দাম

চট্টগ্রামে এক সপ্তাহের ব্যবধানে আলু কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দু-এক সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজ কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সরকারি নির্ধারিত মূল্য খোলা চিনি ১১০ টাকা থাকলেও ১৩০ টাকায় কেজি বিক্রি হচ্ছে। দুই দিন থেকে ডিম ডজনপ্রতি ১০ টাকা বেড়ে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। 

মন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘পেঁয়াজ আলুর মতো না। যদি আয়ুষ্কাল বাড়ানো যেত, তাহলে আমাদের যে উৎপাদন হচ্ছে, তাতে পেঁয়াজ দিয়ে বাজার ভাসিয়ে দেওয়া যেত।’

সপ্তাহ দুয়েক আগেও রাজধানীর খুচরা বাজার থেকে ক্রেতারা দেশি পেঁয়াজ কিনেছেন ৪৫-৫০ টাকায়। বাড়তে বাড়তে গতকাল বৃহস্পতিবার সে দাম পৌঁছেছে ৮০-৮৫ টাকায়। কোথাও আবার একই দিনে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে পাঁচ টাকা দাম বেড়েছে। মূল্যবৃদ্ধির চক্র থেকে রেহাই পাচ্ছেন না ঢাকার বাইরের ক্রেতারাও। ভারত সীমান্তবর্তী দিনাজপুরের

হিলিতে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ও বাজারের দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কম থাকার অজুহাতে আবারও বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। ৩-৪ দিন আগেও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৫২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকা কেজি দরে। ৪ দিনের দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ২৪-২৫ টাকা। 

অধিক মুনাফার লোভে এর আগে ব্যবহৃত অনেক কার্যকর জীবন-রক্ষাকারী ওষুধ উৎপাদন করছে না দেশি কোম্পানিগুলো। তাদের যুক্তি, নতুন ওষুধ আসায় পুরোনো ওষুধের প্রয়োজনীয়তা কম। যদিও পুরোনো ওষুধগুলোর মানবদেহে রেজিস্ট্যান্ট (প্রতিরোধী) হওয়ার কোনো তথ্য-প্রমাণ নেই। ইউরোপ-আমেরিকায় এগুলো দেদার ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞরা

দেশে গ্যাসের সংকট ছিল আগে থেকেই। সেই সংকট এখন আরও বেড়েছে। তীব্র গ্যাস-সংকটে পাঁচ দিন ধরে বন্ধ আছে তৈরি পোশাক খাতের অনেক কারখানা। কবে গ্যাসের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে, সেটারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। এই অবস্থার মধ্যেও আবাসিকে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে বিতরণ কোম্পানি তিতাস।

গত এক মাসে পেঁয়াজের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেছে ৷ কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি না থাকায় পেঁয়াজ আমদানি করা যাচ্ছে না৷ তবে আজ-কালের মধ্যে দাম না কমলে কৃষি মন্ত্রণালয় পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি

দিনাজপুর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন (হাবিপ্রবি) খাবার হোটেলে এক প্লেট ভাতের দাম ১৫ টাকা চাওয়ায় গতকাল শুক্রবার রাতে হোটেলমালিক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। এর জেরে আজ শনিবার সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে ব্যবসায়ীরা প্রতিবাদ জ

বাজারে জিনিসপত্রের দাম লাগামহীনভাবেই বাড়ছে। সরবরাহে ঘাটতি নেই, বাড়তি চাহিদাও নেই, আন্তর্জাতিক বাজারেও দাম বাড়ার লক্ষণ নেই। কিন্তু আমাদের দেশের একশ্রেণির ব্যবসায়ী অনেকটা তাঁদের খেয়ালখুশিমতো নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে ভোক্তা, ক্রেতাদের পকেট কেটে চলেছেন নির্বিঘ্নে।

দেশে ভোজ্যতেল সরবরাহের কোনো সংকট নেই। কয়েক মাস ধরে আন্তর্জাতিক বাজারেও পণ্যটির দাম কমতির দিকে। এরপরও অতিরিক্ত মুনাফা করতেই চাপ দিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানো হয়েছে লিটারপ্রতি ১২ টাকা। তবে মিলমালিকেরা বলছেন, ভ্যাট সুবিধা উঠে যাওয়ায় দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা।

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা বাড়ানো হয়েছে। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম মোল্লা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে প্যাকেটজাত চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। বেড়েছে খোলা চিনির দাম। প্রতি কেজি চিনি ১৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। এ কারণে মিষ্টি জাতীয় খাবারের দাম বেড়ে গেছে। 

রাজবাড়ীর পদ্মায় জেলের জালে ১৯ কেজি ওজনের একটি বোয়াল আটকা পড়েছে। যা বিক্রি হয়েছে ৪৬ হাজার ৮০০ টাকায়। আজ শনিবার সকালে গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া মৎস্য আড়ত

দেশে সারের দাম কেজিতে পাঁচ টাকা বৃদ্ধিতে পিরোজপুরের সাত উপজেলার সাধারণ কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। এই অঞ্চলের কৃষকদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। কৃষকেরা মনে করছেন সারের দাম বাড়ার কারণে রবিশস্য, ধান ও সবজি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

বিশ্বের সেরা স্বাদের ও দামি খাবার নিয়ে ভোজনরসিকদের আগ্রহের অন্ত নেই। অনেকে শুধু খাবার খেতেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে ছুটে যান। এসব খাবার সাধারণত সহজলভ্য হয় না। তা ছাড়া দামি খাবারগুলো তৈরিতে অনেক সময় সোনা, রুপা এমনকি হিরের ব্যবহারও হয়ে থাকে। চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে দামি খাবার বা খাবার

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেল থাকলেও সেটি কার্যকর নেই। এই সেল মন্ত্রণালয়ে সচিবের কাছে একটি প্রতিবেদন পাঠানো ছাড়া কোনো কাজই করছে না। একাধিক আমদানিকারকসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, দেশে নিত্যপণ্যের চাহিদা বছরে কত, কী পরিমাণ উৎপাদন হয়েছ

মাত্র এক বছরের ব্যবধানে জীবন রক্ষাকারী ওষুধের দাম ২৪ শতাংশের বেশি বাড়িয়েছে সরকারি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল)। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ‘কমিউনিটি বেইজড হেলথ কেয়ার (সিবিএইচসি) অপারেশনাল প্ল্যান (ওপি)’-এর কাছে বর্ধিত দামে ওষুধ বিক্রির চুক্তি হয়েছে এরই মধ্যে।