
আমাদের এই বিশ্বে প্রতি বছর ৭০ লাখ মেট্রিক টন চকলেট খাওয়া হয়। চকলেট ভালোবাসেন এমন অনেকেরও হয়তো বিষয়টি জানা ছিল না! আজ ৭ জুলাই বিশ্ব চকলেট দিবসে থাকছে চকলেট নিয়ে মজার সব তথ্য।
চকলেট প্রথম আবিষ্কৃত হয় কখন
লাতিন আমেরিকায় বুনো কোকো গাছ জন্মাত বহু আগে থেকেই। খ্রিষ্টপূর্ব ১৯০০ সালের দিকেও মেক্সিকোতে চকলেট ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এটি পরিচিত ছিল কাকাওয়া নামে।
এক সময় মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার হতো ‘চকলেট’
চকলেট তৈরি হয় কোকো বীজ থেকে। মায়ানদের সময় কোকো বীজ ব্যবহার করা হতো মুদ্রা হিসেবে। সোনার গুঁড়ার চেয়েও বেশি মূল্যবান বলে মনে করা হতো তখন একে। কোকো বা কোকোয়া বীজের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে, কোকো গাছের চাষ সীমাবদ্ধ ছিল।
চকলেট সব সময় শক্ত ও মিষ্টি ছিল না
১৮৪৭ সাল পর্যন্ত চকলেট একটু তিতকুটে স্বাদের তরল হিসেবে পান করা হতো। ব্রিটিশ চকলেট কোম্পানি ফ্রাই অ্যান্ড সন্স কোকো মাখন, চিনি এবং তরল চকলেট একত্রিত করার পরে একটু শক্ত ধরনের ‘চকলেট খাওয়ার’ ধারণাটার চল শুরু করে। এটি মসৃণ নয়, বরং একটু দানাদার ছিল। তবে এ ধরনের চকলেট এখনো অনেকের পছন্দ।
মিল্ক চকলেট যেভাবে এল
মিল্ক চকলেট তৈরির একটি আদর্শ রেসিপি দাঁড় করাতে সময় লাগে আট বছর। ড্যানিয়েল পিটার নামের এক সুইস চকলেট প্রস্তুতকারক এবং উদ্যোক্তা মিল্ক চকলেটের জন্য একটি কার্যকর রেসিপি তৈরি করতে দীর্ঘ আট বছর ব্যয় করেন। ১৮৭৫ সালের আগে পর্যন্ত তিনি বুঝতে পারেননি কনডেন্সড মিল্ক অর্থাৎ ঘন দুধই তাঁর সমস্যার সমাধান । আমাদের ভাগ্য ভালো ড্যানিয়েল হাল ছেড়ে দেননি।
কোকো আসে যেখান থেকে
পৃথিবীর মোট কোকো বীজের ৭০ শতাংশ আসে আফ্রিকার চারটি দেশ থেকে। সবচেয়ে বেশি কোকো বীজ উৎপাদিত হয় আইভরি কোস্ট এবং ঘানায়। তারপর নাইজেরিয়া এবং ক্যামেরুনে।
কোকো বীজ থেকে চকলেট
কেবল এক পাউন্ড চকলেট তৈরি করতে লাগে ৪০০টি কোকো বীজ। একটি কোকো গাছ থেকে বছরে দুই থেকে তিন পাউন্ড চকলেট তৈরি করা সম্ভব হয়। আর কোকো বীজ খোসা থেকে বের করতে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় না। অর্থাৎ খোসা ছাড়ায় মানুষই। আশা করি বুঝতে পারছেন ভালো মানের চকলেটের দাম কেন এত চড়া!
সাদা চকলেট প্রকৃতপক্ষে চকলেটই না
সাদা চকলেটকে প্রকৃতপক্ষে চকলেট হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। কারণ এতে কঠিন বা তরল কোনো কোকো থাকে না। এই মজাদার জিনিসটি তৈরি করা হয় কোকো বাটার, ভ্যানিলা এবং চিনি মিশিয়ে।
ভুল থেকে সৃষ্টি জনপ্রিয় এক চকলেটের
চকলেট চিপ কুকিজের সৃষ্টি এক দুর্ঘটনায়। ১৯৩৮ সালে রুথ ওয়েকফিল্ড নামের এক নারী ভেবেছিলেন যে তার কুকি বাটার চকলেটের খণ্ডগুলি যোগ করলে চকলেট কুকিজ হবে। কিন্তু এটা করতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলেন। আর এতেই তৈরি হয় বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কুকি। এটি তৈরির প্রণালি তিনি বিক্রি করেন নেসলে টোল হাউসের কাছে, আমৃত্যু বিনা পয়সায় চকলেট পাওয়ার চুক্তিতে।
সূত্র: সিম্পলি চকলেট ডট কম, গ্যাস্ট্রো ট্রাভেলগ

আমাদের এই বিশ্বে প্রতি বছর ৭০ লাখ মেট্রিক টন চকলেট খাওয়া হয়। চকলেট ভালোবাসেন এমন অনেকেরও হয়তো বিষয়টি জানা ছিল না! আজ ৭ জুলাই বিশ্ব চকলেট দিবসে থাকছে চকলেট নিয়ে মজার সব তথ্য।
চকলেট প্রথম আবিষ্কৃত হয় কখন
লাতিন আমেরিকায় বুনো কোকো গাছ জন্মাত বহু আগে থেকেই। খ্রিষ্টপূর্ব ১৯০০ সালের দিকেও মেক্সিকোতে চকলেট ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এটি পরিচিত ছিল কাকাওয়া নামে।
এক সময় মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার হতো ‘চকলেট’
চকলেট তৈরি হয় কোকো বীজ থেকে। মায়ানদের সময় কোকো বীজ ব্যবহার করা হতো মুদ্রা হিসেবে। সোনার গুঁড়ার চেয়েও বেশি মূল্যবান বলে মনে করা হতো তখন একে। কোকো বা কোকোয়া বীজের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে, কোকো গাছের চাষ সীমাবদ্ধ ছিল।
চকলেট সব সময় শক্ত ও মিষ্টি ছিল না
১৮৪৭ সাল পর্যন্ত চকলেট একটু তিতকুটে স্বাদের তরল হিসেবে পান করা হতো। ব্রিটিশ চকলেট কোম্পানি ফ্রাই অ্যান্ড সন্স কোকো মাখন, চিনি এবং তরল চকলেট একত্রিত করার পরে একটু শক্ত ধরনের ‘চকলেট খাওয়ার’ ধারণাটার চল শুরু করে। এটি মসৃণ নয়, বরং একটু দানাদার ছিল। তবে এ ধরনের চকলেট এখনো অনেকের পছন্দ।
মিল্ক চকলেট যেভাবে এল
মিল্ক চকলেট তৈরির একটি আদর্শ রেসিপি দাঁড় করাতে সময় লাগে আট বছর। ড্যানিয়েল পিটার নামের এক সুইস চকলেট প্রস্তুতকারক এবং উদ্যোক্তা মিল্ক চকলেটের জন্য একটি কার্যকর রেসিপি তৈরি করতে দীর্ঘ আট বছর ব্যয় করেন। ১৮৭৫ সালের আগে পর্যন্ত তিনি বুঝতে পারেননি কনডেন্সড মিল্ক অর্থাৎ ঘন দুধই তাঁর সমস্যার সমাধান । আমাদের ভাগ্য ভালো ড্যানিয়েল হাল ছেড়ে দেননি।
কোকো আসে যেখান থেকে
পৃথিবীর মোট কোকো বীজের ৭০ শতাংশ আসে আফ্রিকার চারটি দেশ থেকে। সবচেয়ে বেশি কোকো বীজ উৎপাদিত হয় আইভরি কোস্ট এবং ঘানায়। তারপর নাইজেরিয়া এবং ক্যামেরুনে।
কোকো বীজ থেকে চকলেট
কেবল এক পাউন্ড চকলেট তৈরি করতে লাগে ৪০০টি কোকো বীজ। একটি কোকো গাছ থেকে বছরে দুই থেকে তিন পাউন্ড চকলেট তৈরি করা সম্ভব হয়। আর কোকো বীজ খোসা থেকে বের করতে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় না। অর্থাৎ খোসা ছাড়ায় মানুষই। আশা করি বুঝতে পারছেন ভালো মানের চকলেটের দাম কেন এত চড়া!
