গরু চুরি

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের আউলিয়ারহাট ও খেংটি গ্রামে টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে ৬টি এবং বুড়িমারী ও ঝালঙ্গী ক্যাম্পের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) অভিযান চালিয়ে ১৮ টিসহ অবৈধভাবে নিয়ে আসা ২৪টি ভারতীয় গরু জব্দ করা হয়েছে।

পিরোজপুর পৌরসভার মধ্য নামাজপুর এলাকায় এক ব্যক্তির চারটি গরু চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।

কৃষকের বাড়ি থেকে গরু চুরি করতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে আটক হয়েছেন মা ও মেয়ে। গতকাল শুক্রবার ভোররাতে পাবনার চাটমোহরের রামনগর গ্রাম থেকে তাঁদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।

নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বাড়ছে গরু চুরি। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন কৃষকেরা । অনেকে রাতে গোয়ালঘর পাহারাসহ চোরদের ভয়ে গরুকে তালা দিয়ে আটকে রাখছেন। এ অবস্থায় গরু চোরদের ধরতে পুলিশি তৎপরতার পাশাপাশি গ্রাম পুলিশদেরও নিজ নিজ এলাকায় পাহারা দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। তবে পুলিশ প্রশাসন

জামালপুরের মেলান্দহে গোয়াল ঘরের তালা ভেঙে ৪টি গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে। গত বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার নয়ানগর ইউনিয়নের বানিপাকুরিয়া গ্রামের সোনাহার শেখ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গরু মালিক সোনাহার মেলান্দহ থানার সাধারণ ডায়েরি করেছে। চারটি গরু দাম চার লাখ টাকা বলে গরুর মালিক দাবি করেছেন।

মিঠাপুকুরে তিন দিনের ব্যবধানে আরও একজন কৃষকের চারটি গরু চুরি হয়েছে। গত সোমবার রাতে উপজেলার চেংমারী গ্রামের কৃষক আব্দুর রউফের গোয়ালঘর থেকে চুরির এ ঘটনা ঘটে।

মিঠাপুকুরে কৃষকের গোয়ালঘরের তালা ভেঙে গরু-ছাগল চুরি করে নেওয়া হয়েছে। উপজেলার কাফ্রিখাল ইউনিয়নের খোদ্দ কাশিনাথপুর গ্রামে গত শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে।

খেতেন দুধ-ভাত। সংসারও চলছিল ভালো। সেই সংসার এক রাতেই তছনছ করে দিল চোরেরা। গত শনিবার গভীর রাতে আব্দুল খালেকের চারটি বিদেশি জাতের গাভি ও চারটি বাছুর চুরি করে নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরের চক্র। পীরগাছা উপজেলার পারুল ইউনিয়নের বিরাহীম গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় এক রাতে পাঁচটি গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ভাঙ্গুড়া দক্ষিণপাড়া ও ভবানীপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামে এ চুরির ঘটনা ঘটে। চুরি হওয়া গরুগুলোর মূল্য সাড়ে ৮ লাখ টাকা বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।

যশোরের চৌগাছায় পাঁচ দিনের ব্যবধানে আবারও গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে এই চুরির ঘটনা ঘটে। এ সময় উপজেলার দক্ষিণ কয়ারপাড়া গ্রামের কৃষক হাফিজুর রহমানের ১টি গাভি ও ১টি এঁড়ে গরু চুরি হয়ে যায়।

কেন্দুয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বোরো মৌসুমের ধান কাটা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে গেছে গরু চুরির ঘটনা। গত দশ দিনে দুইটি ইউনিয়ন থেকে অন্তত ১৫টি গরু চুরি গেছে।

রাত ১২টায় কৃষক দেখে এলেন গোয়াল ঘরে গরু আছে। এরপর বৃষ্টি হলে রাত ৩টায় গোয়ালঘরে গিয়ে দেখেন ৫টি গরুই চুরি হয়ে গেছে, গোয়ালঘর ফাঁকা