ডায়াবেটিস

ডায়াবেটিস একটি বিশ্বব্যাপী সমস্যা। বিশ্বের প্রায় ৪৬ কোটির বেশি মানুষ এ রোগে ভোগেন। আরও প্রায় ৪৬ কোটি লোক প্রাথমিক ডায়াবেটিসের রোগী। সব মিলিয়ে ২০ কোটির মতো মানুষ কোনো না কোনোভাবে ডায়াবেটিস বহন করছেন।

মিসেস আফরিন, ২৮ বছর বয়সে তৃতীয়বারের মতো গর্ভধারণ করেছেন। কারণ তাঁর আগের দুটি সন্তান গর্ভে নষ্ট হয়েছে। তাঁর ডায়াবেটিস ছিল না কখনো। কিন্তু এবার গর্ভকালের ২৮ সপ্তাহের দিকে খালি পেটে এবং গ্লুকোজ খেয়ে ডায়াবেটিস

সামাজিকতার জন্য বিভিন্ন উৎসব ও অনুষ্ঠানে অংশ নিতে হয়। তা জন্মদিন বা বিয়ের অনুষ্ঠানই হোক বা ধর্মীয় অনুষ্ঠান। আর এসব উৎসবে জম্পেশ খাওয়াদাওয়া হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু এসব অনুষ্ঠানে একজন ডায়াবেটিসের রোগীর ক্ষেত্রে খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে একটু খেয়াল না রাখলে....

ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য যুগান্তকারী কম্বিনেশন নিয়ে এসেছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসায় ইনসেপ্টার তৈরি ওষুধ লিনাট্যাব-ই বড় কার্যকর ভূমিকা রাখবে। ‘ব্রেকিংথ্রু কম্বিনেশন ডায়াবেটিস ম্যানেজমেন্ট’ শীর্ষক

আমার বয়স ২৪ বছর। ত্বকের রং উজ্জ্বল শ্যামবর্ণ। আমার ত্বকে কয়েক বছর ধরেই লাল তিল গজাচ্ছে। পেটে, বুকে, পিঠে ছোট ছোট লাল তিল। এখন মনে হচ্ছে দিন দিন বাড়ছে। কেন হচ্ছে আর এগুলোর কোনো ক্ষতিকর দিক আছে কি না? কীভাবে প্রতিকার পেতে পারি?

ঈদ মানেই বিশেষ কিছু; হরেক রকম রান্না, দাওয়াত ও উৎসবের আমেজ। এক মাস রোজা রেখে যখন ঈদ আসে, তখন খাবার নিয়ন্ত্রণ করা একটু কঠিনই হয়ে পড়ে। এ সময় ডায়াবেটিসের রোগীরা তাঁদের খাবার কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন, সেটা বেশ ভাবনার বিষয়।

রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের বার্তা নিয়ে আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে মহিমান্বিত মাস রমজান। এ মাসে অন্যদের পাশাপাশি ডায়াবেটিসের রোগীরাও রোজা রাখেন।

করোনায় সংক্রমিত হওয়ার ছয় মাস পরেও গুরুতরভাবে রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি থাকে। এই ঝুঁকি হালকা উপসর্গ থাকা করোনা আক্রান্তদেরও রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ চিকিৎসাবিষয়ক সাময়িকী বিএমজেতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় এমনটি বলা হয়েছে। 

মাত্রাতিরিক্ত ট্রান্স ফ্যাটযুক্ত খাবারের কারণে রক্তে মন্দ কোলেস্টেরলের মাত্রা অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায়, যার ফলে হৃদ্‌রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি বাড়ে। ডায়াবেটিসসহ আরও নানা জটিল রোগের পেছনেও ভূমিকা রয়েছে ট্রান্স

ডায়াবেটিসের কারণ হিসেবে এক ধরনের এনজাইমের স্বল্পতার কথা বলছেন বাংলাদেশি গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, ইন্টেস্টিনাইল অ্যালকালাইন ফসফাটেস (আইএপি) বিশেষ এক ধরনের এনজাইমের স্বল্পতা দেখা দিলে শরীরে বিশেষ ধরনের টক্সিনের আধিক্য হয়। এর প্রভাবে শরীরের অভ্যন্তরে সিস্টেমেটিক প্রদাহের সৃষ্টি হয়, যা রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্

একটা সময়ে রং-চা আর দুধ-চা ছাড়া কোনো চায়ের নাম সাধারণের জানা ছিল না। কিন্তু গত ১০ বছরের কথাই যদি বলা যায়, দেখা যাবে আমরা পরিচিত হয়েছি নানা রকম হারবাল চায়ের সঙ্গে। বিভিন্ন ধরনের গবেষণা জানাচ্ছে, কোনো কোনো চা ক্যানসার, হৃদ্‌রোগ ও ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। পাশাপাশি সেসব চা পানে কমে শরীরের বাড়তি ওজন ও

আমার মায়ের বয়স ৬৯ বছর। গ্লাস, প্লেট বা ভারী কিছু ধরলে তাঁর বাঁ হাত কাঁপে। ডান হাতও কাঁপে, তবে খেয়াল না করলে বোঝা যায় না। তাঁর হাতে কোনো ব্যথা নেই। তাঁর ডায়াবেটিসও নেই।

সুস্থ-সবল একজন ব্যাংকে গিয়ে হঠাৎ পড়ে গেলেন। ধরাধরি করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলো। পরীক্ষা করে দেখা গেল, লোকটির ডায়াবেটিস। নতুন ধরা পড়ল, আগে তিনি জানতেন না।

ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র শব্দটির সঙ্গে একসময় ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ছিলেন শুধু বয়স্করা। কিন্তু বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই বড়দের পাশাপাশি শিশুদের মধ্যেও ডায়াবেটিসের ভয়াবহতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমনকি নবজাতকও ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে। 

ডায়াবেটিস রোগ ভয়াবহ আকারে বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। অনেকেই জানেন না তাঁদের মধ্যে লুকিয়ে আছে রোগটি। এ বিষয়ে সচেতনতা তাই খুব প্রয়োজন। বিশ্বে যে ১০টি দেশে ডায়াবেটিস বেশি, আমাদের দেশ তার মধ্যে একটি।

ডায়াবেটিস একটি নিরাময় অযোগ্য রোগ। ইদানীং ডায়াবেটিসকে লাইফস্টাইলের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে নিতে বলা হয়। ২০১৯ সালে পুরো পৃথিবীতে ৯ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত ছিলেন। কিন্তু আশঙ্কার কথা হলো, ২০৪৫ সাল নাগাদ ১০ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হবে।

ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসার সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জাতীয় অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিম (১৯১১-১৯৮৯) অবহিত ছিলেন। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি একটি অন্যতম উপায় হতে পারে।