সাদা চকলেট প্রকৃতপক্ষে চকলেটই না
সাদা চকলেটকে প্রকৃতপক্ষে চকলেট হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। কারণ এতে কঠিন বা তরল কোনো কোকো থাকে না। এই মজাদার জিনিসটি তৈরি করা হয় কোকো বাটার, ভ্যানিলা এবং চিনি মিশিয়ে।
ভুল থেকে সৃষ্টি জনপ্রিয় এক চকলেটের
চকলেট চিপ কুকিজের সৃষ্টি এক দুর্ঘটনায়। ১৯৩৮ সালে রুথ ওয়েকফিল্ড নামের এক নারী ভেবেছিলেন যে তার কুকি বাটার চকলেটের খণ্ডগুলি যোগ করলে চকলেট কুকিজ হবে। কিন্তু এটা করতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলেন। আর এতেই তৈরি হয় বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কুকি। এটি তৈরির প্রণালি তিনি বিক্রি করেন নেসলে টোল হাউসের কাছে, আমৃত্যু বিনা পয়সায় চকলেট পাওয়ার চুক্তিতে।
সূত্র: সিম্পলি চকলেট ডট কম, গ্যাস্ট্রো ট্রাভেলগ

আমাদের এই বিশ্বে প্রতি বছর ৭০ লাখ মেট্রিক টন চকলেট খাওয়া হয়। চকলেট ভালোবাসেন এমন অনেকেরও হয়তো বিষয়টি জানা ছিল না! আজ ৭ জুলাই বিশ্ব চকলেট দিবসে থাকছে চকলেট নিয়ে মজার সব তথ্য।
চকলেট প্রথম আবিষ্কৃত হয় কখন
লাতিন আমেরিকায় বুনো কোকো গাছ জন্মাত বহু আগে থেকেই। খ্রিষ্টপূর্ব ১৯০০ সালের দিকেও মেক্সিকোতে চকলেট ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এটি পরিচিত ছিল কাকাওয়া নামে।
এক সময় মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার হতো ‘চকলেট’
চকলেট তৈরি হয় কোকো বীজ থেকে। মায়ানদের সময় কোকো বীজ ব্যবহার করা হতো মুদ্রা হিসেবে। সোনার গুঁড়ার চেয়েও বেশি মূল্যবান বলে মনে করা হতো তখন একে। কোকো বা কোকোয়া বীজের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে, কোকো গাছের চাষ সীমাবদ্ধ ছিল।
চকলেট সব সময় শক্ত ও মিষ্টি ছিল না
১৮৪৭ সাল পর্যন্ত চকলেট একটু তিতকুটে স্বাদের তরল হিসেবে পান করা হতো। ব্রিটিশ চকলেট কোম্পানি ফ্রাই অ্যান্ড সন্স কোকো মাখন, চিনি এবং তরল চকলেট একত্রিত করার পরে একটু শক্ত ধরনের ‘চকলেট খাওয়ার’ ধারণাটার চল শুরু করে। এটি মসৃণ নয়, বরং একটু দানাদার ছিল। তবে এ ধরনের চকলেট এখনো অনেকের পছন্দ।
মিল্ক চকলেট যেভাবে এল
মিল্ক চকলেট তৈরির একটি আদর্শ রেসিপি দাঁড় করাতে সময় লাগে আট বছর। ড্যানিয়েল পিটার নামের এক সুইস চকলেট প্রস্তুতকারক এবং উদ্যোক্তা মিল্ক চকলেটের জন্য একটি কার্যকর রেসিপি তৈরি করতে দীর্ঘ আট বছর ব্যয় করেন। ১৮৭৫ সালের আগে পর্যন্ত তিনি বুঝতে পারেননি কনডেন্সড মিল্ক অর্থাৎ ঘন দুধই তাঁর সমস্যার সমাধান । আমাদের ভাগ্য ভালো ড্যানিয়েল হাল ছেড়ে দেননি।
কোকো আসে যেখান থেকে
পৃথিবীর মোট কোকো বীজের ৭০ শতাংশ আসে আফ্রিকার চারটি দেশ থেকে। সবচেয়ে বেশি কোকো বীজ উৎপাদিত হয় আইভরি কোস্ট এবং ঘানায়। তারপর নাইজেরিয়া এবং ক্যামেরুনে।
কোকো বীজ থেকে চকলেট
কেবল এক পাউন্ড চকলেট তৈরি করতে লাগে ৪০০টি কোকো বীজ। একটি কোকো গাছ থেকে বছরে দুই থেকে তিন পাউন্ড চকলেট তৈরি করা সম্ভব হয়। আর কোকো বীজ খোসা থেকে বের করতে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় না। অর্থাৎ খোসা ছাড়ায় মানুষই। আশা করি বুঝতে পারছেন ভালো মানের চকলেটের দাম কেন এত চড়া!
