অনলাইন ডেস্ক
জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতার শিকার নারীদের সহায়তায় কাজ করবে কুইক রেসপন্স টিম। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই টিম গঠন করা হচ্ছে। যেকোনো সহিংসতার ঘটনার পরপরই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সারভাইভারদের (ভুক্তভোগীদের) উদ্ধার করা, দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা দেবে এই টিম।
আজ বুধবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিকার ও প্রতিরোধে কুইক রেসপন্স টিমের কার্যক্রমবিষয়ক কর্মশালায় এসব কথা জানানো হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। তিনি বলেন, ‘জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতার শিকার সারভাইভারদের সহায়তায় কুইক রেসপন্স টিমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই টিম গঠনের ফলে যেকোনো সহিংসতার ঘটনার পরপরই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সারভাইভারদের উদ্ধার করা, নিরাপত্তা প্রদান এবং সহিংসতা কমানো সম্ভব হবে। এ ছাড়া যেকোনো প্রতিহিংসা বা ভবিষ্যৎ হুমকি থেকে সারভাইভার, পরিবার এবং সংশ্লিষ্টদের রক্ষা করা, নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ, প্রয়োজনে প্রশিক্ষণসহ অর্থনৈতিকভাবে পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এই টিমের কার্যক্রম শুধু সারভাইভারদের জীবন বাঁচাতে নয়; বরং তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা এবং পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর আইনের বিধান থাকলেও এ ধরনের অপরাধ প্রত্যাশিত মাত্রায় হ্রাস পাচ্ছে না। নারী ও শিশুর প্রতি পরিবার, কর্মক্ষেত্র, পাবলিক স্পেস, অনলাইনসহ নানাভাবে বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা ও অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। প্রচলিত সামাজিক রীতিনীতি, প্রথা, বৈষম্যমূলক সামাজিক আচরণের কারণে সমাজে যুগ যুগ ধরে নারী ও শিশু নানা ধরনের নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সহিংসতার ধরনের ক্ষেত্র ও মাত্রা পরিবর্তিত হচ্ছে।’
কর্মশালায় মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান। কর্মশালায় কুইক রেসপন্স টিমের কার্যপরিধির করণীয় বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী।
কর্মশালায় ডাক্তার, নার্স, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধি, শিক্ষক প্রতিনিধি, পেশাজীবী প্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, হেল্পলাইন সার্ভিস প্রোভাইডার, উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতার শিকার নারীদের সহায়তায় কাজ করবে কুইক রেসপন্স টিম। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই টিম গঠন করা হচ্ছে। যেকোনো সহিংসতার ঘটনার পরপরই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সারভাইভারদের (ভুক্তভোগীদের) উদ্ধার করা, দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে ভুক্তভোগীদের নিরাপত্তা দেবে এই টিম।
আজ বুধবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিকার ও প্রতিরোধে কুইক রেসপন্স টিমের কার্যক্রমবিষয়ক কর্মশালায় এসব কথা জানানো হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। তিনি বলেন, ‘জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতার শিকার সারভাইভারদের সহায়তায় কুইক রেসপন্স টিমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই টিম গঠনের ফলে যেকোনো সহিংসতার ঘটনার পরপরই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে সারভাইভারদের উদ্ধার করা, নিরাপত্তা প্রদান এবং সহিংসতা কমানো সম্ভব হবে। এ ছাড়া যেকোনো প্রতিহিংসা বা ভবিষ্যৎ হুমকি থেকে সারভাইভার, পরিবার এবং সংশ্লিষ্টদের রক্ষা করা, নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ, প্রয়োজনে প্রশিক্ষণসহ অর্থনৈতিকভাবে পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এই টিমের কার্যক্রম শুধু সারভাইভারদের জীবন বাঁচাতে নয়; বরং তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা এবং পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর আইনের বিধান থাকলেও এ ধরনের অপরাধ প্রত্যাশিত মাত্রায় হ্রাস পাচ্ছে না। নারী ও শিশুর প্রতি পরিবার, কর্মক্ষেত্র, পাবলিক স্পেস, অনলাইনসহ নানাভাবে বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা ও অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। প্রচলিত সামাজিক রীতিনীতি, প্রথা, বৈষম্যমূলক সামাজিক আচরণের কারণে সমাজে যুগ যুগ ধরে নারী ও শিশু নানা ধরনের নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সহিংসতার ধরনের ক্ষেত্র ও মাত্রা পরিবর্তিত হচ্ছে।’
কর্মশালায় মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান। কর্মশালায় কুইক রেসপন্স টিমের কার্যপরিধির করণীয় বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী।
কর্মশালায় ডাক্তার, নার্স, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধি, শিক্ষক প্রতিনিধি, পেশাজীবী প্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, হেল্পলাইন সার্ভিস প্রোভাইডার, উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মানুষ স্বপ্নবাজ প্রাণী। যুদ্ধ ও সংঘাতময় পৃথিবীতে ভিটে চ্যুত মানুষও স্বপ্ন দেখে। এই স্বার্থ আর সংঘাতময় পৃথিবীতে মানুষ তার জীবনের চেয়েও বড়। নইলে বেঁচে থাকে কীভাবে! বিশ্ব শরণার্থী দিবসে তেমনি কিছু নারীর গল্প রইল, যাঁরা উদ্বাস্তু জীবনেও স্বপ্ন দেখেছেন জীবনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার।
২ দিন আগেকারও কোলে শিশুসন্তান, কেউ অন্তঃসত্ত্বা, কারও হাতে স্যালাইনের ক্যানুলা। চাকরি বাঁচাতে এই অবস্থায় ২১ দিন ধরে রাস্তায় আন্দোলন করছেন তাঁরা। করবেন নাই-বা কেন, তাঁদের কেউ সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, কারও বেতনের টাকায় চলছে পরিবারের অসুস্থ সদস্যের চিকিৎসা; কেউ আবার বেতনের টাকায় সন্তানের জন্য...
৪ দিন আগেযুদ্ধের কারণে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা, নিরাপত্তাহীনতা এবং দৈনন্দিন আতঙ্ক ইসরায়েলি নারীদের গভীরভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ইসরায়েলি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে এমন তথ্যের আভাস পাওয়া গেছে।
৪ দিন আগেঅনার্স দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় মাত্র ২০ হাজার টাকায় বোরকার ব্যবসা শুরু করেন। ডিজাইন, কাপড় সংগ্রহ, ডেলিভারি—সবই এক হাতে সামলাতেন তিনি। বর্তমানে ঢাকায় তাঁর দুটি শোরুম রয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ বহু আগেই কয়েক কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আমেরিকা, কানাডা, জাপান, সৌদি আরব, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে...
৪ দিন আগে