
এটি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার চীনে পঞ্চম সফর এবং চলতি বছরের শুরুতে পুনর্নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম সফর। তাঁর এই সফর চীনা ও বাংলাদেশি নেতাদের মধ্যে ঘন ঘন উচ্চপর্যায়ের মতবিনিময়ের ইঙ্গিত দেয় এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নয়নে উভয় পক্ষের গুরুত্ব তুলে ধরে। বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান বিবেচনায় চীন ও ভার

মোদির অনুপস্থিতিতে এই কল্পনা-জল্পনা শুরু হয়েছে যে, তবে কী ভারত পশ্চিমের এক মেরুক বিশ্বব্যবস্থার বিপরীতে চীনের যে বহুমেরুক বিশ্বব্যবস্থার আকাঙ্ক্ষা, সেটিতে বাগড়া দিচ্ছে! সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার সম্মেলনের অছিলায় সি ও পুতিন প্রায়ই বৈঠক করছেন এবং দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক গাঢ় থেকে গাঢ়তর করছেন। কিন্তু টা

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ লাওস ঋণের ভারে জর্জরিত হয়ে দেউলিয়া হওয়ার পথে আছে। দেশটির বেশির ভাগ বৈদেশিক ঋণই চীনের কাছ থেকে নেওয়া। তবে দেশটিকে ঋণের এই সংকট কাটাতে সহায়তা করার দাবি করেছে প্রতিবেশী চীন। লাওস বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ দ্বিগুণ হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর

অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থায়ন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের সংকট কাটানো, চীনা বিনিয়োগ ও দেশটিতে রপ্তানি বাড়ানো—এই চার লক্ষ্য সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৮ জুলাই বেইজিং যাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সঙ্গে চীনের কৌশলগত বৈরিতার মধ্যেও প্রধানমন্ত্রীর বেইজিং সফরকে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার।