স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২ হাজার ৪৯৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৪২৬ জন। আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সে

ডেঙ্গুর হটস্পট বাংলাদেশে কেন রোগটির টিকা এখনো পাওয়া যাচ্ছে না। ৩০–এর বেশি ওষুধ কোম্পানির নেটওয়ার্ক ফার্মাসিউটিক্যাল টেকনোলজিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানের তাকেদা ফার্মাসিউটিক্যালসের ডেঙ্গুর টেট্রাভ্যালেন্ট ভ্যাকসিন কিউডেঙ্গা (Qdenga) সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়াসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে অনুমো

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ৭৫৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৯২ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৬৫ জন। এ সময় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় মৃত্

দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২ হাজার ৫৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১০১ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৪৮৮ জন। এ সময় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০ জন

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত) আরও ২ হাজার ২০২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর মারা গেছে ১০ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১৪৩ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৫৯ জন।

ডেঙ্গু আবারও হানা দিয়েছে। বছর বছর ডেঙ্গু রুদ্রমূর্তি নিয়ে ফিরে এলেও প্রায় সবার মধ্যে এখনো অনেক বিভ্রান্তি রয়ে গেছে এ নিয়ে। সাধারণ মানুষ এবং চিকিৎসক উভয় পক্ষেই আছে কিছু ভুল জানাজানি।

বর্তমানে ডেঙ্গু জ্বর এক মহা আতঙ্কের নাম। ভয়াবহ গতিতে ছড়াচ্ছে এই রোগ। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বেশি। তবে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে খুব সহজেই ডেঙ্গু জ্বর ভালো হয়ে যায়। কিন্তু চিকিৎসা নিতে দেরি করলে বিপদের আশঙ্কা থাকে।

দেশে বিগত ২৩ বছর এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরের সংক্রমণ লক্ষণীয়। তবে এটি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর উদ্যোগ নেই কোনো কর্তৃপক্ষের। ফলে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে বাড়ে দেশের মানুষের উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা, হাসপাতালে বাড়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। ডেঙ্গু পরিস্থিতির এ অবস্থায় আশা জাগিয়েছে নতুন টিকা।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ হাজার ৫০৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর মারা গেছে ৪ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৯০৭ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৫৯৬ জন। আজ শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠা

দেশে সুষ্ঠু স্যানিটেশন ও হাইজিন ব্যবস্থা না থাকায় ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়ছে। এর সঙ্গে রয়েছে জলবায়ু বিপর্যয়ের প্রভাব। বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ছে। বাড়ছে মশার উপদ্রব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশের গড় তাপমাত্রা এক ডিগ্রি বাড়লে ডেঙ্গু সংক্রমণ শতভাগ বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এটি রোধে প্রয়োজন জনগণের সচেতনতা এবং সু

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯ জন মারা গেছে। আর আক্রান্ত হয়েছে ২ হাজার ২৯৩ জন। যা এক দিনে সর্বোচ্চ আক্রান্ত। নিহত সবাই ঢাকার। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মারা গেছে ১৮৫ জন এবং আক্রান্ত হয়েছে ৩৫ হাজার ২৭০ জন। 

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ জন মারা গেছে। একই সময়ে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৯৬ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু ১৫৬ জনের এবং মোট আক্রান্ত হয়েছে ২৮ হাজার ৪৪৩ জন। 

মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুর সংক্রমণ পরিস্থিতি দিন দিন আরও খারাপ হচ্ছে। আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি জাতীয় পর্যায়ে জনস্বাস্থ্যের জরুরি অবস্থা (পাবলিক হেলথ ইমার্জেন্সি) ঘোষণার পর্যায়ে চলে গেছে বলে মনে করছেন শীর্ষ এক বিশেষজ্ঞ।

চলতি মাসের প্রথম ১৫ দিনেই ১১ হাজার ৪৭৬ এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ সময়ে রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে ৫৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। মাত্র অর্ধমাসে এত আক্রান্ত ও মৃত্যু এর আগে কখনো দেখেনি বাংলাদেশ।

দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছেই। গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে পাঁচজন। আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ২৩৯ জন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৫৬ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি

এ বছর ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ হতে পারে—এমন সতর্কবার্তা গত মে মাসেই দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মৌসুম শুরুর আগে সমন্বিতভাবে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মশা নিধনের তাগিদ দিয়েছিলেন কীটতত্ত্ববিদেরাও। কিন্তু এতে গা করেনি ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। সেই সনাতন পদ্ধতিতে ফগার মেশিনে ওষুধ ছিটিয়ে ও মাঝে মাঝে ‘চিরুনি অভিযান

দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে মৃত্যুহার ২৩ বছরের মধ্যে এবারই সর্বোচ্চ। চলতি বছর ডেঙ্গুতে এ পর্যন্ত ৭৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।মৃত্যুহার শূন্য দশমিক ৫৬ শতাংশ। অর্থাৎ প্রতি ২০০ জন আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি জুলাই মাসের প্রথম ৯