গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সরকার দৃশ্যমান কোনো অ্যাকশন না নেওয়ায় ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে দলটি। এ সময়ের মধ্যে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জানিয়েছে তারা।
তিনি বলেন, ‘সেনাবাহিনীর কতিপয় সদস্য ও পুলিশ বাহিনীর কতিপয় সদস্য গণঅধিকার পরিষদের সভাপতির ওপর হামলা করেছে, তা মিডিয়ার মাধ্যমে সারা দেশের মানুষ দেখেছে। কিন্তু আজকে দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে, হামলাকারীরা চিহ্নিত হওয়ার পরও তারা কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে একটা তদন্ত কমিশন গঠন করতে দেখেছি।
পোস্টে ডাকসুর এই সাবেক ভিপি বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী ঐতিহাসিক ডাকসু ও হল সংসদের নির্বাচনে বিজয়ী ও অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী বন্ধুদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। একই সঙ্গে ধন্যবাদ জানাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে; যারা ধৈর্য্য, কৌশল ও দক্ষতার সঙ্গে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিস্থিতি
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা না দিতে একটা মহল সক্রিয়ভাবে কাজ করছে বলে মন্তব্য করেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি আরও বলেন, ‘নুরুল হক নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি। নুরুল হক নুরের শর্টটাইম মেমোরি লস হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল...