কাশফিয়া আলম ঝিলিক, ঢাকা
পরিচিত বাস্তবতার কোথাও খানিক পরিবর্তন ঘটে গেছে। মানুষের নিরাপদ জায়গা হিসেবে যে পরিবারের কথা বলা হয়েছে সব সময়, সেখানেই এখন আর নিরাপদ নয় মানুষ। এ বছরের প্রথম ছয় মাসে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে দেশে! এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।
পারিবারিক সহিংসতা গোপন কোন ‘পারিবারিক বিষয়’ নয়। এটি স্পষ্টভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা। প্রত্যেক নারী যেন পরিবারেই নিরাপদ বোধ করতে পারে, সে জন্য সমাজ, রাষ্ট্র ও ব্যক্তিগত স্তরে বিপ্লবের বিকল্প নেই। কিন্তু বিপ্লব ঘটে গেছে ঘটনার সংখ্যায়। পারিবারিক নির্যাতনের এই সংখ্যাগুলো নিছক পরিসংখ্যানের সংখ্যা নয়; বরং একেকটি জীবনের করুণ পরিণতি।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত দেশে পারিবারিক সহিংসতার ঘটনায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২২ জন নারী ও কন্যাশিশু। অথচ পুরো ২০২৪ সালে এ সংখ্যা ছিল ২৫ জন। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এ বছরের প্রথমার্ধে পারিবারিক সহিংসতার কারণে শারীরিক নির্যাতনের হার অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে।
মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, এ বছর পারিবারিক সহিংসতার ঘটনা শুরু হয় ফেব্রুয়ারি মাসে। সংখ্যা ছিল ১ জন। তারপর ক্রমাগত বেড়েছে সেই সংখ্যা। মার্চ ও এপ্রিলে ৩ জন করে, মে মাসে ৯ জন এবং জুনে ৬ জন নারী ও কন্যাশিশু শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
বছরের একদম শুরুর দিকে যদি তাকাই, গত ৪ জানুয়ারি নীলফামারীর সৈয়দপুরে স্বামী-স্ত্রীর কলহের জেরে বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রীকে হত্যার ঘটনা ঘটে। গত ছয় মাসে এমন অনেক সংবাদ আমাদের সামনে এসেছে, যেখানে পারিবারিক সহিংসতা থেকে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। এ ছাড়া যৌতুক না পেয়ে পুড়িয়ে মারার ঘটনা এখনো রয়েছে সমাজে। যৌতুকের টাকা না পেয়ে রংপুরে এক গৃহবধূকে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছিল গত জুন মাসে। ১৪ জুন এ ঘটনায় নিহতের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ননদ, ননদের স্বামীসহ পাঁচজনকে আসামি করে থানায় হত্যা মামলা করা হয়। লৈঙ্গিক বৈষম্যের ধারণা, চেতনা ও কাঠামো যত দিন সমাজে থাকবে, তত দিন নারীর প্রতি সহিংসতা চলবে বলে উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। ‘নারীর প্রতি সহিংসতা: নারী সাংবাদিকদের ভাবনা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, ‘বর্তমানে কিছু আইনের পরিবর্তন নারীর প্রতি সহিংসতাকে আরও প্রশ্রয় দিচ্ছে। যেমন যৌতুকসংক্রান্ত মামলায় এখন নারীকে আইনগত সহায়তা কমিটির অনুমতি নিতে হচ্ছে, যা বিচারপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে বড় বাধা।’
বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত বলেন, ‘সমাজ নারীকে পিছিয়ে থাকাই দেখতে চায়। নারীর ওপর কর্তৃত্ব করতে চায়। ক্ষমতা চর্চা করার অন্যতম মাধ্যম পরিবার।’ এই ধরনের মানসিকতা থেকে পারিবারিক সহিংসতা বাড়ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। সমাজে যত দিন পর্যন্ত নারীকে মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না, যত দিন পর্যন্ত গৃহস্থালি কাজের শিকল থেকে নারীকে মুক্ত করা যাবে না, তত দিন পারিবারিক সহিংসতা কমবে না বলে মনে করেন সীমা দত্ত।