সাদা চকলেট প্রকৃতপক্ষে চকলেটই না
সাদা চকলেটকে প্রকৃতপক্ষে চকলেট হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। কারণ এতে কঠিন বা তরল কোনো কোকো থাকে না। এই মজাদার জিনিসটি তৈরি করা হয় কোকো বাটার, ভ্যানিলা এবং চিনি মিশিয়ে।
ভুল থেকে সৃষ্টি জনপ্রিয় এক চকলেটের
চকলেট চিপ কুকিজের সৃষ্টি এক দুর্ঘটনায়। ১৯৩৮ সালে রুথ ওয়েকফিল্ড নামের এক নারী ভেবেছিলেন যে তার কুকি বাটার চকলেটের খণ্ডগুলি যোগ করলে চকলেট কুকিজ হবে। কিন্তু এটা করতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলেন। আর এতেই তৈরি হয় বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কুকি। এটি তৈরির প্রণালি তিনি বিক্রি করেন নেসলে টোল হাউসের কাছে, আমৃত্যু বিনা পয়সায় চকলেট পাওয়ার চুক্তিতে।
সূত্র: সিম্পলি চকলেট ডট কম, গ্যাস্ট্রো ট্রাভেলগ

আমাদের এই বিশ্বে প্রতি বছর ৭০ লাখ মেট্রিক টন চকলেট খাওয়া হয়। চকলেট ভালোবাসেন এমন অনেকেরও হয়তো বিষয়টি জানা ছিল না! আজ ৭ জুলাই বিশ্ব চকলেট দিবসে থাকছে চকলেট নিয়ে মজার সব তথ্য।
চকলেট প্রথম আবিষ্কৃত হয় কখন
লাতিন আমেরিকায় বুনো কোকো গাছ জন্মাত বহু আগে থেকেই। খ্রিষ্টপূর্ব ১৯০০ সালের দিকেও মেক্সিকোতে চকলেট ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এটি পরিচিত ছিল কাকাওয়া নামে।
এক সময় মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার হতো ‘চকলেট’
চকলেট তৈরি হয় কোকো বীজ থেকে। মায়ানদের সময় কোকো বীজ ব্যবহার করা হতো মুদ্রা হিসেবে। সোনার গুঁড়ার চেয়েও বেশি মূল্যবান বলে মনে করা হতো তখন একে। কোকো বা কোকোয়া বীজের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে, কোকো গাছের চাষ সীমাবদ্ধ ছিল।
চকলেট সব সময় শক্ত ও মিষ্টি ছিল না
১৮৪৭ সাল পর্যন্ত চকলেট একটু তিতকুটে স্বাদের তরল হিসেবে পান করা হতো। ব্রিটিশ চকলেট কোম্পানি ফ্রাই অ্যান্ড সন্স কোকো মাখন, চিনি এবং তরল চকলেট একত্রিত করার পরে একটু শক্ত ধরনের ‘চকলেট খাওয়ার’ ধারণাটার চল শুরু করে। এটি মসৃণ নয়, বরং একটু দানাদার ছিল। তবে এ ধরনের চকলেট এখনো অনেকের পছন্দ।
মিল্ক চকলেট যেভাবে এল
মিল্ক চকলেট তৈরির একটি আদর্শ রেসিপি দাঁড় করাতে সময় লাগে আট বছর। ড্যানিয়েল পিটার নামের এক সুইস চকলেট প্রস্তুতকারক এবং উদ্যোক্তা মিল্ক চকলেটের জন্য একটি কার্যকর রেসিপি তৈরি করতে দীর্ঘ আট বছর ব্যয় করেন। ১৮৭৫ সালের আগে পর্যন্ত তিনি বুঝতে পারেননি কনডেন্সড মিল্ক অর্থাৎ ঘন দুধই তাঁর সমস্যার সমাধান । আমাদের ভাগ্য ভালো ড্যানিয়েল হাল ছেড়ে দেননি।
কোকো আসে যেখান থেকে
পৃথিবীর মোট কোকো বীজের ৭০ শতাংশ আসে আফ্রিকার চারটি দেশ থেকে। সবচেয়ে বেশি কোকো বীজ উৎপাদিত হয় আইভরি কোস্ট এবং ঘানায়। তারপর নাইজেরিয়া এবং ক্যামেরুনে।
কোকো বীজ থেকে চকলেট
কেবল এক পাউন্ড চকলেট তৈরি করতে লাগে ৪০০টি কোকো বীজ। একটি কোকো গাছ থেকে বছরে দুই থেকে তিন পাউন্ড চকলেট তৈরি করা সম্ভব হয়। আর কোকো বীজ খোসা থেকে বের করতে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় না। অর্থাৎ খোসা ছাড়ায় মানুষই। আশা করি বুঝতে পারছেন ভালো মানের চকলেটের দাম কেন এত চড়া!
সাদা চকলেট প্রকৃতপক্ষে চকলেটই না
সাদা চকলেটকে প্রকৃতপক্ষে চকলেট হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। কারণ এতে কঠিন বা তরল কোনো কোকো থাকে না। এই মজাদার জিনিসটি তৈরি করা হয় কোকো বাটার, ভ্যানিলা এবং চিনি মিশিয়ে।
ভুল থেকে সৃষ্টি জনপ্রিয় এক চকলেটের
চকলেট চিপ কুকিজের সৃষ্টি এক দুর্ঘটনায়। ১৯৩৮ সালে রুথ ওয়েকফিল্ড নামের এক নারী ভেবেছিলেন যে তার কুকি বাটার চকলেটের খণ্ডগুলি যোগ করলে চকলেট কুকিজ হবে। কিন্তু এটা করতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলেন। আর এতেই তৈরি হয় বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কুকি। এটি তৈরির প্রণালি তিনি বিক্রি করেন নেসলে টোল হাউসের কাছে, আমৃত্যু বিনা পয়সায় চকলেট পাওয়ার চুক্তিতে।
সূত্র: সিম্পলি চকলেট ডট কম, গ্যাস্ট্রো ট্রাভেলগ

১৯৪২ সালে বিয়ে। একসঙ্গে ৮৩ বছর পার করলেন যুক্তরাষ্ট্রে শতবর্ষী দম্পতি এলিনর ও লাইল গিটেনস। এই দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের মধ্য দিয়ে গড়লেন বিশ্বরেকর্ডও। বিশ্বের দীর্ঘতম বিবাহিত জুটি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন ১০৭ বছর বয়সী এলিনর ও ১০৮ বছর বয়সী লাইল গিটেনস।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের কয়েন মুখে দেওয়া বা গিলে ফেলা নতুন কিছু নয়। চোখের পলকে এই অঘটন অনেক শিশুই ঘটিয়ে ফেলে। পরে অনেককে দৌড়াতে হয় হাসপাতালে, আবার অনেকের স্বাভাবিক নিয়মে তা মলের সঙ্গে বের হয়ে আসে।
৮ দিন আগে
২০২০ সালের হ্যালোইন রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যের গ্রিনভিলে এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হন ক্রিস্টোফার লি টেইলর। সেই রাতে স্ত্রীর বোনের বাড়িতে হ্যালোইন পার্টিতে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তাঁদের।
১০ দিন আগে
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফকে বলা হয় পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রবাল রিফ। প্রশান্ত মহাসাগরের কোরাল সাগরের এই প্রবাল রিফের কাছাকাছি এক দ্বীপে ঘটেছে এক মর্মান্তিক ঘটনা। ৮০ বছর বয়সী এক নারী পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে সেখানে।
১২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

১৯৪২ সালে বিয়ে। একসঙ্গে ৮৩ বছর পার করলেন যুক্তরাষ্ট্রে শতবর্ষী দম্পতি এলিনর ও লাইল গিটেনস। এই দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের মধ্য দিয়ে গড়লেন বিশ্বরেকর্ডও। বিশ্বের দীর্ঘতম বিবাহিত জুটি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন ১০৭ বছর বয়সী এলিনর ও ১০৮ বছর বয়সী লাইল গিটেনস।
যেখানে বিশ্বজুড়ে বিপজ্জনকভাবে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদের হার সেখানে দীর্ঘ এই দাম্পত্য জীবনের পথচলা বিস্ময়েরই। তবে এই দম্পতি বলেন, তাঁদের এই দীর্ঘ পথচলায় রয়েছে শুধু একে অপরের প্রতি ভালোবাসা।
১০০ বছরের বেশি বয়সের মানুষের তথ্য সংরক্ষণ করে এমন একটি সংস্থা লংজেভিকোয়েস্ট ওয়েবসাইট এলিনর-লাইল দম্পতির বিয়ের শংসাপত্র, মার্কিন আদমশুমারি নথি ও অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই করেছে।
এর আগে এই রেকর্ড ছিল ৮৫ বছরের দাম্পত্য জীবনের অধিকারী ব্রাজিলের ম্যানোয়েল অ্যাঞ্জেলিম দিনো (১০৬) এবং তাঁর স্ত্রী মারিয়া দে সোসা দিনো (১০২)-এর দখলে। তাঁদের মৃত্যুর পর গিটেনস দম্পতি এই খেতাব পান।
এলিনর ও লাইলের প্রথম দেখা ১৯৪১ সালে একটি কলেজ বাস্কেটবল ম্যাচে। লাইল ক্লার্ক আটলান্টা ইউনিভার্সিটির পক্ষে খেলছিলেন। আর এলিনর ছিলেন দর্শকের সারিতে।
এই পরিচয় ১৯৪২ সালের ৪ জুন পরিণয়ে গড়াল। জর্জিয়ার সেনা প্রশিক্ষণ থেকে মাত্র তিন দিন ছুটি পেয়ে লাইল বিয়ে করেন এলিনরকে। লাইল যখন ইউএস আর্মির ৯২ তম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনে ইতালিতে দায়িত্বরত, এলিনর ভাবছিলেন আর কি হবে দেখা!
