বই পড়া নিয়ে নানা ধরনের মিথ, আলোচনা, গল্প প্রতিদিনই বিশ্বজুড়ে আলোচিত হয়। প্রশান্তি, বিনোদন থেকে শুরু করে চিন্তা, লেখা, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিসহ মানসিক চাপ থেকে মুক্তি কিংবা বোধের উন্নয়ন—সুদীর্ঘ এই বই পড়ার সুফলের তালিকা।
ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার আগের এবং পরের সময়ে বই পড়াকে সময় কাটানোর প্রধান অনুষঙ্গ হিসেবে গ্রহণের প্রবণতা এক নয়। ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্রমবর্ধমান আকর্ষণ সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতীয়রা ই-বুক বা অডিও বুকের চেয়ে চিরায়ত কাগজের বইয়ের প্রতিই তাদের ভালো লাগার কথা জানিয়েছে। আর কোন দেশের মানুষ বেশি বই পড়ে, সেই তালিকায়ও প্রথম দুটি দেশের নাম—যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত।
এই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান কোথায়? শিরোনাম থেকেই হয়তো অনেকে আন্দাজ করতে পেরেছেন, বাংলাদেশের অবস্থান তলানির দিকেই। বিশ্বের ১০২টি দেশের পাঠকদের মধ্যে সিইও ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনের করা এক সমীক্ষা অনুসারে, বাংলাদেশের অবস্থান ৯৭তম। আমাদের পরের বাকি দেশগুলো হলো যথাক্রমে—সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, পাকিস্তান, ব্রুনেই ও আফগানিস্তান।
সমীক্ষা অনুসারে, বাংলাদেশিরা বছরে গড়ে ৬২ ঘণ্টা বই পড়ে। সেই হিসাবে বাংলাদেশিরা গড়ে দৈনিক ১০ মিনিট ১৯ সেকেন্ডের অল্প কিছু বেশি সময় বই পড়ে। বাংলাদেশিরা বছরে গড়ে পৌনে তিনটি বই পড়ে। আর সবচেয়ে কম বই পড়া দেশ হিসেবে তালিকায় থাকা আফগানরা পড়ে আড়াইটি বই।
অথচ, বই পড়ায় বিশ্বে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা মার্কিনিরা প্রতি বছর গড়ে ১৭টি বই পড়ে। পরের স্থানে থাকা ভারতীয়রা পড়ে ১৬টি বই। ৬৫ লাখেরও বেশি পাঠকের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে এই সমীক্ষায়।
মার্কিনিরা বছরে গড়ে ৩৫৭ ঘণ্টা বই পড়ে। বছরে ভারতীয়রা বই পড়ে গড়ে ৩৫২ ঘণ্টা। তালিকায় পরের তিনটি নাম যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও ইতালি। এই তিন দেশের মানুষ বছরে বই পড়ে যথাক্রমে ৩৪৩, ৩০৫ ও ২৭৮ ঘণ্টা। ব্রিটিশরা বছরে পড়ে ১৫টি বই। ফরাসি ও ইতালীয়দের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা যথাক্রমে ১৪ ও ১৩।
বই পড়ুয়াদের দেশের তালিকায় ৬ থেকে ১০ নম্বরে থাকা দেশগুলো হলো—কানাডা, রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, স্পেন ও নেদারল্যান্ডস। বই পড়ার পেছনে এই পাঁচ দেশের মানুষ বছরে গড়ে কাটায় যথাক্রমে ২৩২, ২২৩, ২১৭, ১৮৭ ও ১৮২ ঘণ্টা। এই তালিকায় চীনের অবস্থান ১৭ নম্বরে। চীনা নাগরিকেরা বছরে ৬ দশমিক ৬১টি বই পড়ে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ ইউক্রেন চলতি বছরের এই তালিকায় রয়েছে ৪৭ নম্বরে। বছরে ১১৭ ঘণ্টা বই পড়ে ইউক্রেনীয়রা।
বই পড়া নিয়ে নানা ধরনের মিথ, আলোচনা, গল্প প্রতিদিনই বিশ্বজুড়ে আলোচিত হয়। প্রশান্তি, বিনোদন থেকে শুরু করে চিন্তা, লেখা, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিসহ মানসিক চাপ থেকে মুক্তি কিংবা বোধের উন্নয়ন—সুদীর্ঘ এই বই পড়ার সুফলের তালিকা।
ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার আগের এবং পরের সময়ে বই পড়াকে সময় কাটানোর প্রধান অনুষঙ্গ হিসেবে গ্রহণের প্রবণতা এক নয়। ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্রমবর্ধমান আকর্ষণ সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতীয়রা ই-বুক বা অডিও বুকের চেয়ে চিরায়ত কাগজের বইয়ের প্রতিই তাদের ভালো লাগার কথা জানিয়েছে। আর কোন দেশের মানুষ বেশি বই পড়ে, সেই তালিকায়ও প্রথম দুটি দেশের নাম—যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত।
