রিমন প্রতিদিনের মতো গতকালও ট্রাক্টর ট্রলি চালিয়ে রাত ১০টার দিকে বাড়ি আসে। তারপর খাবার খেয়ে সে নিজের রুমে ঘুমাতে যায়। পরে আজ সকালে অন্য একজন রিমনকে ডাকতে আসে। কোনো সাড়া–শব্দ না পাওয়ায় রিমনের বাবা–মা তাকে ডাকতে আসেন