প্রথম সন্তানকে গর্ভে। এ সময় এলিনর চলে যান নিউইয়র্ক সিটিতে। সেখানে লাইলের পরিবারের সঙ্গে পরিচিত হন। কাজের পাশাপাশি চিঠির মাধ্যমে লাইলের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখছিলেন এলিনর। স্মৃতিচারণ করে এলিনর জানান, প্রত্যেকটা চিঠি সেনাবাহিনী পরীক্ষা করত। তাই সব কথা বলাও যেত না।
যুদ্ধের পর নিউইয়র্কের স্থায়ী বাসিন্দা হন গিটেনস দম্পতি। একসঙ্গে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করেন।
৬৯ বছর বয়সে ফোর্ডহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরবান এডুকেশনে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন এলিনর। এরপর তারা ক্লার্ক আটলান্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সক্রিয় সদস্য হিসেবে কয়েক দশক কাটান। পরে তিন সন্তানের একজন অ্যাঞ্জেলার কাছাকাছি থাকতে মিয়ামিতে চলে যান।
লাইল জানান, তিনি এলিনরের সঙ্গে সময় কাটানো ভালোবাসেন। তাঁর সঙ্গে থাকতে পেরে খুশি। তাঁদের দুজনই একসঙ্গে সময় কাটাতে ভালোবাসেন এবং জীবনে একসঙ্গে অনেক কিছু করেছেন।
লংজেভিকোয়েস্ট সংস্থা জানায়, গিটেনস দম্পতির সম্মিলিত বয়স ২১৮ বছরেরও বেশি। তাঁরা বিশ্বের সর্বকালের সবচেয়ে বয়স্ক বিবাহিত দম্পতিও।

১৯৪২ সালে বিয়ে। একসঙ্গে ৮৩ বছর পার করলেন যুক্তরাষ্ট্রে শতবর্ষী দম্পতি এলিনর ও লাইল গিটেনস। এই দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের মধ্য দিয়ে গড়লেন বিশ্বরেকর্ডও। বিশ্বের দীর্ঘতম বিবাহিত জুটি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন ১০৭ বছর বয়সী এলিনর ও ১০৮ বছর বয়সী লাইল গিটেনস।
যেখানে বিশ্বজুড়ে বিপজ্জনকভাবে বাড়ছে বিবাহ বিচ্ছেদের হার সেখানে দীর্ঘ এই দাম্পত্য জীবনের পথচলা বিস্ময়েরই। তবে এই দম্পতি বলেন, তাঁদের এই দীর্ঘ পথচলায় রয়েছে শুধু একে অপরের প্রতি ভালোবাসা।
১০০ বছরের বেশি বয়সের মানুষের তথ্য সংরক্ষণ করে এমন একটি সংস্থা লংজেভিকোয়েস্ট ওয়েবসাইট এলিনর-লাইল দম্পতির বিয়ের শংসাপত্র, মার্কিন আদমশুমারি নথি ও অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই করেছে।
এর আগে এই রেকর্ড ছিল ৮৫ বছরের দাম্পত্য জীবনের অধিকারী ব্রাজিলের ম্যানোয়েল অ্যাঞ্জেলিম দিনো (১০৬) এবং তাঁর স্ত্রী মারিয়া দে সোসা দিনো (১০২)-এর দখলে। তাঁদের মৃত্যুর পর গিটেনস দম্পতি এই খেতাব পান।
এলিনর ও লাইলের প্রথম দেখা ১৯৪১ সালে একটি কলেজ বাস্কেটবল ম্যাচে। লাইল ক্লার্ক আটলান্টা ইউনিভার্সিটির পক্ষে খেলছিলেন। আর এলিনর ছিলেন দর্শকের সারিতে।
এই পরিচয় ১৯৪২ সালের ৪ জুন পরিণয়ে গড়াল। জর্জিয়ার সেনা প্রশিক্ষণ থেকে মাত্র তিন দিন ছুটি পেয়ে লাইল বিয়ে করেন এলিনরকে। লাইল যখন ইউএস আর্মির ৯২ তম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনে ইতালিতে দায়িত্বরত, এলিনর ভাবছিলেন আর কি হবে দেখা!
