
শনিবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিনটি গ্রামের ২১টি পরিবারের সদস্যদের হাতে এই সহায়তা তুলে দেন। সহায়তার মধ্যে ছিল প্রতিটি পরিবারের জন্য দুই বান্ডিল ঢেউটিন, নগদ ৬ হাজার টাকা ও শুকনো খাবার।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার নবীপুর ইউনিয়নে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে লন্ডভন্ড হয়েছে তিনটি গ্রাম। ঝড়ে ওই তিন গ্রামের অন্তত ২১টি কাঁচা ঘর পুরোপুরি ও সেমিপাকা’সহ প্রায় ৩০টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাছ ভেঙে পড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকটি বাড়ির সীমানা প্রাচীর।

নোয়াখালীর সুবর্ণচরের একটি গ্রামে হঠাৎ ঝড়ে বেশ কয়েকটি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে গাছপালা উপড়ে ও ভেঙে ঘরবাড়ির ওপর পড়ে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার পূর্ব চরবাটা ইউনিয়নের হাবিবিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে আকাশে কালো মেঘ জমে হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। এতে এলাকার বেশ কিছু বড় গাছ...

ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’র শঙ্কা কেটে গেছে। তবে এবার উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরার নদীতীরবর্তী মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে বেড়িবাঁধ ভাঙন-আতঙ্ক। তাঁরা জানান, ইতিমধ্যে কপোতাক্ষ নদ ও খোলপেটুয়া নদীর দুটি পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। জেলায় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে কমপক্ষে ২১টি পয়েন্টের বেড়িবাঁধ।