রাহুল গান্ধী

মল্লিকার্জুনের দাবি, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বেই বিজেপিকে হারিয়ে দিল্লিতে কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করবে কংগ্রেস। তবে কংগ্রেস সভাপতির এই দাবিকে দিবাস্বপ্ন বলে উড়িয়ে দিয়েছে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। বিজেপির দাবি, জনপ্রিয়তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ধারেকাছে

ভারতের গুজরাট রাজ্যের মরবিতে কেব্ল সেতু ভেঙে পড়ে ১৪১ জনের মৃত্যুতে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক অঙ্গন। বিরোধীদের দাবি, অবিলম্বে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত করতে হবে। তাদের অভিযোগের তীর বিজেপি নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকারের দিকে। শাসকদল ব্যস্ত ক্ষতিপূরণের মাধ্যমে...

ভারতে জাতীয় নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে ততই উন্নয়ন বা মানুষের রুটি-রুজির প্রশ্নের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে ভোটারদের ধর্মীয় আবেগ। তাই রাজনৈতিক নেতারা দলমত-নির্বিশেষে মানুষের ধর্মীয়

দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদ স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি। ২০০৪ সালে তাঁকে সামনে রেখেই কংগ্রেস ক্ষমতায় ফিরলেও তিনি প্রধানমন্ত্রী না হয়ে ড. মনমোহন সিংকে এগিয়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর পদে। এবারও কংগ্রেসের সর্বোচ্চ পদও ছেড়ে দিয়েছেন সোনিয়া গান্ধী

আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতে সবচেয়ে প্রাচীনতম রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ৮০ বছরের প্রবীণ কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। দিল্লিতে খাড়গের অভিষেক উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কংগ্রেসের নতুন সভাপতি তাঁর প্রথম ভাষণে বিদায়ী সভাপতি

শারদ পাওয়ারের মতে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন মতাদর্শের লোককে সংঘবদ্ধ করার জন্যই পদযাত্রায় নেমেছেন রাহুল গান্ধী। তাই তিনি এনসিপি দলের নেতা হয়েও কংগ্রেসের কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। এক সময় রাহুল গান্ধীর মা সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে...

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের আগে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লম্বা দাড়ি রেখেছিলেন। তাঁর দাড়ি রাখার বিষয়টি নিয়ে উপহাসও করেছিলেন অনেকে। বিজেপিবিরোধীদের কটাক্ষ ছিল, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নকল করতেই মোদির এমন রূপ

কাগজে-কলমে তিনিই কংগ্রেসের নির্বাচিত সভাপতি। ৮০ বছর বয়সে ভারতের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দলের সর্বময় হর্তাকর্তা। দলের সর্বোচ্চ ক্ষমতা ও দায়িত্ব তাঁর কাঁধেই। ফলে দলকে খাদের কিনারা থেকে সাফল্যের মহাসড়কে ফিরিয়ে আনার দায়ও তাঁরই। তবে ক্ষমতার

বহু ভাষার দেশ ভারতে ক্ষমতাসীন দল বিজেপির বিরুদ্ধে আঞ্চলিক ভাষার বদলে হিন্দিকে চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে উঠেছে। বিজেপির এমন প্রচেষ্টার প্রতিবাদে সরব হয়ে উঠেছে হিন্দিভাষী নয় এমন রাজ্যগুলো। 

দলের সাংগঠনিক নির্বাচনে মোটেই নাক গলাচ্ছে না গান্ধী পরিবার। স্থানীয় সময় আজ শনিবার কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী এমনই দাবি করেছেন। তিনি বলেছেন, যিনিই কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন না কেন, তিনি স্বাধীনভাবেই দল

দলকে চাঙা করতে বিজেপির বিরুদ্ধে বিভেদের রাজনীতির অভিযোগ তুলে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’য় নেমেছেন কংগ্রেসের সাবেক প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধী। গতকাল বৃহস্পতিবার সেই পদযাত্রায় শামিল হন কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট সোনিয়া

দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এখন বেশ উত্তপ্ত। কংগ্রেসের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর উত্তরসূরি হিসেবে দুই হেভিওয়েট নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে ও শশী থারুরের মধ্যে লড়াই জমে উঠেছে। দুই পক্ষই নেমে পড়েছেন

বহু নাটকীয়তা শেষে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদের প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারীদের তালিকা নিশ্চিত হয়েছে। দিগ্বিজয় সিং কিংবা মুকুল ওয়াসনিক নয়, শশী থারুরের বিপরীতে লড়বেন গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ মল্লিকার্জুন খাড়গে। স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার দলীয় মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিনে

কংগ্রেসের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে গান্ধী পরিবারের কেউ থাকছেন না। বিষয়টি আবারও নিশ্চিত হলো। স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার আবারও এই কথা স্পষ্টভাবে জানালেন সাবেক কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। দক্ষিণ ভারতে কংগ্রেসের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ চলাকালে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে

বর্তমানে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ত রাহুল। সম্প্রতি কেরালায় এক সংবাদ সম্মেলনে রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘আমরা উদয়পুরে যে অঙ্গীকার করেছিলাম, আমি আশা করি তা দৃঢ়ভাবে মানা হবে।’ রাহুলের মন্তব্য এমন সময়ে এল যার মাত্র এক দিন আগেই দলের বর্তমান প্রধান

ভারতের প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন জমে উঠেছে। গান্ধী পরিবারের অত্যন্ত বিশ্বস্ত নেতা রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকেই সম্ভাব্য সভাপতি হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারেন কংগ্রেসের আরেক প্রবীণ নেতা শশী থারুর। তবে এই দুই 

কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট যিনিই হন না কেন, তাঁকে বিশাল এক কর্মযজ্ঞের নেতৃত্ব দিতে হবে। বিজেপির মতো রাজনৈতিক শক্তির মোকাবিলায় নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি পুনরুদ্ধার করে পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনে দলকে জয়ের বন্দরে ভেড়াতে হবে। কিন্তু এরই মধ্যে বিজেপির বাইরেও...