সোনিয়া গান্ধীকে কংগ্রেসের রাজ্য প্রধান এবং সর্বভারতীয় কমিটির সদস্য নির্বাচনের ক্ষমতা দিয়ে রেজুলেশন পাস করতে আহ্বান জানিয়েছে দলটির সর্বোচ্চ কমিটি। একই সঙ্গে তাঁকে পরবর্তী দলীয় প্রেসিডেন্ট মনোনীত করার ক্ষমতাও দেওয়া হতে পারে। দলটির একটি সূত্র ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে এই তথ্য জানিয়েছে। দলীয় এই সিদ্ধান্ত আগামী মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ওপর এক বিরাট প্রশ্নের উদ্রেক করেছে। তবে কী সোনিয়া গান্ধীই ভারতের সবচেয়ে পুরোনো দলটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন?
বিষয়টি এখনো পরিষ্কার নয়। সোনিয়া গান্ধী এই বিষয়টিতে নিজে থেকে সম্মতি নাও দিতে পারেন। তবে দলীয় নেতারা সোনিয়াকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করতে চাওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। সোনিয়ার ছেলে এবং কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধীও প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়ে সম্মতি দেননি। শোনা যায়, গান্ধী পরিবার নিজেদের কাউকে দলীয় প্রধানের পদে দেখতে চায় না। তার মানে হলো—সোনিয়া ও রাহুলের বাইরে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রারও দলীয় সভাপতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ অশোক গেহলটের নাম দলীয় প্রধান হিসেবে বেশ জোরেশোরেই উচ্চারিত হচ্ছে।
দলীয় প্রধান যেই হোন না কেন দলের প্রধান মুখ রাহুল গান্ধীই। বর্তমানে দলের পুনরুজ্জীবনে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ নিয়ে ব্যস্ত রাহুল। কংগ্রেসের রাজনীতিবিদেরাও কংগ্রেসের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রাহুলের নামই ভাবছেন।
কংগ্রেসের ভেতরের একটি সূত্র জানিয়েছে, রাজ্য কংগ্রেস প্রতিনিধিরা হয়তো সোনিয়া গান্ধীকে পরবর্তী দলীয় প্রেসিডেন্ট মনোনয়নের ক্ষমতা দিয়ে দেবে। তবে, এই প্রক্রিয়া কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে প্রভাবিত করবে না বলেই জানিয়েছেন দলীয় নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত এক নেতা। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই রেজুলেশন পাসের সঙ্গে যুক্ত নই।’
উল্লেখ্য, কংগ্রেসের প্রদেশ কমিটিগুলোকে আগামী ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই রেজুলেশন পাস করতে অনুরোধ করা হয়েছে। অপরদিকে দলীয় প্রধান নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হবে তার মাত্র ২ দিন পর অর্থাৎ ২২ সেপ্টেম্বর।
বিগত ৩ বছর ধরেই কংগ্রেসের ভারপ্রাপ্ত বা অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তার আগে ২০১৭ সালে রাহুল গান্ধী কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি টানা ১৮ বছর ধরে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর রাহুল দলীয় প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। পরে সোনিয়া আবারও দলীয় প্রধানের পদে ফিরে আসেন। তবে এবার ভারপ্রাপ্ত হিসেবে এবং তারপর থেকেই দলটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন স্থগিত হয়ে ছিল।
সর্বশেষ দলটির প্রধান নির্বাচনের ক্ষেত্রে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়া গান্ধীর বিপরীতে কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতা জিতেন্দ্র প্রাসাদ লড়েছিলেন। সেই নির্বাচনে সোনিয়া গান্ধী ৯৯ শতাংশ দলীয় ভোটারের ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
যা হোক, কংগ্রেস ক্রমশই বিজেপির কৌশলের কাছে নাস্তানাবুদ হচ্ছে। সর্বশেষ গোয়ায় দলটির ১১ বিধায়কের ৮ জনই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। দলের এই বেহাল দশা রাহুলের রাজনৈতিক সদিচ্ছা এবং তাঁর দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। রাজ্য পর্যায়ে ছোট ছোট এমন দলত্যাগ তো রয়েছেই কেন্দ্রীয় পর্যায়েও দলটি খুব স্থিতিশীল নয়। সম্প্রতি গুলাম নবী আজাদের মতো হাই প্রোফাইল নেতা দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। যদিও তিনি বিজেপিতে যোগ দেননি তবে তাঁর দলত্যাগ কংগ্রেসের কমজোরিই প্রদর্শন করে।