প্রথম সন্তানকে গর্ভে। এ সময় এলিনর চলে যান নিউইয়র্ক সিটিতে। সেখানে লাইলের পরিবারের সঙ্গে পরিচিত হন। কাজের পাশাপাশি চিঠির মাধ্যমে লাইলের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখছিলেন এলিনর। স্মৃতিচারণ করে এলিনর জানান, প্রত্যেকটা চিঠি সেনাবাহিনী পরীক্ষা করত। তাই সব কথা বলাও যেত না।
যুদ্ধের পর নিউইয়র্কের স্থায়ী বাসিন্দা হন গিটেনস দম্পতি। একসঙ্গে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করেন।
৬৯ বছর বয়সে ফোর্ডহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরবান এডুকেশনে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন এলিনর। এরপর তারা ক্লার্ক আটলান্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সক্রিয় সদস্য হিসেবে কয়েক দশক কাটান। পরে তিন সন্তানের একজন অ্যাঞ্জেলার কাছাকাছি থাকতে মিয়ামিতে চলে যান।
লাইল জানান, তিনি এলিনরের সঙ্গে সময় কাটানো ভালোবাসেন। তাঁর সঙ্গে থাকতে পেরে খুশি। তাঁদের দুজনই একসঙ্গে সময় কাটাতে ভালোবাসেন এবং জীবনে একসঙ্গে অনেক কিছু করেছেন।
লংজেভিকোয়েস্ট সংস্থা জানায়, গিটেনস দম্পতির সম্মিলিত বয়স ২১৮ বছরেরও বেশি। তাঁরা বিশ্বের সর্বকালের সবচেয়ে বয়স্ক বিবাহিত দম্পতিও।

আমরা এমন এক বিশ্বে বাস করি যেখানে প্রতি বছর ৭০ লাখ মেট্রিক টন চকলেট খাওয়া হয়। তবে চকলেট ভালোবাসেন এমন অনেকেরও হয়তো বিষয়টি জানা ছিল না। আজ ৭ জুলাই বিশ্ব চকলেট দিবসে থাকছে চকলেট নিয়ে মজার সব তথ্য।
০৭ জুলাই ২০২৪
শিশুদের কয়েন মুখে দেওয়া বা গিলে ফেলা নতুন কিছু নয়। চোখের পলকে এই অঘটন অনেক শিশুই ঘটিয়ে ফেলে। পরে অনেককে দৌড়াতে হয় হাসপাতালে, আবার অনেকের স্বাভাবিক নিয়মে তা মলের সঙ্গে বের হয়ে আসে।
৮ দিন আগে
২০২০ সালের হ্যালোইন রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যের গ্রিনভিলে এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হন ক্রিস্টোফার লি টেইলর। সেই রাতে স্ত্রীর বোনের বাড়িতে হ্যালোইন পার্টিতে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তাঁদের।
১০ দিন আগে
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফকে বলা হয় পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রবাল রিফ। প্রশান্ত মহাসাগরের কোরাল সাগরের এই প্রবাল রিফের কাছাকাছি এক দ্বীপে ঘটেছে এক মর্মান্তিক ঘটনা। ৮০ বছর বয়সী এক নারী পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে সেখানে।
১২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শিশুদের কয়েন মুখে দেওয়া বা গিলে ফেলা নতুন কিছু নয়। চোখের পলকে এই অঘটন অনেক শিশুই ঘটিয়ে ফেলে। পরে অনেককে দৌড়াতে হয় হাসপাতালে, আবার অনেকের স্বাভাবিক নিয়মে তা মলের সঙ্গে বের হয়ে আসে। এদিকে চীনের ১১ বছর বয়সী এক শিশু গিলে ফেলেছে সোনার দানা (গোল্ড বিন)। যার বাজারমূল্য ১০ হাজার ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫ টাকা)।
দক্ষিণ-পূর্ব চীনের জিয়াংসু প্রদেশের কুনশানের বাসিন্দা জি গত ১৭ অক্টোবর ১০ গ্রামের একটি সোনার দানা কেনেন। কয়েক দিন পর ২২ অক্টোবর তাঁর ছেলে সোনার দানাটি হাতে পেয়ে খেলতে খেলতে হঠাৎ গিলে ফেলে।
এ সময় জি বারান্দায় কাপড় ধুচ্ছিলেন। তাঁর ছেলে আতঙ্কিত হয়ে ছুটে এসে জানায়, সে গোল্ড বিনটি গিলে ফেলেছে। তার ভয় হচ্ছে সে কি এখন মারা যাবে!
জিকে তাঁর ছেলে আরও জানায়, জিব দিয়ে স্বাদ পরীক্ষা করার সময় সে সোনার দানাটি গিলে ফেলেছে।
প্রথমে জি ভেবেছিলেন, ছেলে মজা করছে। পরে দেখেন সোনার দানাটি নেই। তখন তিনি চিন্তায় পড়ে যান।
জির তখন মনে পড়ে, তাঁর ভাগনিও একবার একটি কয়েন গিলে ফেলেছিল। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার বলেছিলেন, এটি গুরুতর কিছু নয়। মলের সঙ্গে বের হয়ে যাবে।
জি মাথা ঠান্ডা করে ভাবতে থাকেন কী করা যায়। ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে তিনি দেখেন, সোনার জিনিসও একইভাবে মলের সঙ্গে বেরিয়ে যেতে পারে।
এরপর জি ছেলেকে চোখে চোখে রাখতে থাকেন হারানো এই মূল্যবান সম্পদ উদ্ধারের আশায়। ছেলেকে সতর্ক করতে থাকেন বাইরে মলত্যাগ না করে ঘরে নির্ধারিত স্থানে করতে। কারণ, মলের সঙ্গে সোনার দানাটি বের হয়ে আসবে। তা সত্ত্বেও টানা পাঁচ দিন ধরে দিনে দুবার পরীক্ষা করেও সোনাটি পাওয়া যায়নি।
পরে গত ২৬ অক্টোবর ছেলেকে কুনশান ফিফথ পিপলস হাসপাতালে নিয়ে যান জি। পরীক্ষা করে চিকিৎসকেরা দেখেন, শিশুটির পেটে একটি বস্তু রয়েছে। তবে শিশুটির কোনো ব্যথা বা বমির লক্ষণ ছিল না।
পরে সেদিন সন্ধ্যায় সোনার দানাটি নিরাপদে বের হয়। তবে এটি কি স্বাভাবিকভাবে বের হয়েছে নাকি চিকিৎসার মাধ্যমে বের করা হয়েছে, তা সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে স্পষ্ট করে বলা হয়নি।

শিশুদের কয়েন মুখে দেওয়া বা গিলে ফেলা নতুন কিছু নয়। চোখের পলকে এই অঘটন অনেক শিশুই ঘটিয়ে ফেলে। পরে অনেককে দৌড়াতে হয় হাসপাতালে, আবার অনেকের স্বাভাবিক নিয়মে তা মলের সঙ্গে বের হয়ে আসে। এদিকে চীনের ১১ বছর বয়সী এক শিশু গিলে ফেলেছে সোনার দানা (গোল্ড বিন)। যার বাজারমূল্য ১০ হাজার ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫ টাকা)।
দক্ষিণ-পূর্ব চীনের জিয়াংসু প্রদেশের কুনশানের বাসিন্দা জি গত ১৭ অক্টোবর ১০ গ্রামের একটি সোনার দানা কেনেন। কয়েক দিন পর ২২ অক্টোবর তাঁর ছেলে সোনার দানাটি হাতে পেয়ে খেলতে খেলতে হঠাৎ গিলে ফেলে।
এ সময় জি বারান্দায় কাপড় ধুচ্ছিলেন। তাঁর ছেলে আতঙ্কিত হয়ে ছুটে এসে জানায়, সে গোল্ড বিনটি গিলে ফেলেছে। তার ভয় হচ্ছে সে কি এখন মারা যাবে!
