আফগান নারী
ফিচার ডেস্ক
পৃথিবীতে নারীদের এখনো পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠী হিসেবে ধরা হয়। তবে নিজের দেশ ও জাতীয় সত্তা এগিয়ে নিয়ে যেতে যুগে যুগে নারীরা নিয়েছিল বিভিন্ন পদক্ষেপ। তাতে শুধু নারীরাই নয়, পুরো দেশ হয়েছে আলোকিত।
নারী বিষয়ে আফগানিস্তানকে বিশ্বের বিস্ময় বলা যায়। সে দেশে একদিকে নারীরা বিভিন্ন বৈষম্যের শিকার হচ্ছে নিয়মিত, অন্যদিকে কিছু নারী একেবারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিজেদের মেলে ধরছে। আফগানের এই নারীরা পুরো পৃথিবীর নারীদের উন্নয়নে কাজ করে চলেছে। এমনই একজন নীলা ইব্রাহিম, যাঁকে নারী না বলে কিশোরী বলাই ভালো। বয়স তাঁর মাত্র ১৭।
নীলা একটি ওয়েবসাইট খুলেছিলেন বেশ কিছুদিন আগে। নাম ‘হার স্টোরি’। সেখানে তিনি আফগান নারীদের গল্পগুলো তুলে ধরতেন। তিনি মূলত বলার চেষ্টা করতেন, তাঁর দেশের কিশোরী কিংবা নারীরা বিশ্বের আর দশজন নারী ও কিশোরী থেকে আলাদা নয়। তারাও টেইলর সুইফটের গান শোনে, তারাও স্বপ্ন দেখে নিজেদের নিয়ে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো, নীলা নিজেই একজন কানাডাপ্রবাসী শরণার্থী। তিনি কানাডার মানুষের কাছে তুলে ধরেন আফগান নারী ও কিশোরীদের কথা; তালেবান ক্ষমতায় আসার আগে ও পরে নারীর জীবনের কথা। তিনি বোঝাতে চান, কানাডীয় একজন কিশোরী বা নারী যা পারে, আফগান একজন কিশোরী বা নারীও তা-ই পারে। তাদের মধ্যে বাধা শুধু রাষ্ট্রীয় বিধিনিষেধ। বিষয়টি প্রতিষ্ঠা করাই ছিল নীলার মূল লক্ষ্য।
নীলার ওয়েবসাইট হার স্টোরিতে আফগান নারী ও কিশোরীরা নিজের ভাষায় নিজেদের গল্পগুলো ভাগাভাগি করে নেয়। এই প্রচেষ্টাই তাঁকে এনে দিয়েছে শিশু শান্তি পুরস্কার। নীলা সারা বিশ্বের ৪৭টি দেশের ১৬৫ জন মনোনীত প্রার্থীর মধ্যে পেয়েছেন ২০তম ইন্টারন্যাশনাল চিলড্রেনস পিস প্রাইজ। এই পুরস্কার শুধু নীলার নয়, প্রত্যেক আফগান নারীর, যারা নিজেদের গল্পগুলো সাহস করে বলছে।
হার স্টোরি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নীলা সব আফগান কিশোরী ও নারীর শিক্ষার অধিকারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। কারণ, সেখানকার নারীরা বৈষম্যমূলক নিষেধাজ্ঞার কারণে স্কুলে পড়ালেখার সুযোগ হারাচ্ছে। সেই কারণে হয়তো তিনি বলেছেন, পুরস্কারটি আফগান মেয়েদের জন্য একটি সুযোগ, যা আবার বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেবে, প্রতিদিন তারা কেমন বিধিনিষেধের মুখোমুখি হয়।
পৃথিবীতে নারীদের এখনো পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠী হিসেবে ধরা হয়। তবে নিজের দেশ ও জাতীয় সত্তা এগিয়ে নিয়ে যেতে যুগে যুগে নারীরা নিয়েছিল বিভিন্ন পদক্ষেপ। তাতে শুধু নারীরাই নয়, পুরো দেশ হয়েছে আলোকিত।
নারী বিষয়ে আফগানিস্তানকে বিশ্বের বিস্ময় বলা যায়। সে দেশে একদিকে নারীরা বিভিন্ন বৈষম্যের শিকার হচ্ছে নিয়মিত, অন্যদিকে কিছু নারী একেবারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিজেদের মেলে ধরছে। আফগানের এই নারীরা পুরো পৃথিবীর নারীদের উন্নয়নে কাজ করে চলেছে। এমনই একজন নীলা ইব্রাহিম, যাঁকে নারী না বলে কিশোরী বলাই ভালো। বয়স তাঁর মাত্র ১৭।