এমনকি আসন্ন দলীয় প্রধান নির্বাচনের বিষয়টিকে সামনে রেখেও উচ্চকিত হয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই। শশী থারুর, মণীশ তিওয়ারিসহ দলীয় পাঁচ এমপি দলীয় নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত মধুসূদন মিস্ত্রির কাছে চিঠি লিখে স্বচ্ছ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন দাবি করেছেন।
তাদের দাবির পর কংগ্রেস নির্বাচনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনতে সচেষ্ট হয়েছে। এখন থেকে, কোনো নেতা যদি দলীয় প্রধানের পদে লড়তে চান তবে তাঁকে অবশ্যই দলীয় ইলেকটোরাল কলেজের ৯০০০ সদস্যের তালিকা দেখাতে হবে। এই বিষয়ে মধুসূদন মিস্ত্রি বলেছেন, দলীয় নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে ভোটারদের আইডি কার্ড এবং নির্দিষ্ট কিউআর কোড দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে কেবল নির্দিষ্ট ভোটারই ভোট দিতে পারবেন।
তবে দলীয় নির্বাচন যাই হোক না কেন, সোনিয়া গান্ধীকে দলীয় প্রেসিডেন্ট মনোনয়নের ক্ষমতা দেওয়ার মানে হলো—তিনি তাঁর ইচ্ছামতো যে কাউকে দলীয় প্রধানের পদে মনোনীত করতে পারবেন। এবং এই বিষয়টিই মূলত এই প্রশ্ন সামনে এনেছে যে, তবে কী সোনিয়া নিজেকেই দলীয় প্রধান মনোনীত করবেন নাকি অন্য কাউকে?
সোনিয়া গান্ধীকে কংগ্রেসের রাজ্য প্রধান এবং সর্বভারতীয় কমিটির সদস্য নির্বাচনের ক্ষমতা দিয়ে রেজুলেশন পাস করতে আহ্বান জানিয়েছে দলটির সর্বোচ্চ কমিটি। একই সঙ্গে তাঁকে পরবর্তী দলীয় প্রেসিডেন্ট মনোনীত করার ক্ষমতাও দেওয়া হতে পারে। দলটির একটি সূত্র ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে এই তথ্য জানিয়েছে। দলীয় এই সিদ্ধান্ত আগামী মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ওপর এক বিরাট প্রশ্নের উদ্রেক করেছে। তবে কী সোনিয়া গান্ধীই ভারতের সবচেয়ে পুরোনো দলটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন?
বিষয়টি এখনো পরিষ্কার নয়। সোনিয়া গান্ধী এই বিষয়টিতে নিজে থেকে সম্মতি নাও দিতে পারেন। তবে দলীয় নেতারা সোনিয়াকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করতে চাওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। সোনিয়ার ছেলে এবং কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধীও প্রেসিডেন্ট হওয়ার বিষয়ে সম্মতি দেননি। শোনা যায়, গান্ধী পরিবার নিজেদের কাউকে দলীয় প্রধানের পদে দেখতে চায় না। তার মানে হলো—সোনিয়া ও রাহুলের বাইরে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রারও দলীয় সভাপতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ অশোক গেহলটের নাম দলীয় প্রধান হিসেবে বেশ জোরেশোরেই উচ্চারিত হচ্ছে।
দলীয় প্রধান যেই হোন না কেন দলের প্রধান মুখ রাহুল গান্ধীই। বর্তমানে দলের পুনরুজ্জীবনে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ নিয়ে ব্যস্ত রাহুল। কংগ্রেসের রাজনীতিবিদেরাও কংগ্রেসের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রাহুলের নামই ভাবছেন।
কংগ্রেসের ভেতরের একটি সূত্র জানিয়েছে, রাজ্য কংগ্রেস প্রতিনিধিরা হয়তো সোনিয়া গান্ধীকে পরবর্তী দলীয় প্রেসিডেন্ট মনোনয়নের ক্ষমতা দিয়ে দেবে। তবে, এই প্রক্রিয়া কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে প্রভাবিত করবে না বলেই জানিয়েছেন দলীয় নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত এক নেতা। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই রেজুলেশন পাসের সঙ্গে যুক্ত নই।’
উল্লেখ্য, কংগ্রেসের প্রদেশ কমিটিগুলোকে আগামী ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এই রেজুলেশন পাস করতে অনুরোধ করা হয়েছে। অপরদিকে দলীয় প্রধান নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হবে তার মাত্র ২ দিন পর অর্থাৎ ২২ সেপ্টেম্বর।
বিগত ৩ বছর ধরেই কংগ্রেসের ভারপ্রাপ্ত বা অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তার আগে ২০১৭ সালে রাহুল গান্ধী কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি টানা ১৮ বছর ধরে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর রাহুল দলীয় প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। পরে সোনিয়া আবারও দলীয় প্রধানের পদে ফিরে আসেন। তবে এবার ভারপ্রাপ্ত হিসেবে এবং তারপর থেকেই দলটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন স্থগিত হয়ে ছিল।
