজিংয়ের সঙ্গে আর্থিক সম্পর্ক গোপন করার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। ২০১৮ সালে ট্রাম্পের চায়না ইনিশিয়েটিভ প্রোগ্রামের অধীনে এটির তদন্ত হয়েছিল। এই প্রতিষ্ঠানটি চীনা গুপ্তচরবৃত্তি ও বৌদ্ধিক সম্পত্তি চুরি রোধে কাজ করত। পরে সমালোচকদের অভিযোগের পর বাইডেন প্রশাসনের অধীনে এই উদ্যোগটি বন্ধ করা হয়। অনেকেই অভিযোগ করেন, এটি জাতিগত প্রোফাইলিং এবং ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করেছে, যা চীনের বৈজ্ঞানিক সহযোগিতাকে শীতল করে দিয়েছে।
এ ছাড়া, ২০২৪ সালের এপ্রিলে হার্ভার্ডে চীনা রাষ্ট্রদূত শি ফেংয়ের বক্তব্যে বাধা দেওয়ায় হার্ভার্ড এক শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেছিল। মার্কিন কংগ্রেস সদস্যরা অভিযোগ করেন, হার্ভার্ডে বেইজিং-সংযুক্ত শিক্ষার্থী সংগঠনগুলোর রাজনৈতিক তৎপরতার কারণেই এই ঘটনা ঘটে।
গত এপ্রিলে শিক্ষা বিভাগ হার্ভার্ডকে তাদের বিদেশি তহবিলের রেকর্ড সরবরাহ করতে বলেছিল। এর কারণ হিসেবে তারা বলে, বিদেশি উৎস থেকে প্রাপ্ত উপহার ও চুক্তির প্রয়োজনীয় প্রতিবেদন পর্যালোচনা প্রশাসন অসম্পূর্ণ ও ভুল তথ্য পেয়েছে।
এসব কারণেই হয়তো ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে হার্ভার্ডের ওপর চাপ বেড়েছে। তবে মানবাধিকার গবেষক ইয়াকিউ ওয়াং বলেন, চীনা সরকারের সমালোচকদের চুপ করানোর চেষ্টা ও গুপ্তচরবৃত্তির উদ্বেগ বৈধ, কিন্তু হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী নিষিদ্ধ করা ‘সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত’। তিনি বলেন, এটি সমস্যার সমাধানের পরিবর্তে ক্ষতি করবে। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বলেছে, এই পদক্ষেপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ও খ্যাতি ক্ষুণ্ন করবে।
ভূ-রাজনীতির বর্তমান পরিস্থিতিতে ভিয়েতনাম অন্য দেশগুলোর মতো খুব একটা জড়িয়ে পড়েনি। দেশটি অনেকগুলো সরবরাহ শৃঙ্খলে আমেরিকা ও চীনের মাঝামাঝি অবস্থান করছে। এই দুটি দেশই ভিয়েতনামের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। চীনের মতো ভিয়েতনামও কমিউনিস্ট একনায়কতান্ত্রিক দেশ, তবে দক্ষিণ চীন সাগরে মাছ ধরা ও খনিজ সম্পদের...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর দেশের জন্য একটি আকাশ প্রতিরক্ষা প্রকল্পের প্রস্তাব করেছেন। নাম ‘গোল্ডেন ডোম’। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে ধেয়ে আসা যেকোনো হাইপারসনিক, ব্যালিস্টিক ও অত্যাধুনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র আটকাতে এটি তৈরি হচ্ছে। গত ২০ মে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ঘোষণা দেন...
১ দিন আগেঅভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, নীতিগত মতবিরোধ ও ভূরাজনৈতিক কৌশলগত অবস্থানের জেরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিনকে শেষ পর্যন্ত সরে যেতে হলো। তিনি সব দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন বলে গতকাল বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে জানানো হয়। মন্ত্রণালয়ের সচিব রুহুল আলম সিদ্দিকী তাঁর রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন।
২ দিন আগেস্পষ্টত ইসরায়েলের ভেতরে ওয়াশিংটন-তেল আবিব সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে তা স্বীকার করতে নারাজ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। গত রোববার ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ বলেন—মার্কিন প্রেসিডেন্ট মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতা ফেরাতে চান, গাজার
২ দিন আগে