সমাজ নারীকে পিছিয়ে থাকাই দেখতে চায়। নারীর ওপর কর্তৃত্ব করতে চায়। ক্ষমতা চর্চা করার অন্যতম মাধ্যম পরিবার।
পুরুষতন্ত্রের
ধারক-বাহকেরা ঘরের বাইরে যেকোনো শ্রেণি-পেশার কাজই করুক না কেন, পরিবারে তাঁরাই কর্তা। নারীরা এই মতকে এখন চ্যালেঞ্জ করতে পারে। সীমা দত্ত, সভাপতি, বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্র
পারিবারিক সহিংসতা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ নারীর আর্থিক স্বাধীনতা ও আত্মমর্যাদায় সচেতন না হওয়া। পারিবারিক নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনাই এমন নারীদের সঙ্গে ঘটেছে, যারা অন্যের ওপর আর্থিকভাবে নির্ভরশীল। কিন্তু যাঁরা আর্থিকভাবে নির্ভরশীল নন, তাঁরা যে এই অবস্থা থেকে মুক্ত, সে কথাও বলা যায় না। অনেক নারী এখন কর্মজীবী পরিবারের পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে নির্যাতনের শিকার হন। সীমা দত্ত বলেন, ‘পুরুষতন্ত্রের ধারক-বাহকেরা ঘরের বাইরে যেকোনো শ্রেণি-পেশার কাজই করুক না কেন, পরিবারে তাঁরাই কর্তা। নারীরা এই মতকে এখন চ্যালেঞ্জ করতে পারে।’ নারীর স্বাধীনতা মেনে নিতে না পারায় স্বামী
বা শ্বশুরবাড়ির লোকদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব বাড়ছে, যা রূপ নিচ্ছে সহিংসতায়। গত ১ জুলাই ময়মনসিংহ শহরে বাসায় ঢুকে রওশন আক্তার নামের এক নারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেন তাঁর সাবেক স্বামী। এরপর হত্যাকারী পাশের কক্ষে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ ওঠে। রওশন আক্তারের ভাতিজা ইকবাল হোসেন শাওন বলেন, পারিবারিক কলহের জের ধরে দুজনের বিচ্ছেদ হয়েছে মাস তিনেক আগে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ২ হাজার ৫২৫ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। আর এ বছরের গত ছয় মাসে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু সহিংসতার শিকার হয়েছে। এই সংখ্যায় শুধু নারী আছেন ৮১৯ জন। পরিবারভিত্তিক সচেতনতা ও শিক্ষা, নারীর আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ ও সহায়তা কেন্দ্র, আইনের দ্রুত প্রয়োগ ও বিচারের নিশ্চয়তা প্রতিষ্ঠা
না করা গেলে এই সমস্যা থেকে উত্তরণের কোনো পথ নেই বলে মনে করেন নারীদের নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান।
পরিচিত বাস্তবতার কোথাও খানিক পরিবর্তন ঘটে গেছে। মানুষের নিরাপদ জায়গা হিসেবে যে পরিবারের কথা বলা হয়েছে সব সময়, সেখানেই এখন আর নিরাপদ নয় মানুষ। এ বছরের প্রথম ছয় মাসে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে দেশে! এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।