জিকে তাঁর ছেলে আরও জানায়, জিব দিয়ে স্বাদ পরীক্ষা করার সময় সে সোনার দানাটি গিলে ফেলেছে।
প্রথমে জি ভেবেছিলেন, ছেলে মজা করছে। পরে দেখেন সোনার দানাটি নেই। তখন তিনি চিন্তায় পড়ে যান।
জির তখন মনে পড়ে, তাঁর ভাগনিও একবার একটি কয়েন গিলে ফেলেছিল। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার বলেছিলেন, এটি গুরুতর কিছু নয়। মলের সঙ্গে বের হয়ে যাবে।
জি মাথা ঠান্ডা করে ভাবতে থাকেন কী করা যায়। ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে তিনি দেখেন, সোনার জিনিসও একইভাবে মলের সঙ্গে বেরিয়ে যেতে পারে।
এরপর জি ছেলেকে চোখে চোখে রাখতে থাকেন হারানো এই মূল্যবান সম্পদ উদ্ধারের আশায়। ছেলেকে সতর্ক করতে থাকেন বাইরে মলত্যাগ না করে ঘরে নির্ধারিত স্থানে করতে। কারণ, মলের সঙ্গে সোনার দানাটি বের হয়ে আসবে। তা সত্ত্বেও টানা পাঁচ দিন ধরে দিনে দুবার পরীক্ষা করেও সোনাটি পাওয়া যায়নি।
পরে গত ২৬ অক্টোবর ছেলেকে কুনশান ফিফথ পিপলস হাসপাতালে নিয়ে যান জি। পরীক্ষা করে চিকিৎসকেরা দেখেন, শিশুটির পেটে একটি বস্তু রয়েছে। তবে শিশুটির কোনো ব্যথা বা বমির লক্ষণ ছিল না।
পরে সেদিন সন্ধ্যায় সোনার দানাটি নিরাপদে বের হয়। তবে এটি কি স্বাভাবিকভাবে বের হয়েছে নাকি চিকিৎসার মাধ্যমে বের করা হয়েছে, তা সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে স্পষ্ট করে বলা হয়নি।

আমরা এমন এক বিশ্বে বাস করি যেখানে প্রতি বছর ৭০ লাখ মেট্রিক টন চকলেট খাওয়া হয়। তবে চকলেট ভালোবাসেন এমন অনেকেরও হয়তো বিষয়টি জানা ছিল না। আজ ৭ জুলাই বিশ্ব চকলেট দিবসে থাকছে চকলেট নিয়ে মজার সব তথ্য।
০৭ জুলাই ২০২৪
১৯৪২ সালে বিয়ে। একসঙ্গে ৮৩ বছর পার করলেন যুক্তরাষ্ট্রে শতবর্ষী দম্পতি এলিনর ও লাইল গিটেনস। এই দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের মধ্য দিয়ে গড়লেন বিশ্বরেকর্ডও। বিশ্বের দীর্ঘতম বিবাহিত জুটি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন ১০৭ বছর বয়সী এলিনর ও ১০৮ বছর বয়সী লাইল গিটেনস।
২১ ঘণ্টা আগে
২০২০ সালের হ্যালোইন রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যের গ্রিনভিলে এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হন ক্রিস্টোফার লি টেইলর। সেই রাতে স্ত্রীর বোনের বাড়িতে হ্যালোইন পার্টিতে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তাঁদের।
১০ দিন আগে
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফকে বলা হয় পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রবাল রিফ। প্রশান্ত মহাসাগরের কোরাল সাগরের এই প্রবাল রিফের কাছাকাছি এক দ্বীপে ঘটেছে এক মর্মান্তিক ঘটনা। ৮০ বছর বয়সী এক নারী পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে সেখানে।
১২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২০ সালের হ্যালোইন রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যের গ্রিনভিলে এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হন ক্রিস্টোফার লি টেইলর। সেই রাতে স্ত্রীর বোনের বাড়িতে হ্যালোইন পার্টিতে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তাঁদের। আর হ্যালোইনের বিশেষ পোশাক হিসেবে টেইলরের কাছে সেদিন বিকল্প ছিল মাত্র দুটো—তাঁকে হয় যিশুখ্রিষ্ট সাজতে হবে, নয়তো অ্যামাজন প্রাইম সিরিজ দ্য বয়েজ-এর কুখ্যাত সুপারহিরো ‘হোমল্যান্ডার’। কিছুটা অস্বস্তি নিয়ে শেষ পর্যন্ত সুপারহিরোর পোশাকটিই বেছে নিয়েছিলেন তিনি।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য গার্ডিয়ানে টেইলর লিখেছেন, সেদিন অন্য এক চরিত্র ‘স্টারলাইট’ সেজে গাড়ি চালাচ্ছিলেন তাঁর স্ত্রী চেলসি। তাঁদের দুই সন্তানও ছিল গাড়িতে—তাদের একজন সেজেছিল ‘আয়রন ম্যান’ আর অন্যজন ‘ড্রাগন’।
যাত্রাপথে হঠাৎ তাঁরা দেখতে পান একটি বাড়ি থেকে আগুনের শিখা বের হচ্ছে। টেইলর তখনই তাঁর স্ত্রী চেলসিকে বলেন, ‘গাড়ি থামাও, আর ৯১১-এ ফোন দাও।’ তিনি দৌড়ে চলে যান জ্বলন্ত বাড়ির দিকে।
বাড়িটির সামনে কয়েকজন মানুষ দাঁড়িয়ে ছিলেন, কিন্তু তাঁরা শুধু আগুনের ধ্বংসযজ্ঞ দেখেই যাচ্ছিলেন, যেন কারওরই কিছু করার নেই। টেইলর তাঁদের কাছে জানতে চান—ভেতরে কেউ আছে কি না। উত্তর আসে, ‘জানি না।’
টেইলর অবশ্য দৌড়ে বাড়িটির আরও কাছে এগিয়ে যান এবং দরজা খুলে ডাক দেন, ‘কেউ আছেন?’ ভেতর থেকে ক্ষীণ একটি আওয়াজও ভেসে আসে। দেরি না করে তখনই দৌড়ে আগুনের ভেতরে ঢুকে পড়েন তিনি।
ভেতরে প্রবল ধোঁয়া ও তাপ সহ্য করেই সিঁড়ি বেয়ে ওপরে গিয়ে টেইলর দেখতে পান এক ব্যক্তি অচেতন হয়ে পড়ে আছেন। সময় নষ্ট না করে তিনি প্রায় ছয় লম্বা ওই লোকটিকে বহন করে রাস্তায় নিয়ে আসেন।
লোকটির জ্ঞান ফিরে আসার পর অবশ্য পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসও আসে। কিন্তু টেইলর তখন নিজের অদ্ভুত বেশ নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে কোনো রকমে পালিয়ে আসেন।
তবে টেইলরের এই জীবন বাঁচানোর খবরটি আর চাপা থাকে না। এই ঘটনার পর সবাই তাঁকে ‘সুপারহিরো’ বলে সবাই ডাকতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, পরবর্তীতে ‘কার্নেগি মেডেল ফর হিরোইজম’ পান তিনি এবং ওহাইও ফায়ার সার্ভিস হল অব ফেমে তাঁর নাম ওঠে। পাঁচ বছর পরও তাঁর সন্তানেরা গর্ব করে বলে—‘আমার বাবা সত্যিকারের সুপারহিরো।’
এমনকি দ্য বয়েজ সিরিজে হোমল্যান্ডারের চরিত্রে অভিনয় করা অ্যান্টনি স্টার তাঁর গল্পটি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে লিখেছিলেন, ‘এর চেয়ে গর্বিত মুহূর্ত আর হতে পারে না।’