এই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান কোথায়? শিরোনাম থেকেই হয়তো অনেকে আন্দাজ করতে পেরেছেন, বাংলাদেশের অবস্থান তলানির দিকেই। বিশ্বের ১০২টি দেশের পাঠকদের মধ্যে সিইও ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিনের করা এক সমীক্ষা অনুসারে, বাংলাদেশের অবস্থান ৯৭তম। আমাদের পরের বাকি দেশগুলো হলো যথাক্রমে—সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, পাকিস্তান, ব্রুনেই ও আফগানিস্তান।
সমীক্ষা অনুসারে, বাংলাদেশিরা বছরে গড়ে ৬২ ঘণ্টা বই পড়ে। সেই হিসাবে বাংলাদেশিরা গড়ে দৈনিক ১০ মিনিট ১৯ সেকেন্ডের অল্প কিছু বেশি সময় বই পড়ে। বাংলাদেশিরা বছরে গড়ে পৌনে তিনটি বই পড়ে। আর সবচেয়ে কম বই পড়া দেশ হিসেবে তালিকায় থাকা আফগানরা পড়ে আড়াইটি বই।
অথচ, বই পড়ায় বিশ্বে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা মার্কিনিরা প্রতি বছর গড়ে ১৭টি বই পড়ে। পরের স্থানে থাকা ভারতীয়রা পড়ে ১৬টি বই। ৬৫ লাখেরও বেশি পাঠকের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে এই সমীক্ষায়।
মার্কিনিরা বছরে গড়ে ৩৫৭ ঘণ্টা বই পড়ে। বছরে ভারতীয়রা বই পড়ে গড়ে ৩৫২ ঘণ্টা। তালিকায় পরের তিনটি নাম যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও ইতালি। এই তিন দেশের মানুষ বছরে বই পড়ে যথাক্রমে ৩৪৩, ৩০৫ ও ২৭৮ ঘণ্টা। ব্রিটিশরা বছরে পড়ে ১৫টি বই। ফরাসি ও ইতালীয়দের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা যথাক্রমে ১৪ ও ১৩।
বই পড়ুয়াদের দেশের তালিকায় ৬ থেকে ১০ নম্বরে থাকা দেশগুলো হলো—কানাডা, রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, স্পেন ও নেদারল্যান্ডস। বই পড়ার পেছনে এই পাঁচ দেশের মানুষ বছরে গড়ে কাটায় যথাক্রমে ২৩২, ২২৩, ২১৭, ১৮৭ ও ১৮২ ঘণ্টা। এই তালিকায় চীনের অবস্থান ১৭ নম্বরে। চীনা নাগরিকেরা বছরে ৬ দশমিক ৬১টি বই পড়ে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ ইউক্রেন চলতি বছরের এই তালিকায় রয়েছে ৪৭ নম্বরে। বছরে ১১৭ ঘণ্টা বই পড়ে ইউক্রেনীয়রা।
একটি ছোট পার্টি, একটি সাধারণ কমিউনিটি রুম এবং এক যুবক—১৫২০ সেডগউইক অ্যাভিনিউ, নিউ ইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কস এলাকা তখন জানত না, যে এক রাতের অনুষ্ঠানই বিশ্বসংগীতের ইতিহাস বদলে দেবে। ১৯৭৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ আগস্ট), যখন স্কুল ফেরত কিছু কিশোর-তরুণীরা জমে উঠেছিল...
৪২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটানে অবস্থিত মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টকে বলা হয় দেশটির বৃহত্তম শিল্প জাদুঘর। আর বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সংক্ষেপে জাদুঘরটি ‘দ্য মেট’ নামেও পরিচিত। ১৫৫ বছর পুরোনো এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে।
৪ দিন আগেবাংলা বর্ষার দ্বিতীয় মাস শ্রাবণ। বাতাসে আর্দ্রতা, আকাশে ঘনঘোর মেঘ, আর রিমঝিম শব্দে প্রকৃতির নীরব সংগীত। এই শ্রাবণেই, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ তারিখ, আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, বিশ্বকবি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই থেকে ২২ শ্রাবণ বাঙালির জন্য শুধু এক প্রাকৃতিক ঋতুর উপলব্ধি নয়—এ এক স্মরণ,
৫ দিন আগেযুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ইতিহাসভিত্তিক জাদুঘর। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৮৮১ সালে। ১৭৫৩ সালের দিকে বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েনের সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ছিল ব্রিটিশ মিউজিয়ামেরই অংশ।
৫ দিন আগে