প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়

গৃহযুদ্ধকবলিত আফ্রিকার সুদান থেকে ফিরতে শুরু করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। প্রথম ধাপে আজ সোমবার দেশে ফিরেছেন ১৩৬ জন। ৯ বা ১০ মে আসবেন পরবর্তী ধাপের বাংলাদেশিরা। সুদান থেকে বাংলাদেশিদের দেশে ফেরত আনতে প্রবাসী কল্যাণ বোর্ড থেকে দুই লাখ ডলার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ফেরত আসা এই প্রবাসীদের পুনর্বাসনে ঋণ দেবে প

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় অভিবাসন ব্যয় কমিয়ে আনতে চায় মালয়েশিয়া। ভবিষ্যতে এ নিয়ে দুই দেশের প্রতিনিধিরা বসবেন। তাঁরা পর্যালোচনা করে দেখবেন যে, সমঝোতা চুক্তিতে পরিবর্তন আনার প্রয়োজন আছে কিনা।

সৌদি আরব থেকে মৃত্যুর খবর আসার সাড়ে পাঁচ মাস পর আনোয়ার হোসেন (৩২) নামে এক প্রবাসীর মরদেহ পেয়েছেন তাঁর স্বজনেরা। আজ বুধবার সকালে লাশবাহী একটি গাড়ি মরদেহটি পৌঁছে দেয় তাঁর বাড়িতে। 

২০০৮-২০০৯ অর্থবছর থেকে ২০২০-২১ অর্থবছরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ৭৩ লাখ ১৯ হাজার ৩১৬ জন কর্মী পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রীর তথ্য অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি গেছে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে—৮ লাখ ৯৩ হাজার ৭৩৯ জন। আর সবচেয়ে কম গেছে ২০২০-২১ অর্থবছরে—২ লাখ ৭১ হাজার ৪৪৫ জন।

আমাদের দেশ থেকে বারবার সফর করেও কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সিন্ডিকেটের কারণে। কয়েকটা বিশেষ গোষ্ঠীকে আমরা যদি সুযোগ দিই, তাহলে দাম বেড়ে যাবে। এখন মালয়েশিয়ায় যাওয়া যায় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। কিন্তু পরে লাগবে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। আমাদের দেশের নিম্নবিত্ত ও সাধারণ মানুষ কী করে এ টাকা সংগ

চলতি জুনেই খুলতে পারে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। এতে সিন্ডিকেট থাকবে কি না তা নির্ভর করছে দেশটির সরকারের ওপর। বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত ১ হাজার ৫২০টি বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকা মালয়েশিয়াকে পাঠানো হবে। সেখান থেকে তারা বিষয়টি ঠিক করবে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী

২০২২ সালে ১০ লাখ কর্মী বিদেশ যাবে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ। আজ বুধবার সন্ধ্যায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে নিরাপদ অভিবাসন বিষয়ে অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা ও ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকেরা যাতে প্রতারিত না হন, সে জন্য এ–সংক্রান্ত বিষয়গুলো আরও স্বচ্ছ করা এবং এ বিষয়ে ব্যাপক প্রচার চালাতে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন। 

জানুয়ারি থেকেই কর্মী যাওয়ার কথা ছিল। হয়তো ফেব্রুয়ারির শেষে অথবা মার্চের শুরুতে আমাদের ফ্লাইট যেতে পারে। এর কোনো সঠিক তারিখ বলা কঠিন। প্রথমে একটি চাহিদা বিএমইটির কাছে আসবে। এরপর ছাড়পত্র ও কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া থেকে শুরু করে বেশ কিছু কাজ করতে হয়। চাহিদা আসার পর মাসখানেক সময় লেগে যায়।

মালয়েশিয়াতে থাকা অনিয়মিত বাংলাদেশিদের বৈধ করতে এবং তাদের জন্য উপযুক্ত কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে দেশটি। কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশন ও মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে এ কমিটি গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের কাছে। প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থ

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের জন্য মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটি সমঝোতা সই হয়েছে। প্রায় তিন বছর বন্ধ থাকার পর এ সমঝোতার মাধ্যমে আবারও বাংলাদেশের জন্য বিশাল এই শ্রমবাজারটি উন্মুক্ত হলো।