২০২০ সালের হ্যালোইন রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যের গ্রিনভিলে এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হন ক্রিস্টোফার লি টেইলর। সেই রাতে স্ত্রীর বোনের বাড়িতে হ্যালোইন পার্টিতে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তাঁদের। আর হ্যালোইনের বিশেষ পোশাক হিসেবে টেইলরের কাছে সেদিন বিকল্প ছিল মাত্র দুটো—তাঁকে হয় যিশুখ্রিষ্ট সাজতে হবে, নয়তো অ্যামাজন প্রাইম সিরিজ দ্য বয়েজ-এর কুখ্যাত সুপারহিরো ‘হোমল্যান্ডার’। কিছুটা অস্বস্তি নিয়ে শেষ পর্যন্ত সুপারহিরোর পোশাকটিই বেছে নিয়েছিলেন তিনি।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য গার্ডিয়ানে টেইলর লিখেছেন, সেদিন অন্য এক চরিত্র ‘স্টারলাইট’ সেজে গাড়ি চালাচ্ছিলেন তাঁর স্ত্রী চেলসি। তাঁদের দুই সন্তানও ছিল গাড়িতে—তাদের একজন সেজেছিল ‘আয়রন ম্যান’ আর অন্যজন ‘ড্রাগন’।
যাত্রাপথে হঠাৎ তাঁরা দেখতে পান একটি বাড়ি থেকে আগুনের শিখা বের হচ্ছে। টেইলর তখনই তাঁর স্ত্রী চেলসিকে বলেন, ‘গাড়ি থামাও, আর ৯১১-এ ফোন দাও।’ তিনি দৌড়ে চলে যান জ্বলন্ত বাড়ির দিকে।
বাড়িটির সামনে কয়েকজন মানুষ দাঁড়িয়ে ছিলেন, কিন্তু তাঁরা শুধু আগুনের ধ্বংসযজ্ঞ দেখেই যাচ্ছিলেন, যেন কারওরই কিছু করার নেই। টেইলর তাঁদের কাছে জানতে চান—ভেতরে কেউ আছে কি না। উত্তর আসে, ‘জানি না।’
টেইলর অবশ্য দৌড়ে বাড়িটির আরও কাছে এগিয়ে যান এবং দরজা খুলে ডাক দেন, ‘কেউ আছেন?’ ভেতর থেকে ক্ষীণ একটি আওয়াজও ভেসে আসে। দেরি না করে তখনই দৌড়ে আগুনের ভেতরে ঢুকে পড়েন তিনি।
ভেতরে প্রবল ধোঁয়া ও তাপ সহ্য করেই সিঁড়ি বেয়ে ওপরে গিয়ে টেইলর দেখতে পান এক ব্যক্তি অচেতন হয়ে পড়ে আছেন। সময় নষ্ট না করে তিনি প্রায় ছয় লম্বা ওই লোকটিকে বহন করে রাস্তায় নিয়ে আসেন।
লোকটির জ্ঞান ফিরে আসার পর অবশ্য পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসও আসে। কিন্তু টেইলর তখন নিজের অদ্ভুত বেশ নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে কোনো রকমে পালিয়ে আসেন।
তবে টেইলরের এই জীবন বাঁচানোর খবরটি আর চাপা থাকে না। এই ঘটনার পর সবাই তাঁকে ‘সুপারহিরো’ বলে সবাই ডাকতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, পরবর্তীতে ‘কার্নেগি মেডেল ফর হিরোইজম’ পান তিনি এবং ওহাইও ফায়ার সার্ভিস হল অব ফেমে তাঁর নাম ওঠে। পাঁচ বছর পরও তাঁর সন্তানেরা গর্ব করে বলে—‘আমার বাবা সত্যিকারের সুপারহিরো।’
এমনকি দ্য বয়েজ সিরিজে হোমল্যান্ডারের চরিত্রে অভিনয় করা অ্যান্টনি স্টার তাঁর গল্পটি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে লিখেছিলেন, ‘এর চেয়ে গর্বিত মুহূর্ত আর হতে পারে না।’

আমরা এমন এক বিশ্বে বাস করি যেখানে প্রতি বছর ৭০ লাখ মেট্রিক টন চকলেট খাওয়া হয়। তবে চকলেট ভালোবাসেন এমন অনেকেরও হয়তো বিষয়টি জানা ছিল না। আজ ৭ জুলাই বিশ্ব চকলেট দিবসে থাকছে চকলেট নিয়ে মজার সব তথ্য।
০৭ জুলাই ২০২৪
১৯৪২ সালে বিয়ে। একসঙ্গে ৮৩ বছর পার করলেন যুক্তরাষ্ট্রে শতবর্ষী দম্পতি এলিনর ও লাইল গিটেনস। এই দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের মধ্য দিয়ে গড়লেন বিশ্বরেকর্ডও। বিশ্বের দীর্ঘতম বিবাহিত জুটি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন ১০৭ বছর বয়সী এলিনর ও ১০৮ বছর বয়সী লাইল গিটেনস।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের কয়েন মুখে দেওয়া বা গিলে ফেলা নতুন কিছু নয়। চোখের পলকে এই অঘটন অনেক শিশুই ঘটিয়ে ফেলে। পরে অনেককে দৌড়াতে হয় হাসপাতালে, আবার অনেকের স্বাভাবিক নিয়মে তা মলের সঙ্গে বের হয়ে আসে।
৮ দিন আগে
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফকে বলা হয় পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রবাল রিফ। প্রশান্ত মহাসাগরের কোরাল সাগরের এই প্রবাল রিফের কাছাকাছি এক দ্বীপে ঘটেছে এক মর্মান্তিক ঘটনা। ৮০ বছর বয়সী এক নারী পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে সেখানে।
১২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফকে বলা হয় পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রবাল রিফ। প্রশান্ত মহাসাগরের কোরাল সাগরের এই প্রবাল রিফের কাছাকাছি এক দ্বীপে ঘটেছে এক মর্মান্তিক ঘটনা। ৮০ বছর বয়সী এক নারী পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে সেখানে।
গত শনিবার কেয়ার্নস শহর থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার বা ১৫৫ মাইল উত্তরে অবস্থিত লিজার্ড আইল্যান্ডে হাইক করতে গিয়েছিলেন ওই নারী। কোরাল অ্যাডভেঞ্চারার নামের একটি ক্রুজ জাহাজে চড়ে আরও অনেকের সঙ্গে সেখানে গিয়েছিলেন তিনি। ওই নারী পর্যটক হাইক করার সময় কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতে গিয়ে দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সূর্যাস্তের সময় জাহাজটি দ্বীপ ছেড়ে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর ক্রুরা বুঝতে পারেন, ওই নারী জাহাজে নেই। পরে জাহাজটি দ্বীপে ফিরে যায়। ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়।
পরদিন রোববার সকালে অনুসন্ধানকারীরা দ্বীপ থেকে ওই নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেন।
অস্ট্রেলিয়ান মেরিটাইম সেফটি অথরিটি (এএমএসএ) জানিয়েছে, তারা ঘটনাটি তদন্ত করছে এবং চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে জাহাজটি ডারউইনে পৌঁছালে ক্রু সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে।
এএমএসএর এক মুখপাত্র জানান, গত শনিবার স্থানীয় সময় রাত প্রায় ৯টার দিকে (জিএমটি অনুযায়ী শুক্রবার সকাল ৫ টা) জাহাজের ক্যাপ্টেন প্রথমবারের মতো ওই নারীর নিখোঁজ হওয়ার খবর দেন।
সংস্থাটি বলেছে, তারা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যৌথভাবে ঘটনাটি তদন্ত করবে এবং তারা বাণিজ্যিক জাহাজে যাত্রী ও ক্রুদের নিরাপত্তাকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখে।
কোরাল এক্সপেডিশনস-এর প্রধান নির্বাহী মার্ক ফাইফিল্ড জানিয়েছেন, সংস্থার কর্মীরা ওই নারীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। এই ‘দুঃখজনক মৃত্যু’-র ঘটনায় পরিবারকে সহায়তা দিচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় তদন্ত এখনো চলছে, তবে যা ঘটেছে তার জন্য আমরা গভীরভাবে দুঃখিত এবং ওই নারীর পরিবারকে সর্বোচ্চ সহায়তা দিচ্ছি।’
