আমাদের সৌভাগ্য যে, আমার বাবা মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন, সেই দুঃসময়ে, যখন বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি আর্মিরা ধরে নিয়ে যায়। সেই সময়ে বাবার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং সবার সম্মিলিত চেষ্টায় আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম। আমার পিতাকে হত্যা করা হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে, আমার মা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেন এবং
বুধবার সকালে সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, ম্যুরালের পাদদেশে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। পেছনে দাঁড়িয়ে প্রতিকৃতি মুছে ফেলা ম্যুরাল। ম্যুরালের নিচের অংশে রয়েছে আঘাতের চিহ্ন। দুপাশে সীমানাপ্রাচীরের সঙ্গে থাকা টেরাকাটার কিছু অংশ তুলে ফেলা হয়েছে। ওপরের অংশে লেখা, ‘জালেমের ওপর
যশোরে নির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ম্যুরাল এক্সকাভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার সকালে যশোর পৌরসভা ম্যুরালটি ভাঙার কাজ শুরু করে। স্থানটিতে এখন নির্মিত হবে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিসৌধ’। আগামীকাল সোমবার বেলা ১১টায় আনুষ্ঠানিকভাবে এ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন জেলা প্রশাসক আজহারুল ইসলাম।
ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়লেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তবে তিনি এ নিয়ে কোনো সরাসরি উত্তর না দিয়ে ঘটনাটি পাশ কাটিয়ে যান। বরং সামগ্রিক পরিস্থিতিকে ‘শান্ত’ ও ‘শৃঙ্খলাপূর্ণ’ হিসেবে তুলে ধরেন।