পারিবারিক সহিংসতা গোপন কোন ‘পারিবারিক বিষয়’ নয়। এটি স্পষ্টভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা। প্রত্যেক নারী যেন পরিবারেই নিরাপদ বোধ করতে পারে, সে জন্য সমাজ, রাষ্ট্র ও ব্যক্তিগত স্তরে বিপ্লবের বিকল্প নেই। কিন্তু বিপ্লব ঘটে গেছে ঘটনার সংখ্যায়। পারিবারিক নির্যাতনের এই সংখ্যাগুলো নিছক পরিসংখ্যানের সংখ্যা নয়; বরং একেকটি জীবনের করুণ পরিণতি।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত দেশে পারিবারিক সহিংসতার ঘটনায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ২২ জন নারী ও কন্যাশিশু। অথচ পুরো ২০২৪ সালে এ সংখ্যা ছিল ২৫ জন। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এ বছরের প্রথমার্ধে পারিবারিক সহিংসতার কারণে শারীরিক নির্যাতনের হার অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে।
মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, এ বছর পারিবারিক সহিংসতার ঘটনা শুরু হয় ফেব্রুয়ারি মাসে। সংখ্যা ছিল ১ জন। তারপর ক্রমাগত বেড়েছে সেই সংখ্যা। মার্চ ও এপ্রিলে ৩ জন করে, মে মাসে ৯ জন এবং জুনে ৬ জন নারী ও কন্যাশিশু শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে।
বছরের একদম শুরুর দিকে যদি তাকাই, গত ৪ জানুয়ারি নীলফামারীর সৈয়দপুরে স্বামী-স্ত্রীর কলহের জেরে বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রীকে হত্যার ঘটনা ঘটে। গত ছয় মাসে এমন অনেক সংবাদ আমাদের সামনে এসেছে, যেখানে পারিবারিক সহিংসতা থেকে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। এ ছাড়া যৌতুক না পেয়ে পুড়িয়ে মারার ঘটনা এখনো রয়েছে সমাজে। যৌতুকের টাকা না পেয়ে রংপুরে এক গৃহবধূকে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছিল গত জুন মাসে। ১৪ জুন এ ঘটনায় নিহতের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ননদ, ননদের স্বামীসহ পাঁচজনকে আসামি করে থানায় হত্যা মামলা করা হয়। লৈঙ্গিক বৈষম্যের ধারণা, চেতনা ও কাঠামো যত দিন সমাজে থাকবে, তত দিন নারীর প্রতি সহিংসতা চলবে বলে উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। ‘নারীর প্রতি সহিংসতা: নারী সাংবাদিকদের ভাবনা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, ‘বর্তমানে কিছু আইনের পরিবর্তন নারীর প্রতি সহিংসতাকে আরও প্রশ্রয় দিচ্ছে। যেমন যৌতুকসংক্রান্ত মামলায় এখন নারীকে আইনগত সহায়তা কমিটির অনুমতি নিতে হচ্ছে, যা বিচারপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে বড় বাধা।’
বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত বলেন, ‘সমাজ নারীকে পিছিয়ে থাকাই দেখতে চায়। নারীর ওপর কর্তৃত্ব করতে চায়। ক্ষমতা চর্চা করার অন্যতম মাধ্যম পরিবার।’ এই ধরনের মানসিকতা থেকে পারিবারিক সহিংসতা বাড়ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। সমাজে যত দিন পর্যন্ত নারীকে মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না, যত দিন পর্যন্ত গৃহস্থালি কাজের শিকল থেকে নারীকে মুক্ত করা যাবে না, তত দিন পারিবারিক সহিংসতা কমবে না বলে মনে করেন সীমা দত্ত।
সমাজ নারীকে পিছিয়ে থাকাই দেখতে চায়। নারীর ওপর কর্তৃত্ব করতে চায়। ক্ষমতা চর্চা করার অন্যতম মাধ্যম পরিবার।
পুরুষতন্ত্রের
ধারক-বাহকেরা ঘরের বাইরে যেকোনো শ্রেণি-পেশার কাজই করুক না কেন, পরিবারে তাঁরাই কর্তা। নারীরা এই মতকে এখন চ্যালেঞ্জ করতে পারে। সীমা দত্ত, সভাপতি, বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্র