কুইন্সল্যান্ড পুলিশ জানিয়েছে, নারীর এই ‘হঠাৎ এবং সন্দেহাতীত’ মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত শেষে একটি প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
কুরিয়ার মেল পত্রিকার প্রতিবেদনে জানা যায়, ওই প্রবীণ নারী দ্বীপের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কুকস লুক-এ ওঠার জন্য দলের সঙ্গে হাইকিংয়ে গিয়েছিলেন, কিন্তু পরে তিনি বিশ্রাম নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
৬০ দিনের ক্রুজে গিয়েছিলেন ওই নারী, যার টিকিটের দাম কয়েক হাজার অস্ট্রেলীয় ডলার। কোম্পানির ওয়েবসাইট অনুযায়ী, কোরাল অ্যাডভেঞ্চারার জাহাজে সর্বোচ্চ ১২০ জন যাত্রী ও ৪৬ জন ক্রু সদস্য থাকতে পারেন। অস্ট্রেলিয়ার উপকূলের দুর্গম এলাকাগুলোতে যাওয়ার জন্য এটি বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এই জাহাজে ছোট নৌকা বা ‘টেন্ডার’ রয়েছে যেগুলো দিয়ে দিনের বেলা যাত্রীদের ভ্রমণে ব্যবহার করা হয়।

অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফকে বলা হয় পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রবাল রিফ। প্রশান্ত মহাসাগরের কোরাল সাগরের এই প্রবাল রিফের কাছাকাছি এক দ্বীপে ঘটেছে এক মর্মান্তিক ঘটনা। ৮০ বছর বয়সী এক নারী পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে সেখানে।
গত শনিবার কেয়ার্নস শহর থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার বা ১৫৫ মাইল উত্তরে অবস্থিত লিজার্ড আইল্যান্ডে হাইক করতে গিয়েছিলেন ওই নারী। কোরাল অ্যাডভেঞ্চারার নামের একটি ক্রুজ জাহাজে চড়ে আরও অনেকের সঙ্গে সেখানে গিয়েছিলেন তিনি। ওই নারী পর্যটক হাইক করার সময় কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতে গিয়ে দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সূর্যাস্তের সময় জাহাজটি দ্বীপ ছেড়ে যায়। কয়েক ঘণ্টা পর ক্রুরা বুঝতে পারেন, ওই নারী জাহাজে নেই। পরে জাহাজটি দ্বীপে ফিরে যায়। ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়।
পরদিন রোববার সকালে অনুসন্ধানকারীরা দ্বীপ থেকে ওই নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেন।
অস্ট্রেলিয়ান মেরিটাইম সেফটি অথরিটি (এএমএসএ) জানিয়েছে, তারা ঘটনাটি তদন্ত করছে এবং চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে জাহাজটি ডারউইনে পৌঁছালে ক্রু সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে।
এএমএসএর এক মুখপাত্র জানান, গত শনিবার স্থানীয় সময় রাত প্রায় ৯টার দিকে (জিএমটি অনুযায়ী শুক্রবার সকাল ৫ টা) জাহাজের ক্যাপ্টেন প্রথমবারের মতো ওই নারীর নিখোঁজ হওয়ার খবর দেন।
সংস্থাটি বলেছে, তারা অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যৌথভাবে ঘটনাটি তদন্ত করবে এবং তারা বাণিজ্যিক জাহাজে যাত্রী ও ক্রুদের নিরাপত্তাকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখে।
কোরাল এক্সপেডিশনস-এর প্রধান নির্বাহী মার্ক ফাইফিল্ড জানিয়েছেন, সংস্থার কর্মীরা ওই নারীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। এই ‘দুঃখজনক মৃত্যু’-র ঘটনায় পরিবারকে সহায়তা দিচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় তদন্ত এখনো চলছে, তবে যা ঘটেছে তার জন্য আমরা গভীরভাবে দুঃখিত এবং ওই নারীর পরিবারকে সর্বোচ্চ সহায়তা দিচ্ছি।’
কুইন্সল্যান্ড পুলিশ জানিয়েছে, নারীর এই ‘হঠাৎ এবং সন্দেহাতীত’ মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত শেষে একটি প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
কুরিয়ার মেল পত্রিকার প্রতিবেদনে জানা যায়, ওই প্রবীণ নারী দ্বীপের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কুকস লুক-এ ওঠার জন্য দলের সঙ্গে হাইকিংয়ে গিয়েছিলেন, কিন্তু পরে তিনি বিশ্রাম নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
৬০ দিনের ক্রুজে গিয়েছিলেন ওই নারী, যার টিকিটের দাম কয়েক হাজার অস্ট্রেলীয় ডলার। কোম্পানির ওয়েবসাইট অনুযায়ী, কোরাল অ্যাডভেঞ্চারার জাহাজে সর্বোচ্চ ১২০ জন যাত্রী ও ৪৬ জন ক্রু সদস্য থাকতে পারেন। অস্ট্রেলিয়ার উপকূলের দুর্গম এলাকাগুলোতে যাওয়ার জন্য এটি বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এই জাহাজে ছোট নৌকা বা ‘টেন্ডার’ রয়েছে যেগুলো দিয়ে দিনের বেলা যাত্রীদের ভ্রমণে ব্যবহার করা হয়।

আমরা এমন এক বিশ্বে বাস করি যেখানে প্রতি বছর ৭০ লাখ মেট্রিক টন চকলেট খাওয়া হয়। তবে চকলেট ভালোবাসেন এমন অনেকেরও হয়তো বিষয়টি জানা ছিল না। আজ ৭ জুলাই বিশ্ব চকলেট দিবসে থাকছে চকলেট নিয়ে মজার সব তথ্য।
০৭ জুলাই ২০২৪
১৯৪২ সালে বিয়ে। একসঙ্গে ৮৩ বছর পার করলেন যুক্তরাষ্ট্রে শতবর্ষী দম্পতি এলিনর ও লাইল গিটেনস। এই দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের মধ্য দিয়ে গড়লেন বিশ্বরেকর্ডও। বিশ্বের দীর্ঘতম বিবাহিত জুটি হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন ১০৭ বছর বয়সী এলিনর ও ১০৮ বছর বয়সী লাইল গিটেনস।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের কয়েন মুখে দেওয়া বা গিলে ফেলা নতুন কিছু নয়। চোখের পলকে এই অঘটন অনেক শিশুই ঘটিয়ে ফেলে। পরে অনেককে দৌড়াতে হয় হাসপাতালে, আবার অনেকের স্বাভাবিক নিয়মে তা মলের সঙ্গে বের হয়ে আসে।
৮ দিন আগে
২০২০ সালের হ্যালোইন রাতে যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও অঙ্গরাজ্যের গ্রিনভিলে এক অবিশ্বাস্য ঘটনার মুখোমুখি হন ক্রিস্টোফার লি টেইলর। সেই রাতে স্ত্রীর বোনের বাড়িতে হ্যালোইন পার্টিতে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তাঁদের।
১০ দিন আগে