নীলা একটি ওয়েবসাইট খুলেছিলেন বেশ কিছুদিন আগে। নাম ‘হার স্টোরি’। সেখানে তিনি আফগান নারীদের গল্পগুলো তুলে ধরতেন। তিনি মূলত বলার চেষ্টা করতেন, তাঁর দেশের কিশোরী কিংবা নারীরা বিশ্বের আর দশজন নারী ও কিশোরী থেকে আলাদা নয়। তারাও টেইলর সুইফটের গান শোনে, তারাও স্বপ্ন দেখে নিজেদের নিয়ে।
আশ্চর্যের বিষয় হলো, নীলা নিজেই একজন কানাডাপ্রবাসী শরণার্থী। তিনি কানাডার মানুষের কাছে তুলে ধরেন আফগান নারী ও কিশোরীদের কথা; তালেবান ক্ষমতায় আসার আগে ও পরে নারীর জীবনের কথা। তিনি বোঝাতে চান, কানাডীয় একজন কিশোরী বা নারী যা পারে, আফগান একজন কিশোরী বা নারীও তা-ই পারে। তাদের মধ্যে বাধা শুধু রাষ্ট্রীয় বিধিনিষেধ। বিষয়টি প্রতিষ্ঠা করাই ছিল নীলার মূল লক্ষ্য।
নীলার ওয়েবসাইট হার স্টোরিতে আফগান নারী ও কিশোরীরা নিজের ভাষায় নিজেদের গল্পগুলো ভাগাভাগি করে নেয়। এই প্রচেষ্টাই তাঁকে এনে দিয়েছে শিশু শান্তি পুরস্কার। নীলা সারা বিশ্বের ৪৭টি দেশের ১৬৫ জন মনোনীত প্রার্থীর মধ্যে পেয়েছেন ২০তম ইন্টারন্যাশনাল চিলড্রেনস পিস প্রাইজ। এই পুরস্কার শুধু নীলার নয়, প্রত্যেক আফগান নারীর, যারা নিজেদের গল্পগুলো সাহস করে বলছে।
হার স্টোরি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নীলা সব আফগান কিশোরী ও নারীর শিক্ষার অধিকারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। কারণ, সেখানকার নারীরা বৈষম্যমূলক নিষেধাজ্ঞার কারণে স্কুলে পড়ালেখার সুযোগ হারাচ্ছে। সেই কারণে হয়তো তিনি বলেছেন, পুরস্কারটি আফগান মেয়েদের জন্য একটি সুযোগ, যা আবার বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেবে, প্রতিদিন তারা কেমন বিধিনিষেধের মুখোমুখি হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে গ্রাফিক ডিজাইনে পড়ার সময়ের কথা। অনেকটা শখের বশে শুরু করেন শরদিন্দু নামে একটি শপ। বিক্রি করেছেন হাতে আঁকা টি-শার্ট। ক্রেতা ছিলেন তাঁরই পরিচিত লোকজন। এরই মধ্যে চারুকলায় পড়াশোনা শেষ হলে লন্ডনের ইউনিভার্সিটি ফর দ্য ক্রিয়েটিভ আর্টসে স্নাতকোত্তর করতে পাড়ি জমান। তত দিনে
১ দিন আগেকথাসাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং একাত্তরের ঘাতক দালালবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী জাহানারা ইমাম। ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি ১০১ সদস্যবিশিষ্ট একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠিত হয় তাঁর নেতৃত্বে। জাহানারা ইমামের জন্ম ১৯২৯ সালের ৩ মে।
১ দিন আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১২ মে পালন করা হয় আন্তর্জাতিক নার্স দিবস। তবে যুক্তরাষ্ট্র ৬ মে থেকে ১২ মে পর্যন্ত পালন করে জাতীয় নার্স সপ্তাহ। সপ্তাহ কিংবা দিবস—যা-ই হোক না কেন, এর মূল লক্ষ্য হলো নার্সদের কঠোর পরিশ্রম, মানবিকতা ও স্বাস্থ্যসেবায় অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া। এই সময় দেশগুলো নার্সিং পেশাজীবীদের সম্মা
১ দিন আগেফ্রান্সের একটি বিদ্যুৎ কোম্পানির একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মী ছিলেন ডমিনিক পেলিকট। তিনি ১৯৭৩ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন গিসেল নামের এক নারীর সঙ্গে। ৫০ বছরের সংসারজীবনে তাঁরা তিনটি সন্তানের জনক-জননী হন। সন্তান এবং নাতি-নাতনিদের নিয়ে যদিও ছবির মতো নিখুঁত একটি পারিবারিক জীবন ছিল তাঁদের।
১ দিন আগে