
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে এ কেন্দ্র থেকে কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে না। এতে লোডশেডিংয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে

বহুল আলোচিত রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র ঘিরে নিয়োগ-বাণিজ্য, টেন্ডারপ্রক্রিয়ায় অনিয়ম ও মালপত্র বিক্রি করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সরকারের অন্যতম বড় বিদ্যুৎ প্রকল্পে এমন অভিযোগ ওঠায় বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় এসেছে।

তবে একই দিনে সকালে বয়লারের পাইপ ফেটে ১২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ১ নং ইউনিটটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। এটি সচল হতে ৩-৪ দিন লাগবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক।

পটুয়াখালী ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আশরাফ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগুনে মূল পাওয়ার প্ল্যান্টের কোনো ক্ষতি হয়নি। পরিত্যক্ত লোহা, টিন ও বেশ কিছু কাঠ পুড়ে গেছে। আগুনের সূত্রপাত উদ্ঘাটন ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।