কিছুদিন আগেই হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে উচ্চারিত হলো অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধনের নাম। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, মা হিসাবে সন্তান মিশেল আমানি সায়রার পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছেন এই অভিনেত্রী। বাংলাদেশের ইতিহাসে আজমেরী হক বাঁধনই একমাত্র মা, যিনি সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছেন। তাঁর আগে এবং পরে এখনো কোনো নারী সন্তানের অভিভাবকত্ব পাননি। রেহানা মারিয়াম নূর খ্যাত এই অভিনেত্রী যেন নতুন ইতিহাস গড়লেন। অভিনেত্রী বা তারকার তকমা ছাপিয়ে মাতৃত্বকে কীভাবে উপভোগ করেন বাঁধন? মেয়ে সায়রার চোখে তিনি কেমন বা সন্তানকে নিয়ে তাঁর ভাবনাই বা কী? চলুন একটু জেনে আসি–
‘আমার মেয়ের কাছে আমিই হিরো’
আলাপচারিতা ফোনেই হয়েছিল। নিজের সফলতাকে কীভাবে উপভোগ করেন–এই প্রশ্নের জবাবে বাঁধন বলেন, ‘আমার সবচেয়ে বেশি যা ভালো লাগে তা হলো– আমার মেয়ে তার মা–কে হেরে যেতে দেখে না। তার কাছে তার মা ‘হিরো’। এই ব্যাপারটা আমার ভালো লাগে।
‘মাতৃত্বকে উপভোগ করি’
মাতৃত্ব ব্যাপারটাকে কীভাবে উপভোগ করেন, এই প্রশ্ন করলে বাঁধন বলেন, ‘আমার সন্তানের জন্মের পর আমি আমার ভেতরে এক ধরনের শক্তি অনুভব করেছি। আমি আমার মাতৃত্বকে অনেক উপভোগ করেছি, করি। আবার অনেক চাপের মুখেও পড়েছি। আমাদের দেশে মাতৃত্ব ব্যাপারটাকে চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি, উপভোগ করার সুযোগ কম।’
তিনি জানান, সিঙ্গেল মাদার হওয়ায় আবার মিডিয়ায় কাজ করেন বলে তিনি মা হিসেবে কতটুকু ব্যর্থ সেই হিসেবটাই বেশি চলে আশপাশে। তবে মা হিসেবে নিজের জায়গা থেকে সন্তানের সঙ্গে একান্ত সময়টা আমি খুব উপভোগ করেন।
তিনি বলেন, ‘সন্তানের বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আমিও যে পূর্ণাঙ্গ একজন মানুষ হয়ে উঠছি এ ব্যাপারটা আমি খুব উপভোগ করি।’
‘সন্তানকে আমি সিদ্ধান্ত নিতে দিই’
সন্তানদের নিজের মতো বেড়ে উঠতে দেওয়াতেই বিশ্বাসী বাঁধন। তিনি বলেন, ‘মা হিসেবে আমার দায়িত্ব তাকে সঠিক পথ দেখানো; যাতে সে ভালো মানুষ হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু বাকিটা আমার সন্তানই নির্ধারণ করবে যে সে জীবনে কী করতে চায়।’
বাঁধন জানান, সমাজব্যবস্থা অনুযায়ী আমরা সন্তানকে নিজের সম্পত্তি মনে করি।
সন্তানকে সিদ্ধান্ত নিতে শেখানো হয় না। মনে করা হয় যে– অভিভাবকই বুঝি সবচেয়ে ভালো বোঝেন। যার কারণে, সন্তান বড় হয়ে যাওয়ার পর বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। একা একা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতেও দ্বীধাগ্রস্ত থাকে। এই বৃত্ত ভেঙে নতুনভাবে ভাবার সময় এসেছে, একথাও তিনি বিশ্বাস করেন।
কিছুদিন আগেই হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে উচ্চারিত হলো অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধনের নাম। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, মা হিসাবে সন্তান মিশেল আমানি সায়রার পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছেন এই অভিনেত্রী। বাংলাদেশের ইতিহাসে আজমেরী হক বাঁধনই একমাত্র মা, যিনি সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছেন। তাঁর আগে এবং পরে এখনো কোনো নারী সন্তানের অভিভাবকত্ব পাননি। রেহানা মারিয়াম নূর খ্যাত এই অভিনেত্রী যেন নতুন ইতিহাস গড়লেন। অভিনেত্রী বা তারকার তকমা ছাপিয়ে মাতৃত্বকে কীভাবে উপভোগ করেন বাঁধন? মেয়ে সায়রার চোখে তিনি কেমন বা সন্তানকে নিয়ে তাঁর ভাবনাই বা কী? চলুন একটু জেনে আসি–
‘আমার মেয়ের কাছে আমিই হিরো’
আলাপচারিতা ফোনেই হয়েছিল। নিজের সফলতাকে কীভাবে উপভোগ করেন–এই প্রশ্নের জবাবে বাঁধন বলেন, ‘আমার সবচেয়ে বেশি যা ভালো লাগে তা হলো– আমার মেয়ে তার মা–কে হেরে যেতে দেখে না। তার কাছে তার মা ‘হিরো’। এই ব্যাপারটা আমার ভালো লাগে।
‘মাতৃত্বকে উপভোগ করি’
মাতৃত্ব ব্যাপারটাকে কীভাবে উপভোগ করেন, এই প্রশ্ন করলে বাঁধন বলেন, ‘আমার সন্তানের জন্মের পর আমি আমার ভেতরে এক ধরনের শক্তি অনুভব করেছি। আমি আমার মাতৃত্বকে অনেক উপভোগ করেছি, করি। আবার অনেক চাপের মুখেও পড়েছি। আমাদের দেশে মাতৃত্ব ব্যাপারটাকে চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি, উপভোগ করার সুযোগ কম।’
তিনি জানান, সিঙ্গেল মাদার হওয়ায় আবার মিডিয়ায় কাজ করেন বলে তিনি মা হিসেবে কতটুকু ব্যর্থ সেই হিসেবটাই বেশি চলে আশপাশে। তবে মা হিসেবে নিজের জায়গা থেকে সন্তানের সঙ্গে একান্ত সময়টা আমি খুব উপভোগ করেন।
তিনি বলেন, ‘সন্তানের বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আমিও যে পূর্ণাঙ্গ একজন মানুষ হয়ে উঠছি এ ব্যাপারটা আমি খুব উপভোগ করি।’
‘সন্তানকে আমি সিদ্ধান্ত নিতে দিই’
সন্তানদের নিজের মতো বেড়ে উঠতে দেওয়াতেই বিশ্বাসী বাঁধন। তিনি বলেন, ‘মা হিসেবে আমার দায়িত্ব তাকে সঠিক পথ দেখানো; যাতে সে ভালো মানুষ হয়ে উঠতে পারে। কিন্তু বাকিটা আমার সন্তানই নির্ধারণ করবে যে সে জীবনে কী করতে চায়।’
বাঁধন জানান, সমাজব্যবস্থা অনুযায়ী আমরা সন্তানকে নিজের সম্পত্তি মনে করি।
সন্তানকে সিদ্ধান্ত নিতে শেখানো হয় না। মনে করা হয় যে– অভিভাবকই বুঝি সবচেয়ে ভালো বোঝেন। যার কারণে, সন্তান বড় হয়ে যাওয়ার পর বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। একা একা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতেও দ্বীধাগ্রস্ত থাকে। এই বৃত্ত ভেঙে নতুনভাবে ভাবার সময় এসেছে, একথাও তিনি বিশ্বাস করেন।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
২ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৪ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৪ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৪ দিন আগে