পারিবারিক সহিংসতা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ নারীর আর্থিক স্বাধীনতা ও আত্মমর্যাদায় সচেতন না হওয়া। পারিবারিক নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনাই এমন নারীদের সঙ্গে ঘটেছে, যারা অন্যের ওপর আর্থিকভাবে নির্ভরশীল। কিন্তু যাঁরা আর্থিকভাবে নির্ভরশীল নন, তাঁরা যে এই অবস্থা থেকে মুক্ত, সে কথাও বলা যায় না। অনেক নারী এখন কর্মজীবী পরিবারের পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে নির্যাতনের শিকার হন। সীমা দত্ত বলেন, ‘পুরুষতন্ত্রের ধারক-বাহকেরা ঘরের বাইরে যেকোনো শ্রেণি-পেশার কাজই করুক না কেন, পরিবারে তাঁরাই কর্তা। নারীরা এই মতকে এখন চ্যালেঞ্জ করতে পারে।’ নারীর স্বাধীনতা মেনে নিতে না পারায় স্বামী
বা শ্বশুরবাড়ির লোকদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব বাড়ছে, যা রূপ নিচ্ছে সহিংসতায়। গত ১ জুলাই ময়মনসিংহ শহরে বাসায় ঢুকে রওশন আক্তার নামের এক নারীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেন তাঁর সাবেক স্বামী। এরপর হত্যাকারী পাশের কক্ষে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ ওঠে। রওশন আক্তারের ভাতিজা ইকবাল হোসেন শাওন বলেন, পারিবারিক কলহের জের ধরে দুজনের বিচ্ছেদ হয়েছে মাস তিনেক আগে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ২ হাজার ৫২৫ জন নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। আর এ বছরের গত ছয় মাসে ১ হাজার ৫৫৫ জন নারী ও কন্যাশিশু সহিংসতার শিকার হয়েছে। এই সংখ্যায় শুধু নারী আছেন ৮১৯ জন। পরিবারভিত্তিক সচেতনতা ও শিক্ষা, নারীর আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ ও সহায়তা কেন্দ্র, আইনের দ্রুত প্রয়োগ ও বিচারের নিশ্চয়তা প্রতিষ্ঠা
না করা গেলে এই সমস্যা থেকে উত্তরণের কোনো পথ নেই বলে মনে করেন নারীদের নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান।
মধ্যপ্রাচ্যে সর্বপ্রথম নারীদের নিয়ে সি রেঞ্জার বাহিনী গঠন করেছে সৌদি আরব। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিশ্ব রেঞ্জার দিবস উপলক্ষে এই রেঞ্জার বাহিনীর কথা জানান সৌদি আরবের প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান রয়্যাল রিজার্ভ। সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এর অংশ হিসেবে পরিবেশ সংরক্ষণ ও নারী ক্ষমতায়নের প্রতি দেশটির প্রতিশ্র
৫ দিন আগেচব্বিশের জুলাই। ৩১ দিনে নয়, শেষ হয়েছিল ৩৬ দিনে। সেই উত্তাল সময় তৈরি করেছে নানা আনন্দের স্মৃতি ও বেদনার ক্ষত। তৈরি হয়েছে এক ঐতিহাসিক অধ্যায়। কেউ কেউ জীবনের পরোয়া না করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন সে সময়। কেউ পানি দিয়েছিলেন, কেউ আহত ব্যক্তিদের নিজের রিকশায় নিয়ে গিয়েছিলেন হাসপাতালে...
৬ দিন আগে৩০ বছর ধরে পাঁপড় বানিয়ে চলেছেন! সেই পাঁপড় বিক্রি করে চলছে সংসার, প্রতিবন্ধী মেয়ের চিকিৎসা ও ছেলের পড়াশোনা। বলছি মাদারীপুর শহরের পাকদি এলাকার হারুন-অর-রশীদ (৬৫) ও মজিদা বেগম (৫০) দম্পতির গল্প।
৬ দিন আগেসুতার নাম কেভলার। সুতি বা কটন, রেশম, রেয়ন ইত্যাদি সুতার কথা আমরা জানি। সেগুলো দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের পোশাক ব্যবহারও করি। কিন্তু কেভলার? না, সাধারণ মানুষ এই সুতায় তৈরি পোশাক ব্যবহার করে না। বিশেষ অবস্থার জন্য বিশেষ ধরনের পোশাক তৈরিতেই শুধু এই কেভলার ফাইবার ব্যবহার করা হয়।
৬ দিন আগে