সর্বশেষ দলটির প্রধান নির্বাচনের ক্ষেত্রে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল ২০০০ সালে। সেবার সোনিয়া গান্ধীর বিপরীতে কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতা জিতেন্দ্র প্রাসাদ লড়েছিলেন। সেই নির্বাচনে সোনিয়া গান্ধী ৯৯ শতাংশ দলীয় ভোটারের ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
যা হোক, কংগ্রেস ক্রমশই বিজেপির কৌশলের কাছে নাস্তানাবুদ হচ্ছে। সর্বশেষ গোয়ায় দলটির ১১ বিধায়কের ৮ জনই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। দলের এই বেহাল দশা রাহুলের রাজনৈতিক সদিচ্ছা এবং তাঁর দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। রাজ্য পর্যায়ে ছোট ছোট এমন দলত্যাগ তো রয়েছেই কেন্দ্রীয় পর্যায়েও দলটি খুব স্থিতিশীল নয়। সম্প্রতি গুলাম নবী আজাদের মতো হাই প্রোফাইল নেতা দল ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। যদিও তিনি বিজেপিতে যোগ দেননি তবে তাঁর দলত্যাগ কংগ্রেসের কমজোরিই প্রদর্শন করে।
এমনকি আসন্ন দলীয় প্রধান নির্বাচনের বিষয়টিকে সামনে রেখেও উচ্চকিত হয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই। শশী থারুর, মণীশ তিওয়ারিসহ দলীয় পাঁচ এমপি দলীয় নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত মধুসূদন মিস্ত্রির কাছে চিঠি লিখে স্বচ্ছ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন দাবি করেছেন।
তাদের দাবির পর কংগ্রেস নির্বাচনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন আনতে সচেষ্ট হয়েছে। এখন থেকে, কোনো নেতা যদি দলীয় প্রধানের পদে লড়তে চান তবে তাঁকে অবশ্যই দলীয় ইলেকটোরাল কলেজের ৯০০০ সদস্যের তালিকা দেখাতে হবে। এই বিষয়ে মধুসূদন মিস্ত্রি বলেছেন, দলীয় নির্বাচনে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে ভোটারদের আইডি কার্ড এবং নির্দিষ্ট কিউআর কোড দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে কেবল নির্দিষ্ট ভোটারই ভোট দিতে পারবেন।
তবে দলীয় নির্বাচন যাই হোক না কেন, সোনিয়া গান্ধীকে দলীয় প্রেসিডেন্ট মনোনয়নের ক্ষমতা দেওয়ার মানে হলো—তিনি তাঁর ইচ্ছামতো যে কাউকে দলীয় প্রধানের পদে মনোনীত করতে পারবেন। এবং এই বিষয়টিই মূলত এই প্রশ্ন সামনে এনেছে যে, তবে কী সোনিয়া নিজেকেই দলীয় প্রধান মনোনীত করবেন নাকি অন্য কাউকে?
নিজের ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প জানান, তিনি ইতিমধ্যে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন এবং নতুন কোনো শর্ত আরোপ করা হচ্ছে না। একই সময়ে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও মার্কিন পণ্যে তাদের শুল্ক স্থগিতাদেশ একই মেয়াদে বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। তাদের পূর্বের চুক্তি শেষ হওয়ার কথা ছিল মঙ্গলবার রাত ১২টা ১ মিনিটে।
১ দিন আগেবিশ্বজুড়েই ছাত্র ইউনিয়নগুলো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা ইস্যুতে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগকারী গোষ্ঠী হিসেবে কাজ করে। ইতিহাস বলে, এই ছাত্ররাই সরকারকে দায়বদ্ধ করে তোলে এবং তরুণদের অধিকার রক্ষা করে। বাংলাদেশে অনেক ছাত্র নেতা পরবর্তীকালে মূলধারার রাজনীতিতে প্রবেশ...
৩ দিন আগেশেখ হাসিনার পতনের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন ও বাংলাদেশের এক নতুন ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতির আশায় হাজারো মানুষ গত সপ্তাহে ঢাকায় জড়ো হয়েছিলেন। বর্ষাস্নাত দিনটিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে নেতা, অধিকারকর্মীদের উপস্থিতিতে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক ‘নয়া বাংলাদেশের’ ঘোষণাপত্র উন্মোচন করেছেন।
৪ দিন আগেমিয়ানমারে জান্তা বাহিনী ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে। সেই ঘটনার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে গত ২৪ জুলাই মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর...
৪ দিন আগে